যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রী পরিষদ বাতিল করেন কে?
A
গোলাম মোহাম্মদ
B
আইয়ুব খান
C
ইস্কান্দার মির্জা
D
ইয়াহিয়া খান
উত্তরের বিবরণ
যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা (১৯৫৪)
-
গঠনের তারিখ: ৩ এপ্রিল ১৯৫৪
-
মুখ্যমন্ত্রী: শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক
-
মন্ত্রিসভার সদস্যরা:
পদের নাম | মন্ত্রী |
---|---|
অর্থ, রাজস্ব ও স্বরাষ্ট্র | এ কে ফজলুল হক |
বিচার, স্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার | আবু হোসেন সরকার |
বেসামরিক সরবরাহ ও যোগাযোগ | আশরাফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী |
শিক্ষা, বাণিজ্য, শ্রম ও শিল্প | সৈয়দ আজিজুল হক |
-
মন্ত্রীসভা কার্যকাল: মোট ৫৬ দিন, যার মধ্যে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রীসভা দায়িত্বে ছিল মাত্র ১৫ দিন।
-
বাতিলের কারণ: রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ফজলুল হক মন্ত্রীসভা বাংলাকে স্বাধীন করতে চাইছে এমন অজুহাতে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ ৩০ মে ১৯৫৪ মন্ত্রীসভা বাতিল করেন।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া; পৌরনীতি ও সুশাসন (২য় পত্র), প্রফেসর মো: মোজাম্মেল হক

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ১নং সংসদীয় আসন কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 4 weeks ago
A
পঞ্চগড়-১
B
গাইবান্ধা-১
C
নড়াইল-১
D
রংপুর-১
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের আসনসংক্রান্ত তথ্য
-
মোট আসন: ৩৫০ টি
-
প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত আসন: ৩০০ টি
-
মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন: ৫০ টি
-
-
১নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি: প্রতিটি জেলায় মাত্র একটি সংসদীয় আসন
-
৩০০নং আসন: বান্দরবান
-

0
Updated: 4 weeks ago
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস না হওয়ার প্রধান কারণ -
Created: 1 month ago
A
সোভিয়েত ইউনিয়নের ভেটো
B
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো
C
ভারতের আপত্তি
D
চীনের অনুপস্থিতি
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পক্ষে ভেটো প্রদান করায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস হয়নি, যা বাংলাদেশের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় হিসেবে বিবেচিত।
প্রধান তথ্যসমূহ:
-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে পাকিস্তানের পক্ষে মোট তিনবার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আনে।
-
সোভিয়েত ইউনিয়ন সেই তিনবারের প্রতিটি প্রস্তাবেই ভেটো দেয়।
-
এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গোপসাগরে ৭ম নৌবহর প্রেরণ করে।
-
তার পাল্টা হিসেবে ভারত মহাসাগরে অবস্থানরত সোভিয়েত ইউনিয়নের ২০তম নৌবহর ৭ম নৌবহরের পিছু নেয়।
সূত্র:

0
Updated: 1 month ago
‘ষাটগম্বুজ মসজিদ’-এর নির্মাতা কে?
Created: 1 month ago
A
সুলতান নাসিরউদ্দীন মাহমুদ শাহ
B
খান আল-আজম উলুগ খান জাহান
C
মির্জা আবু তালিব
D
মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব
ষাটগম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম মসজিদগুলির মধ্যে একটি এবং সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম চিত্তাকর্ষক নিদর্শন।
-
মসজিদের নির্মাতা ছিলেন খান আল-আজম উলুগ খান জাহান, যিনি তৎকালীন সুলতান নাসিরউদ্দীন মাহমুদ শাহ (১৪৩৫-৫৯)-এর সম্মানে বিজিত অঞ্চলকে খলিফাতাবাদ নামে নামকরণ করেন।
-
খান জাহান ১৪৫৯ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত হাভেলি-খলিফাতাবাদ থেকে উক্ত অঞ্চল শাসন করেন। তাঁর শাসিত অঞ্চল বর্তমান বাগেরহাটের সাথে অভিন্ন হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
-
সময়ের ব্যবধানে মসজিদটি ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়ার উপক্রম হয়।
-
ব্রিটিশ সরকার এর সংস্কার ও মেরামতের উদ্যোগ গ্রহণ করে, পরবর্তী সময়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ধারাবাহিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ চালিয়ে যায়।
-
বিশ শতকের আশির দশকের শুরুতে ইউনেসকো (UNESCO) এই ঐতিহাসিক স্থাপনার রক্ষণাবেক্ষণে কার্যকরী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করে, যা বর্তমানে শেষের পর্যায়ে রয়েছে।
উৎস:

0
Updated: 1 month ago