কোন জ্বালানি পোড়ালে সালফার ডাই-অক্সাইড বাতাসে আসে?
A
ডিজেল
B
পেট্রোল
C
অকটেন
D
সিএনজি
উত্তরের বিবরণ
ডিজেল পোড়ালে বাতাসে সালফার ডাই-অক্সাইড (SO₂) তৈরি হয়। তবে মনে রাখতে হবে, ডিজেল দহনের সময় সবচেয়ে বেশি নির্গত হয় কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂)।
যদি ডিজেলে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকে, তবে তার জারণ প্রক্রিয়ায় বেশি সালফার অক্সাইড নির্গত হবে। আর যদি সালফার কম থাকে, তবে তুলনামূলক কম সালফার ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হবে। অর্থাৎ, নির্গত সালফার ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ সরাসরি নির্ভর করে ডিজেলে উপস্থিত সালফারের ওপর।
অন্যদিকে, ডিজেল যেহেতু একটি হাইড্রোকার্বন জ্বালানি, তাই এর দহনে সবসময় কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়। আসলে সব ধরনের হাইড্রোকার্বনের দহনে এই দুটি পদার্থই তৈরি হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Energy Information Administration (EIA)–এর তথ্য অনুযায়ী,
২০১৮ সালে শুধু ডিজেল পোড়ানোর কারণেই প্রায় ৪৬১ মিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়েছিল। এটি ছিল ঐ বছরের যুক্তরাষ্ট্রের মোট CO₂ নিঃসরণের প্রায় ৯%।
উৎস: doe.portal.gov.bd & U.S. Energy Information Administration (EIA) Websites.

0
Updated: 1 month ago
ফটোগ্রাফিক প্লেটে আবরণ থাকে -
Created: 4 weeks ago
A
সিলভার ব্রোমাইডের
B
সিলভার ক্লোরাইডের
C
অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের
D
সিলভার ফ্লোরাইডের
ফটোগ্রাফিতে ব্যবহৃত ড্রাই প্লেট হলো একটি কাচের প্লেট যা সিলভার ব্রোমাইডের জেলাটিন ইমালশন দিয়ে আবৃত থাকে। এই প্লেটটি একবার প্রস্তুত হলে, এটি এক্সপোজারের জন্য সংরক্ষণ করা যায় এবং একবার ছবি তোলার পর, এটি আবার ডার্করুমে নিয়ে গিয়ে ধীরে ধীরে ডেভেলপ করা যায়।
-
ফটোগ্রাফিক প্লেটের আবরণে সিলভার ব্রোমাইড (AgBr) ব্যবহৃত হয়।
-
এটি একটি ড্রাই প্লেট, অর্থাৎ আগেই তৈরি করা এবং সংরক্ষণযোগ্য।
-
এক্সপোজারের পর প্লেটটি পুনরায় ডার্করুমে নিয়ে ডেভেলপ করা যায়।
-
জেলাটিন ইমালশন সিলভার ব্রোমাইডকে সমানভাবে প্লেটে ছড়িয়ে রাখে।
-
এই পদ্ধতিটি ছবির উচ্চ মানের এবং স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।

0
Updated: 4 weeks ago
Lunar eclipse occurs on-
Created: 1 month ago
A
A new moon day
B
A full moon day
C
A half moon day
D
A moonless day
Solar eclipses occur at the new moon, and lunar eclipses occur at full moon.
- But a solar eclipse does not occur at every new moon, nor does a lunar eclipse occur at every full moon, because the Moon's orbital plane is inclined to the ecliptic, the plane of the orbit of Earth around the Sun.
উৎস: britannica.com

0
Updated: 1 month ago
ভাইরাসজনিত রোগ নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
জন্ডিস
B
এইডস
C
নিউমোনিয়া
D
চোখ ওঠা
ভাইরাসজনিত রোগ
-
ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ভাইরাসজনিত রোগ বলা হয়।
-
উল্লেখযোগ্য কিছু ভাইরাসজনিত রোগ হলো: এইডস, জন্ডিস, কোভিড-১৯, হার্পিস, গুটি বসন্ত, জল বসন্ত, হাম, মাম্পস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, পোলিও, জলাতঙ্ক, ডেঙ্গু, ইবোলা ইত্যাদি।
ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
-
ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ বলা হয়।
-
এর মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলো: যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, নিউমোনিয়া, মেনিনজাইটিস, কলেরা, গনোরিয়া, সিফিলিস, টাইফয়েড, আমাশয়, প্লেগ, কুষ্ঠ ইত্যাদি।
নিউমোনিয়া নিয়ে বিশেষ মন্তব্য
নিউমোনিয়া শুধু ভাইরাস নয়, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং অন্যান্য অণুজীব দিয়েও হতে পারে। তাই অপশনভিত্তিক প্রশ্নে এটি কখনো ভাইরাসজনিত রোগের মধ্যে পড়লেও, মূলত এটি বিভিন্ন অণুজীবের সংক্রমণে ঘটতে পারে। সুতরাং পরীক্ষায় প্রেক্ষাপট অনুযায়ী সঠিক উত্তর বেছে নিতে হবে।
চোখ ওঠা রোগ (Conjunctivitis)
-
চোখ ওঠা রোগের বৈজ্ঞানিক নাম কনজাংটিভাইটিস।
-
এটি চোখের কনজাংটিভা নামক পর্দার প্রদাহজনিত অসুখ।
-
এ রোগ সাধারণত ভাইরাস দ্বারা হয় এবং খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
উৎস: উচ্চ মাধ্যমিক উদ্ভিদবিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক

0
Updated: 1 month ago