A
সাদা
B
কালো
C
হলুদ
D
লাল
উত্তরের বিবরণ
আমরা লাল রঙকে দূর থেকে সহজেই দেখতে পাই। এর কারণ হলো আলোর বিক্ষেপণ বা ছিটকে যাওয়া। আলোর কোন রঙ কতটা ছড়াবে তা নির্ভর করে তার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে, বিক্ষেপণ তত কম হবে।
লাল রঙের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সব রঙের চেয়ে বেশি, তাই এটি সবচেয়ে কম বিক্ষিপ্ত হয়। এজন্য লাল রঙ অনেক দূর থেকেও পরিষ্কার দেখা যায়। এই কারণেই উঁচু টাওয়ার বা বিমান চলাচল এলাকায় লাল বাতি ব্যবহার করা হয়, যাতে বিমানের পাইলটরা অনেক দূর থেকেই আলো দেখতে পান।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 5 days ago
হৃৎপিণ্ড কোন ধরনের পেশি দ্বারা গঠিত?
Created: 1 week ago
A
ঐচ্ছিক
B
অনৈচ্ছিক
C
বিশেষ ধরনের ঐচ্ছিক
D
বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক
হৃৎপিণ্ডের গঠন
হৃৎপিণ্ড মানুষের দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এটি বক্ষগহ্বরের বাম দিকে, দুই ফুসফুসের মাঝখানে অবস্থিত এবং দেখতে কিছুটা ত্রিকোণাকার ও ফাঁপা।
-
হৃৎপিণ্ড হৃৎপেশি (cardiac muscle) নামের এক ধরনের বিশেষ অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে তৈরি।
-
পুরো হৃৎপিণ্ডকে বাইরের দিকে পেরিকার্ডিয়াম নামে পাতলা আবরণ ঢেকে রাখে।
-
এর প্রাচীর তিনটি স্তর দ্বারা গঠিত—
বহিঃস্তর (এপিকার্ডিয়াম)
-
এটি বাইরের স্তর, যোজক কলা দিয়ে তৈরি।
-
স্তরে কিছুটা চর্বি থাকে।
-
আবরণী কলা দিয়ে এটি আবৃত থাকে।
মধ্যস্তর (মায়োকার্ডিয়াম)
-
বহিঃস্তর ও অন্তঃস্তরের মাঝখানে অবস্থান করে।
-
এটি শক্ত ও অনৈচ্ছিক হৃৎপেশি দিয়ে গঠিত।
-
হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-প্রসারণ মূলত এই স্তরের কাজের মাধ্যমেই ঘটে।
অন্তঃস্তর (এন্ডোকার্ডিয়াম)
-
এটি ভেতরের স্তর।
-
হৃৎপিণ্ডের সব প্রকোষ্ঠ ও কপাটিকা এই স্তর দিয়ে আবৃত থাকে।
-
এ স্তর হৃৎপিণ্ডকে ভেতরে থেকে মসৃণ রাখে এবং চারটি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত করে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
প্রাকৃতিক কোন উৎস হতে সবচেয়ে বেশি মৃদু পানি পাওয়া যায়?
Created: 1 week ago
A
নদী
B
সাগর
C
হ্রদ
D
বৃষ্টিপাত
মৃদু পানির প্রধান উৎস
মৃদু বা মিষ্টি পানির সবচেয়ে বড় উৎস হলো বৃষ্টির পানি। অন্যদিকে, সাগরের পানি লবণযুক্ত হওয়ায় এটি মৃদু পানির উৎস নয়। নদী, খাল, বিল ইত্যাদির পানি যদিও মৃদু, তবুও এগুলো মূলত বৃষ্টিপাতের উপর নির্ভরশীল।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে যে সময় লাগে তাকে কি বলে?
Created: 1 month ago
A
সৌর বছর
B
কসমিক ইয়ার
C
আলোক বর্ষ
D
পলিসার
ছায়াপথ:
- সৌরজগতের গ্রহসমূহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, আর সূর্য মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির মধ্যবিন্দুকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।
- এই মধ্যবিন্দুর চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর ২২৫-২৫০ মিলিয়ন বছর সময় লাগে।
- এই সময়টাকেই কসমিক ইয়ার বা গ্যালাকটিক ইয়ার বলে।
- ছায়াপথের নিজ অক্ষে আবর্তনকালকে কসমিক ইয়ার বলে।
উৎস: Britannica.com

0
Updated: 1 month ago