A
পুটিয়া, রাজশাহী
B
নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
C
লালপুর, নাটোর
D
ঈশ্বরদি, পাবনা
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের ভৌগলিক ও আবহাওয়াগত তথ্য
বাংলাদেশে গড় তাপমাত্রা প্রায় ২৬.০১° সেলসিয়াস, আর গড় বৃষ্টিপাত প্রায় ২০৩ সেন্টিমিটার।
-
উষ্ণতম মাস: এপ্রিল, গড় তাপমাত্রা ২৮° সেলসিয়াস।
-
শীতলতম মাস: জানুয়ারি, গড় তাপমাত্রা ১৭.৭° সেলসিয়াস।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভৌগলিক স্থান ও আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য:
-
সর্বাধিক উষ্ণ স্থান: লালপুর, নাটোর
-
সর্বাধিক শীতল স্থান: শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
-
সর্বাধিক শীতল জেলা: সিলেট
-
সর্বাধিক বৃষ্টিপাত: লালাখাল, সিলেট
-
সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত: লালপুর, নাটোর
-
সর্বদক্ষিণের জেলা: কক্সবাজার
-
সর্বোত্তরের জেলা: পঞ্চগড়
-
আয়তনে সবচেয়ে বড় জেলা: রাঙামাটি
-
আয়তনে সবচেয়ে ছোট জেলা: নারায়নগঞ্জ
উৎস: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 6 days ago
নিচের কোনটি আপদ (Hazard)-এর প্রত্যক্ষ প্রভাব?
Created: 1 week ago
A
অর্থনৈতিক
B
সামাজিক
C
পরিবেশগত
D
অবকাঠামোগত
আপদ (Hazard)-এর প্রত্যক্ষ প্রভাব- অবকাঠামোগত।
আপদ (Hazard) ও এর প্রকারভেদ
আপদ (Hazard) হলো এমন একটি অস্বাভাবিক ঘটনা যা প্রাকৃতিক নিয়ম, কারিগরি ত্রুটি বা মানুষের ক্রিয়াকলাপের কারণে ঘটে এবং যার প্রভাব মানুষের জীবন, জীবিকা এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রার ওপর পড়ে। এ ধরনের ঘটনা মানুষের জন্য বিপদ এবং অগত্যা দুঃখ-দুর্দশা সৃষ্টি করে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২ অনুযায়ী:
“আপদ (Hazard) অর্থ এমন কোন অস্বাভাবিক ঘটনা যাহা প্রাকৃতিক নিয়মে, কারিগরি ত্রুটির কারণে অথবা মানুষের দ্বারা সৃষ্ট হইয়া থাকে এবং ফলস্বরূপ বিপর্যয় সংঘটনের মাধ্যমে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপদ ও হুমকির মধ্যে নিপতিত করে এবং জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহের ভয়াবহ ও অপূরণীয় ক্ষতিসহ দুঃখ দুর্দশার সৃষ্টি করে।”
আপদের মূল বৈশিষ্ট্য:
-
এটি একটি অস্বাভাবিক ঘটনা।
-
প্রাকৃতিক, মানবসৃষ্ট বা কারিগরি কারণে ঘটতে পারে।
-
মানুষের জীবন ও জীবিকার ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে।
-
এর ফলে বিপর্যয় সংঘটিত হয়, যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে বিপদে ফেলে।
-
দুর্যোগ যেমন ভূমিকম্প বা বন্যার প্রাথমিক প্রভাব প্রায়শই অবকাঠামোর উপর পড়ে, এবং পুনঃনির্মাণে বড় খরচ হয়।
-
সব চরম ঘটনা আপদ হিসেবে গণ্য করা হয়।
প্রধান দিক:
“আপদ হল দুর্যোগ নয়, বরং দুর্যোগের সম্ভাব্য কারণ।”
আপদের ধরন
-
প্রাকৃতিক আপদ:
-
ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছাস, বজ্রঝড়, টর্নেডো, বন্যা, ভূমিকম্প, সুনামি, খরা, নদী ভাঙন ইত্যাদি।
-
-
মানবসৃষ্ট আপদ:
-
ভবন ধ্বস, নৌ ও সড়ক দুর্ঘটনা, অগ্নিকান্ড ইত্যাদি।
-
-
কারিগরি আপদ:
-
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকান্ড, শিল্প ও কলকারখানায় দুর্ঘটনা, পারমাণবিক দুর্ঘটনা ইত্যাদি।
-
উৎস: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা কত?
Created: 6 days ago
A
৫১৩৮ কি.মি
B
৪৩৭১ কি.মি
C
৪১৫৬ কি.মি
D
৩৯৭৮ কি.মি
বাংলাদেশের সীমান্ত ও ভূ-গঠন
বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত।
-
দেশের তিনদিকের মূল সীমান্ত ভারত ও মিয়ানমার দ্বারা বেষ্টিত, এবং দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর রয়েছে।
-
বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য প্রায় ৫,১৩৮ কিলোমিটার, যার মধ্যে ভারতের সঙ্গে সীমান্ত ৪,১৫৬ কিলোমিটার এবং মিয়ানমারের সঙ্গে ২২২ কিলোমিটার।
-
বাংলাদেশে ৩০টি জেলা ভারতের এবং ৩টি জেলা মিয়ানমারের সঙ্গে সীমানা ভাগাভাগি করে।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
দেশের মোট আয়তন: ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার।
-
সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য: ৭১১ কিলোমিটার, যার মধ্যে কক্সবাজারের অংশ ১৫৫ কিলোমিটার।
-
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা: ১২ নটিক্যাল মাইল, এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল: ২০০ নটিক্যাল মাইল।
উৎস: ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর

0
Updated: 6 days ago
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০১৫ কবে জারি হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
১ জানুয়ারি
B
১১ জানুয়ারি
C
১৯ জানুয়ারি
D
২১ মার্চ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ও আইন
বাংলাদেশে দুর্যোগ মোকাবেলার কার্যক্রমকে সমন্বিত, লক্ষ্যভিত্তিক ও কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য আইন এবং নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। এর প্রধান কাঠামো হলো:
বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২
-
আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য: সকল ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় কার্যকর ব্যবস্থা তৈরি করা, জনগণের দুর্যোগ লাঘব করা, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরি সহায়তা, পুনরুদ্ধার ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে দক্ষভাবে পরিচালনা করা।
-
এই আইন সংসদে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ সালে পাস হয়।
-
২০১২ সালে একই সরকারের নেতৃত্বে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
আইনটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ১৯ ধারা অনুযায়ী নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করে।
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০১৫
-
এই নীতিমালা দুর্যোগ মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি, মানবিক সহায়তা, পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে প্রণয়ন করা হয়।
-
জারি তারিখ: ১৯ জানুয়ারি ২০১৫
-
ধরন: প্রজ্ঞাপন
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

1
Updated: 6 days ago