A
মাও সেতুং
B
ডেং জিয়াওপিং
C
চিয়াং কাইশেক
D
সান ইয়েৎ সেন
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লব (Cultural Revolution)
-
সময়কাল: ১৯৬৬ – ১৯৭৬
-
মূল নেতা: মাও সেতুং
-
কারণ:
-
সমগ্র চীনকে কমিউনিস্ট শাসনের আওতায় আনা
-
অর্থনৈতিক পুনর্গঠন
-
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার
-
কমিউনিস্ট বিরোধী ভাবধারা প্রতিহত করা
-
-
প্রভাব:
-
চীনের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক একীকরণ
-
কমিউনিস্ট পার্টির অবস্থান দৃঢ় করা
-
সমগ্র চীনকে একত্রিত করা
-
প্রেক্ষাপট
-
১৯৪৯ সালের সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব:
-
মাও সেতুং নেতৃত্বে গণপ্রজাতন্ত্র চীন (People's Republic of China) প্রতিষ্ঠিত
-
১লা অক্টোবর, ১৯৪৯ সালে এক রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সূচনা
-
মাও সেতুংকে গণচীনের জনক বলা হয়
-
-
অন্য উল্লেখযোগ্য চীনা নেতা:
-
সান ইয়েৎ সেন – চীন প্রজাতন্ত্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট
-
চিয়াং কাইশেক – চীনের পুঁজিবাদ তন্ত্রের প্রবর্তক
-
উৎস: Britannica

0
Updated: 3 days ago
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থঙ্কর কে ছিলেন?
Created: 3 days ago
A
মহাবীর
B
নেমিনাথ
C
ঋষভনাথ
D
পার্শ্বনাথ
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
No subjects available.
জৈনধর্ম (Jainism)
-
মূল তথ্য:
-
ভারতীয় উপমহাদেশের একটি প্রাচীন ধর্ম।
-
বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মমতগুলোর মধ্যে অন্যতম।
-
“জৈন” শব্দটি এসেছে সংস্কৃত “জিন” থেকে, যার অর্থ জয়ী।
-
-
ধর্মগ্রন্থ ও সম্প্রদায়:
-
প্রধান ধর্মগ্রন্থ: দ্ব্বাদশ অঙ্গ
-
প্রধান দুটি সম্প্রদায়: শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর
-
জৈনধর্মের মূল নীতি
-
যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি জয় করে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান লাভ করেছে, তাকে জিন বলা হয়।
-
জিনদের আচরণ ও শিক্ষা অনুসরণকারীদের বলা হয় জৈন।
-
ধর্মগুরুদের বলা হয় তীর্থঙ্কর।
-
ইতিহাসে ২৪ তীর্থঙ্করের উল্লেখ রয়েছে।
-
প্রথম তীর্থঙ্কর: ঋষভনাথ
-
সর্বশেষ তীর্থঙ্কর: মহাবীর
মহাবীর ও জৈনধর্মের প্রচার
-
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে জৈনধর্মের প্রধান প্রচারক: মহাবীর (২৪তম তীর্থঙ্কর)
-
মহাবীরকে অনেক সময় ভুলবশত ধর্মপ্রবর্তক মনে করা হয়, কিন্তু তিনি শুধুমাত্র ধর্মের প্রচারক ছিলেন।
-
মহাবীরের পূর্বসূরি:
-
২৩তম তীর্থঙ্কর: পার্শ্বনাথ
-
২২তম তীর্থঙ্কর: নেমিনাথ
-
উৎস: Britannica, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (ষষ্ঠ শ্রেণি)

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি RCEP সদস্য রাষ্ট্র নয়? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 weeks ago
A
চীন
B
অস্ট্রেলিয়া
C
জাপান
D
ভারত
RCEP (Regional Comprehensive Economic Partnership)
-
পূর্ণরূপ: Regional Comprehensive Economic Partnership
-
প্রকৃতি: আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Largest Regional Free Trade Agreement)
-
প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর:
-
স্বাক্ষরিত: ১৫ নভেম্বর, ২০২০
-
কার্যকর: ১ জানুয়ারি, ২০২২
-
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ১৫টি
ASEAN সদস্য দেশ (১০টি):
-
ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, লাওস, মিয়ানমার
ASEAN সদস্য বহির্ভূত দেশ (৫টি):
-
চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড
-
ভূমিকা ও লক্ষ্য:
-
আঞ্চলিক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি
-
মুক্ত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্প্রসারণ
-
ASEAN-এর FTA কৌশলকে সমর্থন
-
-
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ভারত RCEP-এর সদস্য নয়
উৎস: ASEAN ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
বাব-এল-মান্দেব প্রণালী কোন দুটি স্থলভাগের মাঝে অবস্থিত?
Created: 2 weeks ago
A
সৌদি আরব ও ইরান
B
সোমালিয়া ও ওমান
C
সুদান ও সৌদি আরব
D
ইয়েমেন ও জিবুতি
বাব এল-মান্দেব প্রণালী:
-বাব এল-মান্দেব প্রণালী আরব এবং আফ্রিকা (দক্ষিণ-পশ্চিম) মধ্যবর্তী প্রণালী।
- ইয়েমেন ও জিবুতি/ইরিত্রিয়া দুটি স্থলভাগের মাঝে অবস্থিত।
- এটি লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগর এবং ভারত মহাসাগর (দক্ষিণ-পূর্ব) এর সাথে সংযুক্ত করে।
- এশিয়া-আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে বাব এল-মান্দেব প্রণালী।
- প্রণালীটি ৩২ কিমি প্রশস্ত এবং পেরিম দ্বীপ দ্বারা দুটি চ্যানেলে বিভক্ত। পশ্চিম চ্যানেলটি ২৬কিমি জুড়ে এবং পূর্ব দিকে ৩ কিমি প্রশস্ত।
- প্রণালীটির আরবি নামের অর্থ 'কান্নার দ্বার'।

0
Updated: 2 weeks ago