নিচের কোন মেমোরীটি Non-volatile?
A
SRAM
B
DRAM
C
ROM
D
উপরের সবগুলোই
উত্তরের বিবরণ
নন-ভোলাটাইল মেমরি
-
যে ধরনের মেমোরি থেকে বিদ্যুৎ চলে গেলেও তথ্য মুছে যায় না, তাকে নন-ভোলাটাইল মেমোরি বলে।
-
উদাহরণ: ROM (Read Only Memory)।
ভোলাটাইল মেমরি
-
যে মেমোরিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়, তাকে ভোলাটাইল মেমোরি বলে।
-
উদাহরণ: RAM (Random Access Memory)।
SRAM (Static Random Access Memory)
-
SRAM হলো এক ধরনের RAM, যার পূর্ণরূপ Static Random Access Memory।
-
এই মেমোরি ফ্লিপ-ফ্লপ সার্কিট দ্বারা তৈরি হয়।
-
প্রতিটি ফ্লিপ-ফ্লপ একটি বিট (0 বা 1) ধরে রাখে।
-
যতক্ষণ বিদ্যুৎ থাকে, ততক্ষণ ডেটা এতে সংরক্ষিত থাকে।
DRAM (Dynamic Random Access Memory)
-
DRAM এর পূর্ণরূপ হলো Dynamic Random Access Memory।
-
এটি তৈরি হয় MOSFET ট্রানজিস্টর ও ক্যাপাসিটর দিয়ে।
-
ডেটা সংরক্ষণের জন্য ক্যাপাসিটরের চার্জ বারবার রিফ্রেশ করতে হয়, নইলে ডেটা মুছে যায়।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
কোনটি সহায়ক মেমোরি নয়?
Created: 1 month ago
A
ফ্লপি ডিস্ক
B
হার্ড ডিস্ক
C
সিডি
D
রম
কম্পিউটারের স্মৃতি
কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার:
-
প্রধান স্মৃতি (Main Memory / Primary Memory)
-
সহায়ক স্মৃতি (Auxiliary Memory / Secondary Memory)
১. প্রধান স্মৃতি (Main Memory)
-
CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত, তাই অভ্যন্তরীণ স্মৃতি বলেও পরিচিত।
-
প্রক্রিয়াকরণের জন্য তথ্যসমূহ এখানে রাখা হয়।
-
যতক্ষণ প্রক্রিয়াকরণ চলছে, তথ্যগুলো এখানে অবস্থান করে।
-
প্রতিটি স্থান চিহ্নিত থাকে ঠিকানা (Address) দ্বারা।
-
প্রধান স্মৃতির ধরনসমূহ:
-
চুম্বকীয় কোর স্মৃতি (Magnetic Core Memory)
-
চুম্বকীয় বুদবুদ স্মৃতি (Magnetic Bubble Memory)
-
অর্ধপরিবাহী স্মৃতি (Semiconductor Memory): RAM, ROM
-
পাতলা পর্দা স্মৃতি (Thin Film Memory)
-
চার্জ কাপল স্মৃতি (Charge Coupled Memory)
-
২. সহায়ক স্মৃতি (Auxiliary Memory)
-
প্রধান স্মৃতিতে থাকা তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
ধারণক্ষমতা প্রধান স্মৃতির তুলনায় বহুগুণ বেশি।
-
স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য মুছে যায় না।
-
উদাহরণ:
-
ফ্লপি ডিস্ক (Floppy Disc)
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disc)
-
সিডি (CD-Compact Disc)
-
চৌম্বক ফিতা (Magnetic Tape / Disc)
-
চৌম্বক ড্রাম (Magnetic Drum)
-

