চলিত ভাষার আদর্শরুপে গৃহীত ভাষাকে বলা হয়–
A
সাধু ভাষা
B
প্রমিত ভাষা
C
আঞ্চলিক ভাষা
D
উপভাষা
উত্তরের বিবরণ
চলিত ভাষার আদর্শরূপে গৃহীত ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলে। প্রমিত ভাষা বলা ও লেখার উপযোগী। এটি বক্তৃতা, আলাপ আলোচনা ও নাট্যসংলাপের উপযোগী। প্রমিত ভাষা কালের প্রবাহে অনেক পরিবর্তিত হয়।

0
Updated: 1 month ago
কোনটি চলিত ভাষার নিজস্ব বিশেষ বৈশিষ্ট্য?
Created: 1 month ago
A
তৎসম শব্দের বহুলতা
B
তদ্ভব শব্দের বহুলতা
C
প্রাচীনতা
D
অমার্জিততা
চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্য:- ১. চলিত ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ সংক্ষিপ্ত। যেমন: করেছি, গিয়েছি। ২. চলিত ভাষায় সর্বনাম পদের রূপ সংক্ষিপ্ত। যেমন তারা তাদের। ৩. চলিত ভাষায় ব্যবহৃত হয় অনুসর্গের সংক্ষিপ্ত রূপ। যেমন: হতে, দিয়ে। ৪. চলিত ভাষায় অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি প্রভৃতি শব্দের ব্যবহার বেশি। যেমন: ঘি, হাত, ধোয়া, মাথা। ৫. চলিত ভাষার উচ্চারণ হালকা ও গতিশীল। ৬. চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল। ৭. চলিত ভাষা জীবন্ত ও লোকায়ত।

0
Updated: 1 month ago
চলিত ভাষারীতির ক্ষেত্রে কোন বৈশিষ্ট্য প্রযোজ্য?
Created: 2 weeks ago
A
গুরুগম্ভীর
B
কৃত্রিম
C
পরিবর্তনশীল
D
তৎসম শব্দ বহুল
চলিত ভাষারীতি হলো দৈনন্দিন ব্যবহারিক ভাষা। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো সহজ, স্বাভাবিক এবং পরিবর্তনশীল হওয়া।
-
গুরুগম্ভীর (ক): এটি সাধু ভাষারীতি বা আনুষ্ঠানিক ভাষায় বেশি প্রযোজ্য।
-
কৃত্রিম (খ): চলিত ভাষা কৃত্রিম নয়, বরং স্বাভাবিক।
-
তৎসম শব্দ বহুল (ঘ): সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের ব্যবহার বেশি হয়।
-
পরিবর্তনশীল (গ): চলিত ভাষা যুগে যুগে পরিবর্তিত হয় এবং নতুন শব্দ গ্রহণ করে। তাই এটিই সঠিক উত্তর।
সুতরাং, চলিত ভাষারীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো পরিবর্তনশীলতা।

0
Updated: 2 weeks ago
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 months ago
A
অব্যয়
B
সম্বোধন পদ
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত অব্যয়গুলোর মধ্যে প্রধান কিছু নিম্নে উল্লেখ করা হলো: এবং, অথচ, কেন, কিন্তু, তবে, যদিও, যদি, তাই, বরং, অথবা।

0
Updated: 2 months ago