A
১৯৭৩ সালে
B
১৯৭৭ সালে
C
১৯৭৫ সালে
D
১৯৭৬ সালে
উত্তরের বিবরণ
কৃষিশুমারি:
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৭ সালে।
-
স্বাধীনতার পূর্বে কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে।
-
অনুষ্ঠিত কৃষিশুমারিগুলো হলো: ১৯৬০, ১৯৭৭, ১৯৮৩–১৯৮৪, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৯।
-
স্বাধীন বাংলাদেশে কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছে ৫ বার।
-
সর্বশেষ কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ৯ জুন থেকে ২০ জুন, ২০১৯ সাল।
উৎস: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো

0
Updated: 5 days ago
জিয়া সার কারখানায় উৎপাদিত সারের নাম কি?
Created: 1 month ago
A
অ্যামোনিয়া
B
টিএসপি
C
ইউরিয়া
D
সুপার ফসফেট
জিয়া সার কারখানা ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ এ অবস্থিত।
- এ সার কারখানা তে — ইউরিয়া উৎপাদিত হয়।
--------------------
• জিয়া সার কারখানা/আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড (এএফসিসিএল )-এর ইতিকথা:
- ১৯৭৪ সালের অক্টোবর মাসে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার এ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানী (এএফসিসি) নামে এ কারখানা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী রূপে যাত্রা শুরু করে।
- তখন এর নাম ছিল আশুগঞ্জ ফর্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি।
- এ কারখানার উৎপাদন শুরু হয় ১৯৮১ সালের শুরুর দিকে।
- ১২ ডিসেম্বর ১৯৮১ সালে তৎকালীন সরকারী সিদ্ধান্তে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার এন্ড কেমিক্যাল কোম্পানী (এএফসিসি) এর নাম পরিবর্তন করে জিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিমিটেড নামকরণ করা হয়।
- ০৭/০১/২০১০ তারিখে একনেক সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের নিমিত্তে সার কারখানাটির নাম পরিবর্তন করে “আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার এ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানী লিমিটেড (এএফসিসিএল)”করা হয়।
-------------------
• সার:
- কৃষি জমিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সারগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যবহৃত সার – ইউরিয়া সার।
- ২০২২- ২৩ অর্থবছরে মোট সার ব্যবহৃত হয়েছে ৫৯.১৩ লক্ষ মেট্রিক টন যার মধ্যে ইউরিয়া ২২.৮৬ লক্ষ মেট্রিক টন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবহৃত সার – ডিএপি (DAP); পরিমাণ – ১৪২৭ হাজার/ মেট্রিক টন।
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট সার ব্যবহৃত হয়েছে ৫৭.৩৭ লক্ষ মেট্রিক টন যার মধ্যে ইউরিয়া ২২.৩১ লক্ষ মেট্রিক টন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবহৃত সার – ডিএপি (DAP); পরিমাণ – ১৩৭১ হাজার/ মেট্রিক টন।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ কর্পোরেশন-বিসিআইসি (Bangladesh Chemical Industries Corporation-BCIC):
- বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) দীর্ঘদিন থেকে সফলতার সাথে ইউরিয়া সার উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশে সারের চাহিদা পূরণ করে আসছে।
- বর্তমানে বিসিআইসি’র অধীনে ৮টি চালু শিল্প কারখানা রয়েছে। চালু কারখানাগুলোর মধ্যে ৪টি ইউরিয়া সার কারখানা, ১টি ডিএপি সার কারখানা, ১টি টিএসপি সার কারখানা, ১টি কাগজ কারখানা, ১টি স্যানিটারীওয়্যার ও ইস্যুলেটর কারখানা রয়েছে।
- বিসিআইসি’র উৎপাদিত পণ্যের ৮০ শতাংশই বিভিন্ন রাসায়নিক সার, যার মধ্যে ৭০ শতাংশ ইউরিয়া সার এবং ১০ শতাংশ অন্যান্য সার।
• সার কারখানা:
বিসিআইসি’র চালু কারখানাসমূহ-
১. চট্টগ্রাম ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লি.,
২. শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানী লি.,
৩. যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানী লি.,
৪. আশুগঞ্জ ফাটিলাইজার এন্ড কেমিক্যাল কোম্পানী লি.,
৫. টিএসপি কমপ্লেক্স লি.,
৬. ডিএপি ফার্টিলাইজার কোং লি.
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪, বাংলাপিডিয়া, আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড (এএফসিসিএল ) ওয়েবসাইট এবং জাতীয় তথ্য বাতায়ন ।

0
Updated: 1 month ago