A
৬৭৫ জন
B
৬৭৬ জন
C
৬৭৭ জন
D
৬৭৮ জন
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার মোট ৬৭৬ জনকে চারটি বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে।
বীরত্বসূচক খেতাবসমূহ:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৭ জন
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৬৮ জন
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ১৭৫ জন
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৪২৬ জন
-
সাম্প্রতিক পরিবর্তন: ৬ জুন ২০২১ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু হত্যার চার আসামের মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত খেতাব বাতিল করে।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 5 days ago
বাংলাদেশে মর্যাদা অনুসারে ৩য় বীরত্বসূচক খেতাব-
Created: 3 days ago
A
বীরপ্রতীক
B
বীরশ্রেষ্ঠ
C
বীরউত্তম
D
বীরবিক্রম
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক খেতাব ও পরিসংখ্যান
-
তারিখ ও প্রেক্ষাপট: ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে, সরকারি গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারীদের সম্মান জানাতে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান শুরু করে।
-
খেতাবের ধরণ: মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক মোট ৪ ধাপে প্রদান করা হয়, মর্যাদার ক্রম অনুযায়ী:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – প্রথম ও সর্বোচ্চ মর্যাদার খেতাব
-
বীর উত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব
-
বীর বিক্রম – তৃতীয় খেতাব
-
বীর প্রতীক – চতুর্থ খেতাব
-
-
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা:
-
বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন
-
বীর উত্তম: ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম: ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক: ৪২৬ জন
-
মোট: ৬৭৬ জন
-
-
সংশোধন: ৬ জুন ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে। এ কারণে বর্তমানে খেতাবপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৬৭২ জন।তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 3 days ago
(প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।) সম্প্রতি গার্মেন্টসসহ কতিপয় দ্রব্য বিনাশুল্কে কোন দেশে প্রবেশাধিকার পেয়েছে?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
কানাডা
C
জাপান
D
চীন
প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।
• বস্ত্র খাত:
- ২০২২-২৩ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় প্রায় ৪৬.৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা উক্ত সময়ে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪.৫৭ শতাংশ।
• গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ‘তৈরি পোশাক’ ও ‘নীটওয়্যার’ – ইত্যাদি কয়েক ধরনের রপ্তানি পণ্যের সমন্বয়ে গঠিত।
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তৈরি পোশাক ও নীটওয়্যার পণ্যের রপ্তানি আয় – ৩২,৮৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫.৪৫%।
- একক পণ্য হিসাবে নীটওয়্যার সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়। পরিমাণ – ১৮,৫৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
সূত্র: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
২১ দফা কর্মসূচির মুখ্য রচয়িতা ছিলেন কে?
Created: 5 days ago
A
আবুল মনসুর আহমদ
B
আবুল কালাম শামসুদ্দিন
C
মাওলানা আতাহার আলী
D
আবুল কাশেম
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
২১ দফা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
যুক্তফ্রন্ট
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
যুক্তফ্রন্ট ও ২১ দফা কর্মসূচি
-
গঠন: ১৯৫৩ সালে।
-
নির্বাচনী প্রতীক: নৌকা।
-
ইশতেহার: ২১ দফা কর্মসূচি, মুখ্য রচয়িতা: আবুল মনসুর আহমদ।
-
উদ্দেশ্য: গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত করা ও পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও সামাজিক উন্নতি।
২১ দফার সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
১. বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি।
২. বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি উচ্ছেদ ও ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে জমি বিতরণ।
৩. পাটের ব্যবসায় জাতীয়করণ।
৪. সমবায় কৃষি ব্যবস্থা প্রবর্তন।
৫. পূর্ব পাকিস্তানে লবণ শিল্প প্রতিষ্ঠা।
৬. কারিগর মুহাজিরদের কাজের ব্যবস্থা।
৭. বন্যা ও দুর্ভিক্ষ রোধে খাল খনন ও সেচের ব্যবস্থা।
৮. শিল্প ও খাদ্যে স্বাবলম্বিতা।
৯. অবৈতনিক বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা।
১০. শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার।
১১. ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসিত করা।
১২. শাসন ব্যয় হ্রাস ও মন্ত্রীদের বেতন সীমিত করা।
১৩. দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি বন্ধের কার্যকর ব্যবস্থা।
১৪. জন নিরাপত্তা আইন ও অর্ডিন্যান্স বাতিল।
১৫. বিচার ও প্রশাসন বিভাগ পৃথকীকরণ।
১৬. মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন ‘বর্ধমান হাউস’কে বাংলা ভাষা গবেষণাগারে পরিণত।
১৭. শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শহীদ মিনার নির্মাণ।
১৮. একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ঘোষণা ও সরকারি ছুটি।
১৯. লাহোর প্রস্তাব অনুযায়ী পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন।
২০. আইন পরিষদের মেয়াদ বৃদ্ধি না করা।
২১. শূন্য আসন পূরণের জন্য তিন মাসের মধ্যে উপনির্বাচন।
তথ্যসূত্র: ইতিহাস ১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 5 days ago