Wi MAX-এর পূর্ণরূপ কি?
A
Worldwide Interoperability for Microwave Access
B
Worldwide Internet for Microwave Access
C
Worldwide Interconection for Microwave Access
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
ওয়াইম্যাক্স (WiMAX)
-
WiMAX-এর পূর্ণরূপ হলো Worldwide Interoperability for Microwave Access।
-
এটি একটি তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা বিস্তৃত এলাকা জুড়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে।
-
WiMAX সাধারণত প্রায় ৫০ কিমি পর্যন্ত এলাকায় কভারেজ দিতে সক্ষম।
-
এর সর্বোচ্চ ডাউনলোড/আপলোড স্পীড প্রায় ১০০০ Mbps পর্যন্ত হতে পারে।
-
WiMAX-এর কার্যকর ফ্রিকোয়েন্সি প্রায় ২ থেকে ৬৬ GHz পর্যন্ত থাকে।
-
এর মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে IEEE 802.16 স্ট্যান্ডার্ড দ্বারা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 month ago
Keyboard এবং CPU-এর মধ্যে কোন পদ্ধতিতে data transmission হয়?
Created: 1 month ago
A
Simplex
B
Duplex
C
Half duplex
D
Triplex
ডাটা ট্রান্সমিশন মোড হলো উৎস থেকে গন্তব্যে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতি, যেখানে মূলত ডাটা প্রবাহের দিককে বিবেচনা করা হয়। ডাটা ট্রান্সমিশন মোডকে ডাটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো:
-
সিমপ্লেক্স (Simplex):
-
এটি এমন একটি ডাটা প্রেরণের মোড যেখানে ডাটা শুধুমাত্র একদিকে প্রেরণ করা যায়।
-
গ্রাহক যন্ত্রটি কখনোই প্রেরক যন্ত্রকে ডাটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টেলিভিশন, কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডাটা প্রেরণ।
-
-
হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex):
-
এই মোডে যেকোনো প্রান্ত ডাটা গ্রহণ বা প্রেরণ করতে পারে, কিন্তু এক সময়ে উভয়টি করা সম্ভব নয়।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি, যেখানে একটি প্রান্ত ডাটা প্রেরণ করলে অন্য প্রান্ত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে।
-
-
ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex):
-
এই মোডে একই সময়ে উভয় দিক থেকে ডাটা প্রেরণ এবং গ্রহণ করা সম্ভব।
-
যে কোনো প্রান্ত প্রেরণ বা গ্রহণের সময় প্রয়োজনমতো উভয় কাজ করতে পারে।
-
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল।
-

0
Updated: 1 month ago
RFID বলতে বুঝায়-
Created: 1 month ago
A
Random Frequency Identification
B
Random Frequency Information
C
Radio Frequency Information
D
Radio Frequency Identification
RFID (Radio-Frequency Identification)
RFID-এর পূর্ণরূপ হলো Radio-Frequency Identification।
যেমন বারকোডকে এক-মাত্রিক এবং QR কোডকে দুই-মাত্রিক ডেটা হিসেবে ধরা হয়, তেমনি RFID ট্যাগকে ত্রিমাত্রিক ডেটা ধারণকারী প্রযুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা যায়।
RFID হলো একটি বেতার (wireless) তথ্য প্রেরণ প্রযুক্তি, যা মূলত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত:
-
ট্যাগ (Tag) – তথ্য সংরক্ষণ করে।
-
রিডার (Reader) – ট্যাগ থেকে তথ্য গ্রহণ করে।
RFID ট্যাগ রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য প্রেরণ করে, তাই এগুলো পড়ার জন্য স্পর্শ করার প্রয়োজন নেই।
এছাড়াও, RFID-এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো তথ্য পড়া ও লেখা উভয়ই সম্ভব, অর্থাৎ ট্যাগের মধ্যে থাকা তথ্য পরিবর্তন করা যায়।
একটি RFID ট্যাগে হাজার হাজার অক্ষরের তথ্য সংরক্ষণ করা যায়, যা এটিকে বড় ও জটিল ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কার্যকর করে তোলে।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি Spyware এর উদাহরণ?
Created: 2 weeks ago
A
Key loggers
B
Avast
C
Norton
D
Kasparasky
Malware (ম্যালওয়ার) হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ক্ষতিকারক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। এটি শুধুমাত্র ভাইরাস নয়, বরং বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারকে অন্তর্ভুক্ত করে যা ব্যবহারকারীর ডিভাইস, ডেটা এবং গোপনীয়তাকে হুমকির মধ্যে ফেলে।
• Malware (ম্যালওয়ার) এর পূর্ণরূপ হলো Malicious Software।
• কম্পিউটার ভাইরাস ছাড়া ম্যালওয়ারের অন্তর্ভুক্ত সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে রয়েছে –
-
অ্যাডওয়্যার (Adware): এটি বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর নজর কাড়ে এবং কখনও কখনও ডিভাইসে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বা পপ-আপ তৈরি করে।
-
স্পাইওয়্যার (Spyware): ব্যবহারকারীর অননুমোদিত তথ্য সংগ্রহ করে।
-
ট্রোজান হর্স (Trojan Horse): এটি নিজেকে বৈধ প্রোগ্রামের মতো দেখায় কিন্তু ভিতরে ক্ষতিকারক কার্যক্রম চালায়।
-
র্যানসমওয়্যার (Ransomware): ব্যবহারকারীর ফাইল বা ডিভাইসকে লক করে মুক্তিপণ দাবি করে।
-
Rootkits: সিস্টেমের গভীর অংশে লুকিয়ে থেকে নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং ব্যবহারকারীর নজর এড়িয়ে চলে।
-
ওয়ার্ম (Worms): স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
• Key loggers হলো এক ধরনের স্পাইওয়্যার (Spyware), যা keystroke logger নামেও পরিচিত। এটি ব্যবহারকারীর কীবোর্ডে টাইপ করা তথ্য ট্র্যাক এবং রেকর্ড করে।
• র্যানসমওয়্যার ব্যবহারকারীর কম্পিউটার আক্রমণ করে ডেটা কুক্ষিগত করে মুক্তিপণ দাবি করে।
• বিজ্ঞাপন সম্পর্কিত ম্যালওয়্যার হলো অ্যাডওয়্যার (Adware)।

0
Updated: 2 weeks ago