A
RAM
B
Hard Disk
C
Pen drive
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
স্টোরেজ ডিভাইস
স্টোরেজ ডিভাইস হলো সেই ডিভাইস যা কম্পিউটারকে ডেটা ও প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। এগুলো থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য গ্রহণ করে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। স্টোরেজ ডিভাইস প্রধানত দুই ধরনের:
১. প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
২. সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ হলো মাইক্রোপ্রসেসরের মূল কর্মক্ষেত্র। যখন কোনো প্রোগ্রাম কম্পিউটারে চলছে, তখন প্রোগ্রামের তথ্য ও আংশিক ফলাফল সাময়িকভাবে এখানে রাখা হয়। সাধারণ উদাহরণ হলো RAM (র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি)।
প্রাইমারি স্টোরেজের বৈশিষ্ট্য
-
CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকে।
-
প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ডেটা এখানে রাখা হয়।
-
ডেটা অ্যাকসেসের সময় খুব কম।
-
ধারণক্ষমতা সাধারণত কম।
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি বেশি।
-
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য মুছে যায়।
সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
সেকেন্ডারি স্টোরেজ হলো কম্পিউটারের সহায়ক স্মৃতি। এখানে ডেটা দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়। উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক
-
ফ্লপি ডিস্ক
-
পেনড্রাইভ
-
সিডি / ডিভিডি / ব্লু-রে ডিস্ক
-
মেমোরি কার্ড
-
স্মার্ট কার্ড
উৎসঃমৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 5 days ago
Programme Debugging - এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 6 days ago
A
নতুন প্রোগ্রাম তৈরি
B
কোড কপি করা
C
প্রোগ্রামের ভুল-ত্রুটি ঠিক করা
D
প্রোগ্রাম রান করা
Programme Debugging (প্রোগ্রাম ডিবাগিং)
সংজ্ঞা:
Programme Debugging-এর উদ্দেশ্য হলো প্রোগ্রামের ভুল-ত্রুটি শনাক্ত ও সংশোধন করা।
মূল তথ্য:
-
Bug অর্থ: পোকা
-
Debugging অর্থ: পোকা দূর করা
-
কম্পিউটারের প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি থাকে, তা দূর করাকে ডিবাগিং বলা হয়।
-
ইতিহাস: ১৯৪৫ সালে MARK-I কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে যাওয়ায় এটি অচল হয়ে যায়। তখন থেকেই "Debugging" শব্দের উৎপত্তি।
ডিবাগিং পদ্ধতি:
-
প্রথমে প্রোগ্রামে কোন ধরনের ভুল আছে তা নির্ণয় করা।
-
Syntax Error: সহজে শনাক্ত ও সংশোধন করা যায়।
-
Logical Error: শনাক্ত করা কঠিন।
-
এর জন্য নমুনা ডাটা ব্যবহার করে পরীক্ষা করা হয়।
-
প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের ফলাফল যাচাই করা হয়।
-
কোথায় ভুল আছে তা নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়।
-

0
Updated: 6 days ago
কম্পিউটার সিস্টেম এ Scanner একটি কোন ধরনের যন্ত্র?
Created: 1 week ago
A
Input
B
Out put
C
উভয়েই
D
কোনোটিই নয়
ইনপুট ডিভাইস (Input Devices)
যে সব যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে কম্পিউটারে তথ্য বা নির্দেশ দেওয়া যায়, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
কীবোর্ড
-
মাউস
-
স্ক্যানার
-
OMR (Optical Mark Reader)
-
OCR (Optical Character Reader) ইত্যাদি
আউটপুট ডিভাইস (Output Devices)
যন্ত্রাংশের মাধ্যমে কম্পিউটার থেকে ডাটা বা ফলাফল গ্রহণ করা হয়, তাকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
মনিটর
-
প্রিন্টার
-
প্রজেক্টর
-
স্পিকার
-
প্লটার ইত্যাদি
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস (Input-Output Devices)
কিছু ডিভাইস রয়েছে যেগুলো একই সঙ্গে ইনপুট ও আউটপুট উভয় কাজ করে।
উদাহরণ:
-
হেডফোন
-
ডিজিটাল ক্যামেরা
-
মডেম
-
টাচস্ক্রিন ইত্যাদি
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-২, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল), নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
ন্যানোটেকনোলজি কীসের সাথে সম্পর্কিত?
Created: 6 days ago
A
রাসায়নিক সার উৎপাদন
B
ভারী যন্ত্রপাতি নির্মাণ
C
পারমাণবিক বা আণবিক স্তরে কাজের সাথে
D
সাধারণ সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং
তথ্য প্রযুক্তি
কম্পিউটার
কম্পিউটার (Computer)
ন্যানো টেকনোলেজি (Nanotechnology)
No subjects available.
ন্যানোটেকনোলজি (Nanotechnology)
সঠিক উত্তর: গ) পারমাণবিক বা আণবিক স্তরে কাজের সাথে
সংজ্ঞা ও মূল তথ্য:
-
ন্যানো শব্দটি এসেছে গ্রিক "Nanos" অথবা ল্যাটিন "nanus" থেকে, যার অর্থ Dwarf (অতিক্ষুদ্র বা ক্ষুদ্রাকৃতির)।
-
রিচার্ড ফাইনম্যানকে ন্যানোপ্রযুক্তির জনক বলা হয়।
-
ন্যানোপ্রযুক্তি হলো পারমাণবিক বা আণবিক মাত্রার কার্যক্রমের প্রকৌশল শাস্ত্র, যা ডিভাইস বা সিস্টেমের কাজ এবং এর উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত।
-
অর্থাৎ, এটি পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব ও বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।

0
Updated: 6 days ago