A
বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইস সংযুক্ত করার কাজে
B
দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার কাজে
C
এটি নেটওয়ার্ক হাব কিংবা সুইচের মতই কাজ করে
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
গেটওয়ে
-
গেটওয়ে ব্যবহার করে একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা যায়।
-
ছোট ছোট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করে বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করতে গেটওয়ে এবং রাউটার দুটোই ব্যবহার করা হয়।
-
রাউটার সাধারণত একই প্রোটোকলের নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে, কিন্তু গেটওয়ে বিভিন্ন প্রোটোকলের নেটওয়ার্কও সংযুক্ত করতে সক্ষম।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 5 days ago
একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেয়ার সুবিধা হলো-
Created: 1 week ago
A
অর্থ সাশ্রয়
B
সময় সাশ্রয়
C
স্থানের সাশ্রয়
D
উপরের সবকটি
অর্থ সাশ্রয়
- একই ধরনের বহুল ডিভাইস ক্রয়ের পরিবর্তে সবার মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার ফলে অনেক বেশি অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব।
- প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে ডিভাইস কিনতে হবে না।
সময় সাশ্রয়
- ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে সময়ের অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একই সময়ে প্রিন্টার শেয়ার করলে কাজের সময়ের অপচয় রোধ করা যায়।
স্থানের সাশ্রয়
- ডিভাইসগুলো একই স্থানে ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে কম জায়গায় বেশি কাজ চালানো সম্ভব হয়।
- প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য আলাদা ডিভাইস রাখতে হবে না।
তাই, একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস শেয়ারিং বা ভাগাভাগি করার প্রধান সুবিধা হলো অর্থ, সময় এবং স্থানের সাশ্রয়।

0
Updated: 1 week ago
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং টুইটার কত সালে তৈরি হয়?
Created: 1 week ago
A
২০০৪
B
২০০৬
C
২০০৩
D
২০০৮
টুইটার
-
টুইটার হলো একটি সামাজিক যোগাযোগ ও মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। বর্তমানে এর নাম পরিবর্তিত হয়ে ‘X’।
-
টুইটারকে কখনও কখনও ‘ইন্টারনেটের এসএমএস’ ও বলা হয়।
-
সিইও: লিন্ডা ইয়াকারিনো, যিনি ৫ জুন ২০২৩ থেকে দায়িত্বে রয়েছেন।
-
প্রতিষ্ঠা: ২১ মার্চ, ২০০৬; চলু হয়: ১৫ জুলাই, ২০০৬।
-
সদর দপ্তর: সান ফ্রান্সিসকো, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
-
প্রতিষ্ঠাতা: জ্যাক ডরসি, নোয়ান গ্লাস, বিজ স্টোন, এবং ইভান উইলিয়ামস।
-
টুইট: ফেসবুকের পোস্টের মতোই টুইটারে যে কোনো পোস্টকে ‘টুইট’ বলা হয়।
- অক্ষরের সীমা: প্রতি টুইট ২৮০ অক্ষরের মধ্যে সীমাবদ্ধ (আগে ১৪০ অক্ষর ছিল)।উৎস: টুইটারের ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
Wi-fi কোন স্ট্যান্ডার্ড-এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে?
Created: 5 days ago
A
IEEE 802.11
B
IEEE 804.11
C
IEEE 803.11
D
IEEE 806.11
Wi-Fi (ওয়াই-ফাই)
-
পূর্ণরূপ: Wireless Fidelity
-
সংজ্ঞা: ওয়াই-ফাই হলো একটি জনপ্রিয় তারবিহীন (Wireless) প্রযুক্তি, যা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে উচ্চগতির ইন্টারনেট এবং নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রদান করে।
-
ফ্রিকোয়েন্সি: সাধারণত 2.4 GHz থেকে 5 GHz ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে কাজ করে।
-
মানক ও ব্র্যান্ড: Wi-Fi হলো Wi-Fi Alliance এর ট্রেডমার্ক এবং এটি IEEE 802.11 স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহারকারী যেকোনো পণ্যের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
উদ্ভাবক: ভিক্টর ভিক হেরেসকে ওয়াই-ফাই-এর জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
-
ডাটা ট্রান্সমিশন: হাফ ডুপ্লেক্স (Half-Duplex) মুডে ডাটা আদান-প্রদান করা হয়।
-
কাভারেজ:
-
ঘরের ভিতরে: প্রায় ৩৩ মিটার
-
বাইরে: প্রায় ১০০ মিটার
-
IEEE স্ট্যান্ডার্ড সম্পর্কিত তথ্য
-
WiMAX: IEEE 802.16
-
Bluetooth: IEEE 802.15
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মুজিবুর রহমান

0
Updated: 5 days ago