A
নিক্কণ, সূচগ্র, অনুর্ধব
B
অনূর্বর, ঊর্ধবগামী, শুদ্ধ্যশুদ্ধি
C
ভূরিভূরি, ভুঁড়িওয়ালা, মাতৃশ্বসা
D
রানি, বিকিরণ, দুরতিক্রম্য
উত্তরের বিবরণ
অশুদ্ধ বানানগুচ্ছ: নিক্কণ, সূচগ্র, অনুর্ধব।
এর শুদ্ধরূপ: নিক্বণ, সূচ্যগ্র, অনূর্ধ্ব।
অন্যদিকে,
• অপশন ‘খ’ এর- অনূর্বর ও ঊর্ধবগামী বানানদ্বয় অশুদ্ধ। এদের শুদ্ধরূপ হলো- অনুর্বর ও ঊর্ধ্বগামী।
• অপশন ‘গ’ এর- মাতৃশ্বসা বানানটি অশুদ্ধ। এর শুদ্ধরূপ হলো- মাতৃষ্বসা।
• সুতরাং বানানগুচ্ছের সবগুলো বানানই অশুদ্ধ অপশন ‘ক’ এর।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।

0
Updated: 5 days ago
কোনটি মৌলিক শব্দ?
Created: 1 week ago
A
ভাইয়ে
B
গোলাপী
C
বউটি
D
গোলাপ
মৌলিক শব্দ:
- যেসব শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে।
যেমন-
- গোলাপ, নাক, লাল, তিন, ভাই, কলা, মাটি।
অন্যদিকে,
সাধিত শব্দ:
- যেসব শব্দ বিশ্লেষণ করা যায়, এক কথায় তাকেই বলা হয় সাধিত শব্দ।
- অন্যভাবে বলা যায়, মৌলিক শব্দ বা ধাতুর সাথে বিভিন্ন প্রকার প্রত্যয়, বিভক্তি, উপসর্গ যোগ করে যে শব্দ গঠিত হয়, তাকে বলা হয় সাধিত শব্দ ।
যেমন-
- দেশি, মাটির, বোনের, হাতগুলো, বউটি, গোলাপী, ভাইয়ে ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
যেসব শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, তাকে কী বলে?
Created: 1 week ago
A
মৌলিক শব্দ
B
যৌগিক শব্দ
C
রূঢ়ি শব্দ
D
সাধিত শব্দ
বাংলা শব্দের প্রকারভেদ
-
মৌলিক শব্দ
-
বিশ্লেষণ করা যায় না, স্বাধীনভাবে অর্থ প্রকাশ করে।
-
উদাহরণ: গোলাপ, নাক, লাল, তিন, ভাই, কলা, মাটি
-
-
সাধিত শব্দ
-
মৌলিক শব্দ বা ধাতুর সঙ্গে উপসর্গ, প্রত্যয়, বিভক্তি যুক্ত হয়ে গঠিত।
-
উদাহরণ: দেশি, মাটির, বোনের, হাতগুলো, বউটি, গোলাপী, ভাইয়ে
-
-
রূঢ়ি শব্দ
-
উপসর্গ বা প্রত্যয় যুক্ত হলেও মূল শব্দের অর্থ অনুসরণ না করে ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে।
-
উদাহরণ: হস্তী, বাঁশি, তৈল, প্রবীণ, সন্দেশ, মন্দির
-
-
যৌগিক শব্দ
-
ব্যুৎপত্তিগত ও ব্যবহারিক অর্থ একই ধরনের শব্দ।
-
উদাহরণ: গায়ক, দৌহিত্র, কর্তব্য, বাবুয়ানা, চিকামারা, মধুর, শয়ন, গুণবান
-

0
Updated: 1 week ago
মৌলিক শব্দ কোনটি?
Created: 3 months ago
A
গোলাপ
B
শীতল
C
নেয়ে
D
গৌরব
মৌলিক শব্দ
মৌলিক শব্দ হলো এমন শব্দ যেগুলো ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না। অর্থাৎ, পুরো শব্দটাই নিজের অর্থ নিয়ে সম্পূর্ণ এবং স্বয়ংসিদ্ধ। এই ধরনের শব্দের কোনো ভগ্নাংশের আলাদা অর্থ থাকে না, তাই এগুলো অবিভাজ্য ও অর্থপূর্ণ।
মৌলিক শব্দের মূল বৈশিষ্ট্য হলো স্পষ্ট অর্থ থাকা এবং ভাঙা না যাওয়া।
উদাহরণ: মা, পা, ঘোড়া, উট, বউ, গোলাপ, নাক, লাল, শাল, তিন, লতা ইত্যাদি।
২. সাধিত শব্দ:
সাধিত শব্দ হলো এমন শব্দ যেগুলো ভাঙলে এক বা একাধিক অর্থপূর্ণ অংশ পাওয়া যায়। সাধারণত উপসর্গ, প্রত্যয় যোগ করে অথবা সমাস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাধিত শব্দ গঠিত হয়। এছাড়া শব্দের পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে (দ্বিত্ব) সাধিত শব্দও সৃষ্টি হয়।
উদাহরণ: পরিচালক, গরমিল, সম্পাদকীয়, সংসদ, সদস্য, নীলাকাশ, ডুবুরি, চলন্ত, ফিসফিস, ধুমাধুম ইত্যাদি।
উৎস:
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ) এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 3 months ago