0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট এবং দ্রুত মেমোরি কোনটি?
Created: 1 week ago
A
DRAM
B
Cache memory
C
ROM
D
Register
সঠিক উত্তর: কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট এবং দ্রুত মেমোরি হলো রেজিস্টার।
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রম (Memory Hierarchy):
কম্পিউটারের মেমোরি একটি স্তরভিত্তিক (hierarchical) কাঠামোয় বিন্যস্ত, যেখানে প্রতিটি স্তরের মেমোরি পরবর্তী স্তরের তুলনায় দ্রুততর, ব্যয়বহুল ও আকারে ছোট। এই স্তরক্রমে CPU সবচেয়ে দ্রুত মেমোরি ব্যবহার করে, যা ধীরে ধীরে কম গতির এবং বৃহত্তর স্টোরেজে রূপ নেয়।
মেমোরি স্তরক্রমের ধাপসমূহ:
১. রেজিস্টার (Register):
-
CPU-এর ভেতরে অবস্থিত সবচেয়ে ছোট ও দ্রুততম মেমোরি।
-
এটি সরাসরি CPU-র সঙ্গে সংযুক্ত থাকে, তাই তথ্য আদান–প্রদানের সময় প্রায় শূন্য বিলম্ব ঘটে।
-
এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং সাধারণত অল্প সংখ্যক তথ্য (কয়েক বাইট) সংরক্ষণ করতে পারে।
২. ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory):
-
এটি CPU এবং প্রধান মেমোরি (RAM)-এর মধ্যে অবস্থান করে।
-
বারবার ব্যবহৃত তথ্য অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে CPU-এর প্রসেসিং গতি বাড়ায়।
৩. প্রাইমারি মেমোরি (Main Memory / DRAM):
-
এটি কম্পিউটারের মূল কর্মক্ষম মেমোরি।
-
CPU সরাসরি এখান থেকে ডেটা পড়ে ও লেখে।
৪. সেকেন্ডারি মেমোরি (Secondary Memory / Hard Disk):
-
এটি বড় আকারের এবং ধীরগতি সম্পন্ন স্টোরেজ, যেখানে ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
৫. টারশিয়ারি বা ব্যাকআপ স্টোরেজ (Tertiary / Backup Storage):
-
এটি স্তরক্রমের শেষ ধাপ, যেমন: অপটিক্যাল ডিস্ক, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি।
-
এগুলো ধীর কিন্তু সস্তা, এবং দীর্ঘমেয়াদি ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ভার্চুয়াল মেমোরি (Virtual Memory):
-
আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ভার্চুয়াল মেমোরি ব্যবহার করে, যা RAM এবং হার্ড ডিস্ক উভয়কে একত্রে ব্যবহার করে বৃহত্তর অ্যাড্রেস স্পেস সরবরাহ করে।
-
এর ফলে প্রোগ্রামগুলো এমন পরিমাণ মেমোরি ব্যবহার করতে পারে, যা বাস্তব RAM-এর চেয়ে বেশি।
সংক্ষেপে:
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট, দ্রুত এবং ব্যয়বহুল মেমোরি হলো CPU-এর রেজিস্টার, কারণ এটি সরাসরি প্রসেসরের অভ্যন্তরে অবস্থিত।

0
Updated: 1 week ago
2 কিলোবাইট মেমোরি address করার জন্য কতটি address লাইন দরকার?
Created: 2 weeks ago
A
10
B
11
C
12
D
14
মেমোরি অ্যাড্রেসিং সংক্রান্ত বিষয়টি বোঝার জন্য মূল বিষয় হলো address lines এবং memory size এর সম্পর্ক। আমরা জানি, যদি কোনো memory bus এ n সংখ্যক address line থাকে, তাহলে সেই লাইন দিয়ে 2ⁿ টি address access করা সম্ভব, অর্থাৎ ডেটা read ও write করা যায়।
-
১ কিলোবাইট = 1024 বাইট = 2¹⁰ বাইট।
-
২ কিলোবাইট = 2 × 2¹⁰ = 2¹¹ বাইট।
এখান থেকে দেখা যায়, ২ কিলোবাইট memory access করার জন্য ১১টি address line প্রয়োজন, কারণ 2¹¹ address line ঠিকমতো ২ কিলোবাইট ডেটা ঠিকমতো read/write করতে সক্ষম।

0
Updated: 2 weeks ago