কমিউনিকেশন সিস্টেমে গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার হয়?
A
বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইস সংযুক্ত করার কাজে
B
দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার কাজে
C
এটি নেটওয়ার্ক হাব কিংবা সুইচের মতই কাজ করে
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
গেটওয়ে
-
গেটওয়ে ব্যবহার করে একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা যায়।
-
ছোট ছোট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করে বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করতে গেটওয়ে এবং রাউটার দুটোই ব্যবহার করা হয়।
-
রাউটার সাধারণত একই প্রোটোকলের নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে, কিন্তু গেটওয়ে বিভিন্ন প্রোটোকলের নেটওয়ার্কও সংযুক্ত করতে সক্ষম।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি output device নয়?
Created: 1 month ago
A
monitor
B
microphone
C
printer
D
speaker
মাইক্রোফোন একটি ইনপুট ডিভাইস, যা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে তথ্য গ্রহণ করে কম্পিউটারে প্রেরণ করে। কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহৃত হয়, যেগুলোকে মূলত ইনপুট, আউটপুট এবং ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়।
ইনপুট ডিভাইস:
-
ইনপুট ডিভাইস হলো সেই হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস, যার মাধ্যমে কম্পিউটার বিভিন্ন পরিবেশ বা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ডেটা গ্রহণ করে।
-
উল্লেখযোগ্য ইনপুট ডিভাইসগুলো হলো: Keyboard, Mouse, Trackball, Joystick, Touch Screen, Barcode Reader, Point-of-sale, OMR, OCR, Scanner, Digitizer, Lightpen, Graphics pad, Digital Camera ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস:
-
আউটপুট ডিভাইস হলো সেই হার্ডওয়্যার, যা কম্পিউটারের প্রক্রিয়াকৃত তথ্য বা ফলাফল প্রদর্শন করতে ব্যবহৃত হয়।
-
উল্লেখযোগ্য আউটপুট ডিভাইসগুলো হলো: Monitor, Printer, Plotter, Speaker, Multimedia Projector, Image setter, Film Recorder, Headphone ইত্যাদি।
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস:
-
এমন ডিভাইসগুলো, যা একইসাথে ইনপুট ও আউটপুট হিসেবে কাজ করে, তাদেরকে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
-
উল্লেখযোগ্য ইনপুট-আউটপুট ডিভাইসগুলো হলো: Hard Disk, CD/DVD, Touch screen, Pendrive, Modem ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি Spyware এর উদাহরণ?
Created: 2 weeks ago
A
Key loggers
B
Avast
C
Norton
D
Kasparasky
Malware (ম্যালওয়ার) হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ক্ষতিকারক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। এটি শুধুমাত্র ভাইরাস নয়, বরং বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারকে অন্তর্ভুক্ত করে যা ব্যবহারকারীর ডিভাইস, ডেটা এবং গোপনীয়তাকে হুমকির মধ্যে ফেলে।
• Malware (ম্যালওয়ার) এর পূর্ণরূপ হলো Malicious Software।
• কম্পিউটার ভাইরাস ছাড়া ম্যালওয়ারের অন্তর্ভুক্ত সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে রয়েছে –
-
অ্যাডওয়্যার (Adware): এটি বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর নজর কাড়ে এবং কখনও কখনও ডিভাইসে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বা পপ-আপ তৈরি করে।
-
স্পাইওয়্যার (Spyware): ব্যবহারকারীর অননুমোদিত তথ্য সংগ্রহ করে।
-
ট্রোজান হর্স (Trojan Horse): এটি নিজেকে বৈধ প্রোগ্রামের মতো দেখায় কিন্তু ভিতরে ক্ষতিকারক কার্যক্রম চালায়।
-
র্যানসমওয়্যার (Ransomware): ব্যবহারকারীর ফাইল বা ডিভাইসকে লক করে মুক্তিপণ দাবি করে।
-
Rootkits: সিস্টেমের গভীর অংশে লুকিয়ে থেকে নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং ব্যবহারকারীর নজর এড়িয়ে চলে।
-
ওয়ার্ম (Worms): স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
• Key loggers হলো এক ধরনের স্পাইওয়্যার (Spyware), যা keystroke logger নামেও পরিচিত। এটি ব্যবহারকারীর কীবোর্ডে টাইপ করা তথ্য ট্র্যাক এবং রেকর্ড করে।
• র্যানসমওয়্যার ব্যবহারকারীর কম্পিউটার আক্রমণ করে ডেটা কুক্ষিগত করে মুক্তিপণ দাবি করে।
• বিজ্ঞাপন সম্পর্কিত ম্যালওয়্যার হলো অ্যাডওয়্যার (Adware)।

0
Updated: 2 weeks ago
নিচের কোনটি Octal number নয়?
Created: 1 month ago
A
19
B
77
C
15
D
101
অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি (Octal Number System)
-
অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি (Base) হলো ৮।
-
এখানে মোট ৮টি অঙ্ক (Digit) ব্যবহৃত হয়। এগুলো হলো – ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭।
-
তাই ৯ বা এর বেশি কোনো সংখ্যা অক্টাল পদ্ধতিতে বৈধ নয়। যেমন – 101, 367, 452 হলো অক্টাল সংখ্যা; কিন্তু 19 অক্টাল নয়, কারণ এতে ‘৯’ আছে যা অক্টালে ব্যবহার করা যায় না।
-
অক্টাল সংখ্যায় দশমিক বিন্দুর (.) আগের অংশকে বলা হয় MSD (Most Significant Digit) বা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্ক, আর দশমিকের পরের অংশকে বলা হয় LSD (Least Significant Digit) বা কম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্ক।
-
ঐতিহাসিকভাবে জানা যায়, অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি প্রথম চালু করেছিলেন সুইডেনের রাজা সপ্তম চার্লস।
উৎসঃ মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago