80৪6 কত বিটের মাইক্রো প্রসেসর?
A
8
B
16
C
32
D
উপরের কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor)
-
সংজ্ঞা: কম্পিউটারের কাজ সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করার মূল অংশকে মাইক্রোপ্রসেসর বা প্রসেসর বলা হয়। এটি কম্পিউটারের “মস্তিষ্ক” হিসেবে কাজ করে।
-
গঠন: মাইক্রোপ্রসেসর হলো সিলিকন ভিত্তিক একটি ভিএলএসআই চিপ (VLSI – Very Large Scale Integration)।
-
একটি ভিএলএসআই চিপের মধ্যে লক্ষাধিক ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রেজিস্টার, ক্যাপাসিটর একত্রিত থাকে।
-
-
ধরন অনুযায়ী মাইক্রোপ্রসেসর:
বিট ক্ষমতা উদাহরণ ৪-বিট 4004, 4040 ৮-বিট 8008, 8080 ১৬-বিট 8086, 8088, 80186 ৩২-বিট 80386, 80486 ৬৪-বিট Intel Core i3, Core i5, Core i7, Intel Itanium
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
কোন ধরনের হ্যাকাররা কখনো বৈধ উদ্দেশ্যে আবার কখনো অবৈধ উদ্দেশ্যে হ্যাকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে?
Created: 1 month ago
A
গ্রিন হ্যাট হ্যাকার
B
গ্রে হ্যাট হ্যাকার
C
হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার
D
ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার
হ্যাকিং ও হ্যাকারদের ধরন
হ্যাকিং (Hacking)
প্রোগ্রাম রচনা ও প্রয়োগের মাধ্যমে কোনো কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে অননুমোদিত প্রবেশ বা ক্ষতিসাধন করা।
হ্যাকারদের প্রধান তিন ধরনের শ্রেণীবিভাগ
হ্যাকার প্রকার কাজের ধরন উদ্দেশ্য
ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার (Black Hat Hacker) সিকিউরিটি ত্রুটি খুঁজে তা নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে আর্থিক বা ব্যক্তিগত ক্ষতি করা
গ্রে হ্যাট হ্যাকার (Gray Hat Hacker) মাঝে মাঝে বৈধ সিকিউরিটি টেস্টিং করে, আবার অনুমতি ছাড়া প্রবেশও করে ক্ষতি উদ্দেশ্য নয়, কখনো নেটওয়ার্ক দুর্বলতা ঠিক করা ও উপার্জন
হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার (White Hat Hacker) সিকিউরিটি ত্রুটি শনাক্ত করে মালিককে জানায় সিস্টেম সুরক্ষা নিশ্চিত করা
সংক্ষেপে:
Black Hat: অবৈধ ও ক্ষতিকর
Gray Hat: বৈধ + অবৈধ (অনৈতিক হতে পারে)
White Hat: সম্পূর্ণ বৈধ ও নিরাপদ
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটারের কার্যসম্পাদনের গতি প্রধানত কোন উপাদানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
RAM এর ক্যাপাসিটি
B
মনিটরের পিক্সেল ঘনত্ব
C
মাইক্রোপ্রসেসরের ক্লক স্পিড
D
হার্ড ড্রাইভের স্টোরেজ
কম্পিউটারের প্রসেসিং স্পিড মূলত প্রসেসরের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। এটি নির্ধারণে প্রধান ভূমিকা রাখে ক্লক স্পিড, কোর সংখ্যা এবং ক্যাশ মেমোরি। এগুলোর মান যত উন্নত হবে, তত দ্রুত কম্পিউটার ডেটা প্রক্রিয়াজাত করতে সক্ষম হবে।
-
প্রসেসরের স্পিড (Clock Speed - GHz)
প্রসেসরের ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, ডেটা প্রক্রিয়াকরণের গতি তত দ্রুত হবে। সাধারণত GHz (Gigahertz) এ এটি পরিমাপ করা হয়। -
কোর সংখ্যা (Cores)
একাধিক কোর বিশিষ্ট প্রসেসর একই সময়ে একাধিক কাজ সম্পাদন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ: Dual-core, Quad-core, Octa-core প্রসেসর। -
ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory)
এটি প্রসেসরের সাথে যুক্ত একটি উচ্চগতির মেমোরি যা ডেটা দ্রুত অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে এবং প্রসেসিং সময় কমিয়ে আনে।
সিপিইউ (Central Processing Unit)
-
সিপিইউ হলো কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় অংশ, যা ডেটা প্রক্রিয়াজাতকরণের মূল কাজ সম্পাদন করে।
-
প্রাথমিকভাবে সিপিইউ বলতে কম্পিউটারের মধ্যবর্তী অংশকে বোঝানো হতো, কিন্তু বর্তমানে এটি মূলত মাইক্রোপ্রসেসরকে নির্দেশ করে।
-
সিপিইউকে প্রায়ই কম্পিউটারের মস্তিষ্ক (Brain of the Computer) বলা হয়, কারণ সমস্ত নির্দেশনা ও গাণিতিক কাজ এটি সম্পন্ন করে।
সূত্র:

0
Updated: 3 weeks ago
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজ কী?
Created: 1 week ago
A
নির্দেশাবলী কার্যকর করা
B
ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা
C
RAM-এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করা
D
সার্কিটকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা
মাইক্রোপ্রসেসর হলো কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU), যা কম্পিউটারের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে এবং নির্দেশাবলী কার্যকর করার প্রধান কাজ সম্পাদন করে। এটি বিভিন্ন ধরনের ইনপুট যেমন প্রোগ্রামের কোড বা ব্যবহারকারীর নির্দেশ গ্রহণ করে এবং এগুলিকে প্রসেস করে আউটপুট উৎপন্ন করে। মাইক্রোপ্রসেসর গণনা, লজিক্যাল অপারেশন, এবং ডেটা স্থানান্তরসহ নানা কাজ করতে সক্ষম। অন্য অপশন যেমন ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ, RAM-এর ক্ষমতা বৃদ্ধি, বা সার্কিটকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা—এগুলো মাইক্রোপ্রসেসরের কাজ নয়, এগুলো আলাদা উপাদান যেমন মেমোরি বা পাওয়ার সাপ্লাই দ্বারা সম্পন্ন হয়।
মাইক্রোপ্রসেসরের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
মাইক্রোপ্রসেসর হলো একটি ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ, যা CPU-এর গাণিতিক, যুক্তিগত এবং নিয়ন্ত্রণ কার্য সম্পাদন করে।
-
এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) যা প্রোগ্রামের নির্দেশনা ব্যাখ্যা ও সম্পাদন করতে পারে।
উদ্ভব ও বিকাশ:
-
১৯৭০-এর দশকে LSI (Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে হাজার হাজার যন্ত্রাংশ একত্রে একটি সিলিকন চিপে বসানো সম্ভব হয়।
-
বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ছিল Intel 4004, যা ১৯৭১ সালে বাজারে আসে।
-
১৯৮০-এর দশকে VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে মাইক্রোপ্রসেসরের ঘনত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
-
২০১০-এর দশকে একটি ছোট চিপেই বিলিয়ন সংখ্যক যন্ত্রাংশ বসানো সম্ভব হয়েছে।
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজগুলো:
-
ইনপুট ও আউটপুট অংশগুলোর সঙ্গে কাজের সমন্বয় সাধন করা।
-
গাণিতিক ও যুক্তি-সম্পর্কিত কাজ সম্পাদন করা।
-
কম্পিউটারের স্মৃতিতে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহ করা।
-
স্মৃতি ও গাণিতিক/যুক্তি অংশের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং অন্যান্য অংশের সঙ্গে তথ্য বিনিময় নিয়ন্ত্রণ করা।

0
Updated: 1 week ago