ভাইরাসজনিত রোগ নয় কোনটি?
A
জন্ডিস
B
এইডস
C
নিউমোনিয়া
D
চোখ ওঠা
উত্তরের বিবরণ
ভাইরাসজনিত রোগ
-
ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ভাইরাসজনিত রোগ বলা হয়।
-
উল্লেখযোগ্য কিছু ভাইরাসজনিত রোগ হলো: এইডস, জন্ডিস, কোভিড-১৯, হার্পিস, গুটি বসন্ত, জল বসন্ত, হাম, মাম্পস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, পোলিও, জলাতঙ্ক, ডেঙ্গু, ইবোলা ইত্যাদি।
ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
-
ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ বলা হয়।
-
এর মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলো: যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, নিউমোনিয়া, মেনিনজাইটিস, কলেরা, গনোরিয়া, সিফিলিস, টাইফয়েড, আমাশয়, প্লেগ, কুষ্ঠ ইত্যাদি।
নিউমোনিয়া নিয়ে বিশেষ মন্তব্য
নিউমোনিয়া শুধু ভাইরাস নয়, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং অন্যান্য অণুজীব দিয়েও হতে পারে। তাই অপশনভিত্তিক প্রশ্নে এটি কখনো ভাইরাসজনিত রোগের মধ্যে পড়লেও, মূলত এটি বিভিন্ন অণুজীবের সংক্রমণে ঘটতে পারে। সুতরাং পরীক্ষায় প্রেক্ষাপট অনুযায়ী সঠিক উত্তর বেছে নিতে হবে।
চোখ ওঠা রোগ (Conjunctivitis)
-
চোখ ওঠা রোগের বৈজ্ঞানিক নাম কনজাংটিভাইটিস।
-
এটি চোখের কনজাংটিভা নামক পর্দার প্রদাহজনিত অসুখ।
-
এ রোগ সাধারণত ভাইরাস দ্বারা হয় এবং খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
উৎস: উচ্চ মাধ্যমিক উদ্ভিদবিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক

0
Updated: 1 month ago
লাল আলোতে নীল রঙের বস্তু কেমন দেখায়?
Created: 2 months ago
A
বেগুনী
B
সবুজ
C
হলুদ
D
কালো
লাল আলোতে নীল বা হলুদ রঙের জিনিসগুলো কালো দেখায়।
-
কারণ, কোনো বস্তুর রঙ তার নিজের রঙের আলো ছাড়া অন্য রঙের আলো শোষণ করে নেয়।
-
তাই, লাল আলোতে হলুদ রঙের বস্তু লাল আলো শোষণ করে নেয়।
-
এতে করে কোনো আলো প্রতিফলিত হয় না।
-
ফলে, লাল আলোতে হলুদ বস্তু কালো দেখায়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 month ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
বিষুব অঞ্চলে
C
পাহাড়ের ওপর
D
পৃথিবীর কেন্দ্রে
বস্তুর ওজন ও অভিকর্ষজ ত্বরণ
-
একটি বস্তুর ওজন নির্ভর করে সেই স্থানের অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) এর উপর।
-
পৃথিবীতে অভিকর্ষজ ত্বরণের গড় মান প্রায় ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড²।
-
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি, সেই স্থানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।
-
বিষুবীয় অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ কম হওয়ায় বস্তুর ওজনও তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
-
মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি হওয়ায় বস্তুর ওজন বেশি হয়।
-
পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণ শূন্য হওয়ায় বস্তুর ওজনও শূন্য হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
প্রােটিন তৈরি হয়-
Created: 1 month ago
A
ফ্যাটি এসিড দিয়ে
B
সাইট্রিক এসিড দিয়ে
C
অ্যামিনাে এসিড দিয়ে
D
অক্সালিক এসিড দিয়ে
প্রোটিন শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জৈব যৌগ যা মূলত অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে গঠিত। এরা আমাদের দেহের বৃদ্ধি, কোষ নির্মাণ, মেরামত ও বিভিন্ন জৈব কার্যক্রম সম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
প্রোটিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে।
-
কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের সমন্বয়ে আমিষ (প্রোটিন) গঠিত।
-
আমিষের একক হলো অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
আমাদের শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর তা ভেঙে অ্যামিনো অ্যাসিডে পরিণত হয়।
-
মানুষের শরীরে এখন পর্যন্ত ২০ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৮টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
এই ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহ নিজে তৈরি করতে পারে না, তাই খাদ্য থেকে গ্রহণ করতে হয়।
-
অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড হলো:
১. লাইসিন
২. লিউসিন
৩. আইসোলিউসিন
৪. মিথিওনিন
৫. ট্রিপটোফ্যান
৬. ভ্যালিন
৭. ফেনাইল অ্যালানিন
৮. থ্রিওনিন

0
Updated: 1 month ago