A
আইসোটোন
B
আইসোটোপ
C
আইসোবার
D
রাসায়নিক পদার্থ
উত্তরের বিবরণ
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়, আর এ রশ্মির উৎস হলো তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ।
আইসোটোপ বলতে সেই সব পরমাণুকে বোঝায় যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন।
চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসোটোপ হলো কোবাল্ট-৬০ (⁶⁰Co)।
এটি থেকে নির্গত গামা রশ্মি টিউমারের অবস্থান নির্ণয় ও ক্যান্সারের ক্ষতিকর কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
অর্থাৎ, ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা রশ্মির উৎস হলো কোবাল্ট-৬০ আইসোটোপ।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)।

0
Updated: 5 days ago
কোন ধাতু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল থাকে?
Created: 2 weeks ago
A
পারদ
B
লিথিয়াম
C
জার্মেনিয়াম
D
ইউরেনিয়াম
পারদ (Hg – মার্কারি) এমন একটি ধাতু, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রাতেই তরল অবস্থায় পাওয়া যায়। এর পারমাণবিক সংখ্যা ৮০। পারদের গলনাঙ্ক হলো –৩৮.৮৩° সেলসিয়াস। অর্থাৎ সাধারণ ঘরের তাপমাত্রায় এটি জমাট বাঁধে না, তরল আকারে থাকে।
অন্যদিকে, সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় পাওয়া আরেকটি উপাদান হলো ব্রোমিন। তবে পারদের সাথে পার্থক্য হলো— ব্রোমিন ধাতু নয়, এটি একটি অধাতু।
উৎস: রসায়ন, নবম–দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
স্বর্ণের খাদ বের করতে ব্যবহার করা হয়-
Created: 2 weeks ago
A
সালফিউরিক এসিড
B
নাইট্রিক এসিড
C
সাইট্রিক এসিড
D
কার্বোলিক এসিড
অ্যাকোয়া রেজিয়া (Aqua Regia) এবং এর ব্যবহার
-
যখন ১ মোল নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃) এবং ৩ মোল হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) মিশ্রিত করা হয়, তখন এটি তৈরি হয় অ্যাকোয়া রেজিয়া নামে পরিচিত।
-
এটি একধরনের বিশেষ ধরনের অম্ল, যা স্বর্ণের মতো অভিজাত ধাতুকে দ্রবীভূত করতে সক্ষম।
-
স্বর্ণের খাদ বের করতে সাধারণত স্বর্ণকে প্রথমে নাইট্রিক অ্যাসিডে পোড়ানো হয়, তারপর অ্যাকোয়া রেজিয়ার মাধ্যমে খাঁদ স্বর্ণ আলাদা করা হয়।
-
সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কখনও কখনও সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড বা নাইট্রিক অ্যাসিডে অভিজাত ধাতু যেমন স্বর্ণ ও প্লাটিনাম দ্রবীভূত হয় না, কিন্তু অ্যাকোয়া রেজিয়ায় এগুলো সম্পূর্ণ দ্রবীভূত করা সম্ভব।
উৎস: Massachusetts Institute of Technology (MIT)

0
Updated: 2 weeks ago
নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
পরমাণু শক্তি
B
কয়লা
C
পেট্রোল
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
নবায়নযোগ্য জ্বালানি বা শক্তি হলো এমন জ্বালানি যা ব্যবহার করার পর শেষ হয় না এবং বারবার পাওয়া বা ব্যবহার করা যায়। যেমন:
-
সৌরশক্তি (সূর্যের তাপ),
-
বায়ু শক্তি,
-
জলবিদ্যুৎ,
-
ভূ-তাপ শক্তি (জিওথার্মাল),
-
পরমাণু শক্তি,
-
বায়োগ্যাস ইত্যাদি।
অন্যদিকে, অনবায়নযোগ্য জ্বালানি হলো যেগুলো একবার ব্যবহার করলে শেষ হয়ে যায় এবং পুনরায় পাওয়া যায় না। যেমন:
-
কয়লা,
-
প্রাকৃতিক গ্যাস,
-
খনিজ তেল,
-
পারমাণবিক জ্বালানি।
সূত্র: পদার্থবিজ্ঞান, ৯ম-১০ম শ্রেণি, এনসিটিবি।

0
Updated: 4 weeks ago