Plotter কোন ধরনের ডিভাইস?
A
ইনপুট
B
আউটপুট
C
মেমোরি
D
উপরের কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
প্লটার (Ploter)
প্লটার এক ধরনের আউটপুট ডিভাইস যা প্রিন্টারের মতোই কাজ করে।
মূলত বৃহৎ আকারের ছবি, প্রতীক, মানচিত্র, আর্কিটেকচারাল ডিজাইন ইত্যাদির কাজে প্লটার ব্যবহৃত হয়।
- তাছাড়া ভবনের নকশা, বিশাল ও সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতির নকশা, মানচিত্র ইত্যাদির মুদ্রণ নেওয়ার জন্যও প্লটার ব্যবহৃত হয়।
- প্লটার সাধারণত ২ প্রকার। যথা:
১. ফ্ল্যাটবেড (Flatbed) প্লটার ও
২. ড্রাম (Drum) প্লটার।

উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন ডিভাইসটি ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে?
Created: 4 weeks ago
A
Scanner
B
Mouse
C
Touch Screen
D
Projector
কম্পিউটার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহৃত হয়, যেগুলো মূলত ইনপুট, আউটপুট এবং ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ভাগ করা যায়। ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে তথ্য বা কমান্ড কম্পিউটারে প্রবেশ করানো হয়,
আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত তথ্য গ্রহণ করা হয় এবং কিছু ডিভাইস একই সঙ্গে ইনপুট ও আউটপুট উভয় কাজেই ব্যবহৃত হয়।
ইনপুট ডিভাইস
-
কি-বোর্ড
-
মাউস
-
অপটিকাল রিডার
-
জয়স্টিক
-
মাইক্রোফোন
-
স্ক্যানার
-
গ্রাফিক্স প্যাড
-
লাইট পেন
-
ওয়েবক্যাম
-
ওসিআর ইত্যাদি
আউটপুট ডিভাইস
-
মনিটর
-
প্রিন্টার
-
প্রজেক্টর
-
স্পিকার
-
প্লটার
-
হেডফোন
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
-
পেনড্রাইভ
-
টাচ স্ক্রিন
-
মডেম

0
Updated: 4 weeks ago
OR গেইটের সত্যক সারণী (Truth Table) অনুযায়ী, কখন আউটপুট ০ হয়?
Created: 3 weeks ago
A
সব ইনপুট ১ হলে
B
কমপক্ষে একটি ইনপুট ১ হলে
C
যেকোনো একটি ইনপুট ০ হলে
D
সব ইনপুট ০ হলে
◉ OR Gate একটি লজিক গেইট, যা ইনপুটগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ইনপুট ১ হলে আউটপুট ১ দেয়।
কিন্তু সব ইনপুট যদি ০ হয়, তখনই একমাত্র আউটপুট ০ হয়।
অর গেইট:
- অর গেইট যৌক্তিক যোগ পদ্ধতিতে কাজ করে।
- যে গেইটের দুই বা ততোধিক ইনপুট থাকে এবং আউটপুট ইনপুটসমূহের যৌক্তিক যোগফলের সমান তাকে অর গেইট বলে।
- কমপক্ষে একটি ইনপুট । হলে অর গেইটের আউটপুট 1 হবে, অন্যথায় আউটপুট হবে 0।
- দুইটি ইনপুট সংকেত A ও B এবং আউটপুট X হলে অর গেইটের সমীকরণ, সাংকেতিক সংকেত ও সত্যক সারণি হবে নিম্নরূপ-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
কোন ডিভাইসটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ভিআর (VR) অভিজ্ঞতার জন্য?
Created: 1 month ago
A
ভিআর হেডসেট
B
স্মার্টওয়াচ
C
ট্যাবলেট
D
ই-রিডার
ভিআর (VR) অভিজ্ঞতার জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ডিভাইস হলো ভিআর হেডসেট। এটি এমন একটি ডিভাইস যা সরাসরি ব্যবহারকারীর চোখের সামনে পরিধান করা হয় এবং ভার্চুয়াল পরিবেশের ৩ডি দৃশ্য প্রদর্শন করে। ভিআর হেডসেট ব্যবহার করে ব্যবহারকারী এমন একটি পরিবেশে প্রবেশ করতে পারে যেখানে তারা গেম খেলা, শিক্ষামূলক কার্যক্রম, বা ভার্চুয়াল ভ্রমণ করতে পারে। অন্য ডিভাইস যেমন স্মার্টওয়াচ, ট্যাবলেট বা ই-রিডার ভিআর অভিজ্ঞতা সরবরাহ করতে পারে না, কারণ এগুলি মূলত ঘড়ি, কম্পিউটিং বা পাঠযোগ্য সামগ্রী দেখানোর জন্য ডিজাইন করা। তাই ভিআর হেডসেটই ভিআর অভিজ্ঞতার প্রধান এবং সবচেয়ে কার্যকর ডিভাইস।
• ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি শব্দের আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে কৃত্রিম বাস্তবতা।
প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয়, কিন্তু বাস্তবের চেতনা উদ্রেককারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বা কৃত্রিম বাস্তবতা/কল্পবাস্তবতা বলে।
একে সংক্ষেপে VR বলা হয়ে থাকে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিমুলেশন তত্ত্বের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
এতে ব্যবহৃত সফটওয়্যারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: Vizard, VRToolkit, 3d Studio Max, Maya ইত্যাদি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ত্রিমাত্রিক ইমেজ তৈরির মাধ্যমে অতি অসম্ভব কাজও করা সম্ভব হয়।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে তৈরিকৃত এমন একটি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ, যা উপস্থাপন করা হলে ব্যবহারকারীদের কাছে এটিকে বাস্তব পরিবেশ মনে হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 month ago