রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে- 

Edit edit

A

ভবিষ্যৎ বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময় 

B

বাধা-বিপত্তি প্রতিভাকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে 

C

প্রকৃতি বিপুল ঐশ্বর্য্যের অধিকারী

D

 ভাঙ্গার পরেই গড়ার কাজ শুরু হয়

উত্তরের বিবরণ

img

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ পংক্তিগুলোতে ভবিষ্যতের বিচিত্র ও বিশাল সম্ভাবনার কথা উঠে এসেছে।

‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতার সংক্ষিপ্তসার:
রবীন্দ্রনাথের কবিতা ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’-এ সকালবেলার আলো ও জীবনের নতুন সূচনার বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। কবিতায় প্রকাশ পায়, কিভাবে প্রাণ অজানা কারণবশত দীর্ঘ সময় পর সক্রিয় হয় এবং প্রভাত পাখির কণ্ঠে জীবন ফিরে আসে।

কবিতার সূচনা অংশ:
“আজি এ প্রভাতে রবির কর,
কেমনে পশিল প্রাণের পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত পাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।”


প্রভাতসঙ্গীত কাব্যগ্রন্থ সম্পর্কে:

  • ‘প্রভাতসঙ্গীত’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৮৮৩ সালে প্রকাশিত একটি কাব্যগ্রন্থ।

  • এই গ্রন্থে মোট একুশটি কবিতা সংকলিত।

  • রবীন্দ্রনাথ নিজে বলেছিলেন, “প্রভাতসঙ্গীত আমার অন্তর প্রকৃতির প্রথম বহির্মুখী উচ্ছ্বাস।”

  • গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য কবিতা হলো ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’।


উৎস:
‘প্রভাতসঙ্গীত’ কাব্যগ্রন্থ এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতা।

Unfavorite

0

Updated: 2 months ago

Related MCQ

Get Our App

Download our app for a better experience.

© LXMCQ, Inc. - All Rights Reserved

Developed by WiztecBD