A
সমার্থক দ্বন্দ্ব
B
বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব
C
অলুক দ্বন্দ্ব
D
একশেষ দ্বন্দ্ব
উত্তরের বিবরণ
অলুক দ্বন্দ্ব
যে দ্বন্দ্ব (যুগলবন্দি) সমাসে কোনো সমস্যা-মূলক পদকে আলাদা করা হয় না, অর্থাৎ কোনাে পদকে ভেঙে দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না, তাকে অলুক দ্বন্দ্ব বলা হয়।
উদাহরণ:
-
দুধে ও ভাতে → দুধে-ভাতে
-
জলে ও স্থলে → জলে-স্থলে
-
দেশে ও বিদেশে → দেশে-বিদেশে
-
হাতে ও কলমে → হাতে-কলমে
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি, ২০১৯ সংস্করণ

0
Updated: 4 days ago
দ্বিগু সমাসে কোন পদ প্রধান?
Created: 3 minutes ago
A
পরপদ
B
অন্য পদ
C
উভয় পদ
D
উভয়
সংখ্যাবাচক শব্দ + বিশেষ্য = দ্বিগু সমাস।

0
Updated: 3 minutes ago
জ্যোৎস্নারাত কোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
Created: 4 weeks ago
A
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
B
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
C
পঞ্চমী তৎপুরুষ
D
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস:
যেসব বাক্য একসাথে মিলিয়ে একটি শব্দ হয় এবং সেখানে মাঝখানের (মধ্যপদ) কোনো শব্দ বাদ পড়ে, সেই ধরনের সমাসকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে।
উদাহরণ দেখলেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে:
-
জ্যোৎস্না শোভিত যে রাত → জ্যোৎস্নারাত (মাঝখানের “শোভিত” শব্দটি বাদ গেছে)
-
চালে আশ্রিত কুমড়া → চালকুমড়া (“আশ্রিত” শব্দটি লোপ পেয়েছে)
-
সাহিত্য বিষয়ক সভা → সাহিত্যসভা (“বিষয়ক” শব্দটি বাদ)
-
সিংহ চিহ্নিত আসন → সিংহাসন (“চিহ্নিত” শব্দটি লোপ)
-
স্মৃতি রক্ষার জন্য সৌধ → স্মৃতিসৌধ (“রক্ষার্থে” বা “রক্ষার জন্য” বাদ)
এগুলোই মধ্যপদ বাদ দিয়ে গঠিত শব্দ বা মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ) এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 4 weeks ago
সমাস নির্ণয় করুন – বেআইনি।
Created: 4 days ago
A
অব্যয়ীভাব
B
নঞ তৎপুরুষ
C
উপপদ তৎপুরুষ
D
নিত্য সমাস
না বাচক নঞ অব্যয় (না, নেই, নাই, নয়) পূর্বে বসে যে সমাস হয় তাই নঞ তৎপুরুষ সমাস। যেমন: নৃ বিষয়ক তত্ত্ব= নৃতত্ত্ব (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়); নয় কাঁড়া = আকাঁড়া; নাকে খত = নাকে খত (অলুক তৎপুরুষ); দায়ে ঠেকা = দায়েঠেকা (অলুক তৎপুরুষ); উল্লেখ্য, লুনের অভাব = আলুনি (অবয়ীভাব সমাস)।

0
Updated: 4 days ago