A
শোককবিতা
B
পত্রকাব্য
C
খণ্ড কবিতা
D
কোরাসগান
উত্তরের বিবরণ
‘Ode’
-
‘Ode’ হলো একটি বিশেষ ধরনের কবিতা, যা সাধারণত কোনো ঘটনা, ব্যক্তি বা বস্তু সম্পর্কে মহিমান্বিত অনুভূতি প্রকাশ করে।
-
এই কবিতা প্রায়শই অনিয়মিত ছন্দে রচিত হয়।
-
কখনও কখনও ‘Ode’-কে সমবেত বা কোরাসগান হিসেবে ধরা হয়, যেখানে একটি দলের দ্বারা একসাথে গাওয়া হয়।
-
অর্থাৎ, এটি হতে পারে গাথাকবিতা বা স্তবক আকারের গীতিও।
উৎস: বাংলা একাডেমি, অভিগম্য অভিধান

0
Updated: 4 days ago
কোনটি রবীন্দ্ররচনার অন্তর্গত নয়?
Created: 1 week ago
A
"কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও?"
B
"অগ্নিগ্রাসী বিশ্বত্রাসি জাগুক আবার আত্মদান।"
C
"প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরি তায় সকল খানে?"
D
"কি আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে নদীর কূলে।"
"অগ্নিগ্রাসী বিশ্বত্রাসি জাগুক আবার আত্মদান।"- পঙ্ক্তিটি রবীন্দ্ররচনার অন্তর্গত নয়।
অন্যদিকে,
• 'কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও'- পঙ্ক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'শেষের কবিতা' উপন্যাসের একটি বিখ্যাত লাইন।
• "প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরি তায় সকল খানে?"- পঙ্ক্তি' রবীন্দ্রনাথের 'রাজা' নাটকের অন্তর্গত আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে কবিতার অন্তর্ভুক্ত।
• 'কি আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে নদীর কূলে - এ পঙক্তিটি রবীন্দ্রনাথ রচিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত 'আমার সোনার বাংলা' কবিতার অন্তর্গত।
---------------------------
• রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর:
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫শে বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে।
- তিনি ছিলেন কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চিত্রশিল্পী, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ ও সমাজ-সংস্কারক।
- তাঁর পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
- মাত্র পনের বছর বয়সে তাঁর 'বনফুল' কাব্য প্রকাশিত হয় এবং এশিয়ার বরেণ্য ব্যক্তিদের মধ্যে তিনিই প্রথম 'গীতাঞ্জলি' কাব্যের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।
- ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট (২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮) জোড়াসাঁকোর বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
• তাঁর রচিত উপন্যাস:
- ঘরে-বাইরে,
- চোখের বালি,
- শেষের কবিতা,
- যোগাযোগ,
- নৌকাডুবি,
- বউ ঠাকুরানীর হাট,
- দুই বোন,
- মালঞ্চ,
- চতুরঙ্গ,
- গোরা,
- রাজর্ষি,
- চার অধ্যায়।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া; বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম।

0
Updated: 1 week ago
"প্রাণের বান্ধব রে বুড়ি হইলাম তোর কারণে।" - গানটির গীতিকার কে?
Created: 1 week ago
A
শাহ আবদুল করিম
B
রাধারমন
C
শেখ ওয়াহিদ
D
কুদ্দুস বয়াতি
“পরানের বান্ধবরে, বুড়ি হইলাম তোর কারণে”—এই জনপ্রিয় গানটির গীতিকার হলেন লোককবি শেখ ওয়াহিদুর রহমান। গানটি গেয়েছেন সুফিয়া কাঙালিনী।
শেখ ওয়াহিদুর রহমান (জন্ম: ১৯৩৯) মূলত সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার এক নির্জন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। ফলে তাঁর গানে গ্রামীণ মাটি, প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও আঞ্চলিক স্বাদ সবসময়ই পাওয়া যায়।
তিনি যদিও খুব পরিচিত নাম নন, তবে তাঁর অনেক গান আমরা শুনি—কিন্তু গীতিকারের নাম উল্লেখ না থাকায় সাধারণ মানুষ তাঁকে চিনতে পারে না। এজন্য অনেক ক্ষেত্রে গানগুলোকে “অজ্ঞাত গীতিকার” হিসেবে ধরা হয়। অথচ শেখ ওয়াহিদ এই লোকগানের জগতে যথেষ্ট পরিচিত ও সম্মানিত।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁকে মজার ছলে “দুষ্ট ছেলে” নামে ডাকতেন।
তিনি সহজ-সরল ভাষায় গান লিখে ‘বাউল কবি’ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তাঁর গানে বৈচিত্র্য অনন্য—পল্লিগীতি, ভাটিয়ালি, গণসঙ্গীত, মরমি ও আধ্যাত্মিক ধারা ছাড়াও শাক্ত পদাবলি লিখেছেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কিছু গান হলো:
-
আমার মাটির গাছে লাউ ধইরাছে
-
অপূর্ব তটিনী ওগো
-
অমৃত কূপের সুধা খেলে
-
অলি দরবেশ কারে বলে
-
আল-আরাবি নাবীজি আমার
-
আদমকে বানাইয়া খোদা
এছাড়াও তিনি বহু বিয়ের গানও রচনা করেছেন। যেমন—
-
মেনদি বাটো তোমরা সখি
-
মিতু আসবে নওশা সেজে
-
আজ ঝিলমিল ঝিলমিল
-
পালকি চড়ে যাইগো ভাবি
-
বিয়াই মজলিসে দেখবে
-
সখীরা সব সাজাও কন্যা
তাঁর গান শুনলেই বোঝা যায়—শেখ ওয়াহিদ লোকবাংলার সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি।
উৎস: ‘শেখ ওয়াহিদ গীতি সমগ্র’ – শেখ ওয়াহিদুর রহমান

0
Updated: 1 week ago
বাগযন্ত্রের অংশ নয়-
Created: 4 days ago
A
দাঁত
B
তালু
C
কান
D
নাক
উচ্চারণ কার্যের সঙ্গে যুক্ত ইন্দ্রিয়সমূহ ১. ঠোঁট, ওষ্ঠ ২. দাঁতের পাটি ৩. দন্তমূল, অগ্র দন্তমূল ৪. অগ্রতালু, শক্ত তালু ৫. পশ্চাত্তালু, নরম তালু, মূর্ধা ৬. আলজিভ ৭. জিহ্বাগ্র ৮. সম্মুখ জিহ্বা ৯. পশ্চাদ জিহ্বা, জিহ্বামূল ১০. নাসা - গহ্বর ১১. স্বর - পল্লব, স্বরতন্ত্রী ও ১২. ফুসফুস।

0
Updated: 4 days ago