জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 5 days ago
ভাষা আন্দোলন নিয়ে বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি?
Created: 5 days ago
A
কবর
B
একুশের গল্প
C
আরেক ফাল্গুন
D
মাতৃ ভাষা
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
No subjects available.
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম উপন্যাস ও সাহিত্যকর্ম
-
প্রথম উপন্যাস:
-
ভাষা আন্দোলনকে উপজীব্য করে বাংলা সাহিত্যে প্রথম উপন্যাস হলো জহির রায়হানের আরেক ফাল্গুন।
-
প্রকাশকাল: ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দ।
-
কাহিনির প্রেক্ষাপট: ১৯৫৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবস পালনের অভিজ্ঞতা।
-
উপন্যাসে পুলিশের গ্রেপ্তার অভিযানের পর একজন চরিত্র বলে ওঠে—
"আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো।" -
প্রধান চরিত্র: মুনিম, আসাদ, রসুল, সালমা প্রমুখ।
-
এতে বাঙালির জাতীয় ঐতিহাসিক সংগ্রামকে শিল্পরূপ দেওয়া হয়েছে।
-
-
প্রথম নাটক:
-
ভাষা আন্দোলন নিয়ে প্রথম বাংলা নাটক হলো মুনীর চৌধুরীর কবর।
-
-
প্রথম গল্প:
-
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত প্রথম গল্প হলো জহির রায়হানের একুশের গল্প।
-
তথ্যসূত্র:
ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা

0
Updated: 5 days ago
নিচের কোন দুইজন বীরশ্রেষ্ঠ ই.পি.আর. সদস্য ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
সিপাহী মোস্তফা কামাল ও মতিউর রহমান
B
মুন্সি আব্দুর রউফ ও নূর মোহাম্মদ শেখ
C
মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ও হামিদুর রহমান
D
রুহুল আমিন ও মোস্তফা কামাল
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বধীনতা
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
No subjects available.
-
মুন্সি আব্দুর রউফ ও নূর মোহাম্মদ শেখ ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস (EPR)-এর সদস্য।
-
১৯৭৩ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সরকার সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
-
এদের মধ্যে: সেনাবাহিনীর তিনজন, সাবেক ই.পিআর-এর দুইজন এবং নৌ ও বিমান বাহিনীর একজন করে।
বীরশ্রেষ্ঠরা:
-
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর: সেনাবাহিনী
-
সিপাহী মোস্তফা কামাল: সেনাবাহিনী
-
সিপাহী হামিদুর রহমান: সেনাবাহিনী
-
ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন: নৌবাহিনী
-
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান: বিমান বাহিনী
-
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ: ই.পিআর
-
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ: ই.পিআর
সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল?
Created: 1 week ago
A
৭টি
B
৯টি
C
১১টি
D
১৩টি
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে সেক্টরসমূহ:
-
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
-
১নং সেক্টর: চট্টগ্রাম–পার্বত্য চট্টগ্রাম; হেডকোয়ার্টার হরিনাতে; কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমান ও মেজর রফিকুল ইসলাম।
-
২নং সেক্টর: ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালি; সদর মেলাঘর; কমান্ডার খালেদ মোশাররফ ও এ.টি.এম. হায়দার।
-
৩নং সেক্টর: সিলেট–শ্রীমঙ্গল এলাকা; কমান্ডার কে.এম. শফিউল্লাহ ও এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
-
৪নং সেক্টর: সিলেট সীমান্ত অঞ্চল; হেডকোয়ার্টার করিমগঞ্জ-মাসিমপুর; কমান্ডার সি.আর. দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব।
-
৫নং সেক্টর: ডাউকি–দুর্গাপুর এলাকা; হেডকোয়ার্টার বাঁশতলা; কমান্ডার মীর শওকত আলী।
-
৬নং সেক্টর: রংপুর–ঠাকুরগাঁও অঞ্চল; কমান্ডার এম. খাদেমুল বাশার।
-
৭নং সেক্টর: রাজশাহী–বগুড়া এলাকা; কমান্ডার নাজমুল হক, এ. রব, কাজী নূরুজ্জামান।
-
৮নং সেক্টর: কুষ্টিয়া–যশোর–খুলনা এলাকা; কমান্ডার আবু ওসমান ও এম.এ মঞ্জুর।
-
৯নং সেক্টর: বরিশাল–পটুয়াখালী–খুলনার অংশ; হেডকোয়ার্টার টাকি; কমান্ডার এম.এ জলিল, মঞ্জুর, জয়নাল আবেদীন।
-
১০নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো সেক্টর; নিয়মিত কমান্ডার ছিলেন না।
-
১১নং সেক্টর: ময়মনসিংহ এলাকা; কমান্ডার এম. আবু তাহের ও হামিদুল্লাহ।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 week ago