A
অব্যয়ীভাব
B
নঞ তৎপুরুষ
C
উপপদ তৎপুরুষ
D
নিত্য সমাস
উত্তরের বিবরণ
না বাচক নঞ অব্যয় (না, নেই, নাই, নয়) পূর্বে বসে যে সমাস হয় তাই নঞ তৎপুরুষ সমাস। যেমন: নৃ বিষয়ক তত্ত্ব= নৃতত্ত্ব (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়); নয় কাঁড়া = আকাঁড়া; নাকে খত = নাকে খত (অলুক তৎপুরুষ); দায়ে ঠেকা = দায়েঠেকা (অলুক তৎপুরুষ); উল্লেখ্য, লুনের অভাব = আলুনি (অবয়ীভাব সমাস)।

0
Updated: 4 days ago
'সমাস' বাংলা ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
ধ্বনিতত্ত্বে
B
বাক্যতত্ত্বে
C
রূপতত্ত্বে
D
অর্থতত্ত্বে
✅ রূপতত্ত্ব (Morphology)
১. রূপতত্ত্ব কী?
-
সংজ্ঞা: এক বা একাধিক ধ্বনির অর্থবোধক সম্মিলনে যে ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থপূর্ণ একক তৈরি হয় তাকে রূপমূল (morpheme) বলা হয়।
-
কর্ম: রূপমূল একত্র হয়ে শব্দ গঠন করে।
-
তাই শব্দতত্ত্বকেই রূপতত্ত্ব বলা হয়।
২. রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়সমূহ
-
বচন (একবচন/বহুবচন)
-
লিঙ্গ (পুরুষ, নারী, নপুংসক)
-
উপসর্গ
-
প্রত্যয়
-
বিভক্তি
-
সমাস
-
ধাতুরূপ
-
কাল (সময়)
অর্থাৎ, রূপতত্ত্ব মূলত শব্দের গঠন ও ব্যুৎপত্তি নিয়ে কাজ করে।

0
Updated: 2 weeks ago
সমাস নিষ্পন্ন পদকে কি বলে?
Created: 8 hours ago
A
সমস্যমান পদ
B
সমস্ত পদ
C
ব্যাস বাক্য
D
বিগ্রহ বাক্য
ব্যাসবাক্য: সমাসের অর্থ প্রকাশ করার জন্য যে বাক্য বা বাক্যাংশ ব্যবহূত হয়, তাকে ব্যাসবাক্য বলে। যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত হতে ফেরত’ হলো ব্যাসবাক্য। সমস্যমান পদ: যে কয়েকটি পদ মিলে সমাস হয় তাদের সমস্যমান পদ বলে।
যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত’ ও ‘ফেরত’ পদ দুটি সমস্যমান পদ। সমস্ত পদ: সমাস নিষ্পন্ন পদকে সমস্ত পদ বলে। যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত ফেরত’ পদটি সমস্ত পদ।

0
Updated: 11 minutes ago
কোন সমাসে উভয়পদই বিশেষ্য?
Created: 3 days ago
A
কর্মধারয় সমাস
B
দ্বন্দ্ব সমাস
C
তৎপুরুষ সমাস
D
প্রাদি সমাস
যে সমাসে প্রত্যেকটি সমস্যমান পদের অর্থের প্রাধান্য থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে।

0
Updated: 3 days ago