A
Loas People's Democratic Republic
B
Republic of Laos
C
Kingdom of Laos
D
Democratic Republic of Laos
উত্তরের বিবরণ
লাওস
লাওস (Laos) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি স্থলবদ্ধ দেশ। এর সরকারী নাম “Laos People’s Democratic Republic”। দেশটির ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী উত্তর-পশ্চিমে চীন, পূর্বে ভিয়েতনাম, দক্ষিণে কম্বোডিয়া এবং পশ্চিমে থাইল্যান্ড অবস্থিত।
লাওস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দারিদ্র্যপীড়িত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে এখানে কমিউনিস্ট শাসকরা রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশকে মার্কসবাদী-লেনিনবাদী মতাদর্শের ভিত্তিতে পরিচালনা শুরু করে।
-
রাজধানী: ভিয়েনতিয়েন
-
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী: সোনেক্সে সিফানডোন
-
আইনসভা: জাতীয় পরিষদ
-
মুদ্রা: কিপ
-
সরকারি ভাষা: লাও
সূত্র: Britannica

0
Updated: 6 days ago
বর্তমান বিশ্বের কোন দেশটির সংবিধানকে 'শান্তি সংবিধান' বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
জাপান
B
পেরু
C
কোস্টারিকা
D
সুইজারল্যান্ড
জাপানের সংবিধান ও ‘শান্তির সংবিধান’
জাপানের সংবিধানকে প্রায়শই ‘শান্তির সংবিধান’ বলা হয়। এর প্রধান কারণ হলো সংবিধানের ৯ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাপান আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
প্রেক্ষাপট:
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান পরাজিত হলে বর্তমান সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
-
১৯৪৬ সালের এপ্রিল মাসে জাপানের সংসদ (ডায়েট) সংবিধান প্রস্তাব করে এবং ৩ নভেম্বর ১৯৪৬ সালে এটি গৃহীত হয়।
-
কার্যকর হয় ৩ মে ১৯৪৭ সালে।
-
সংবিধান প্রণয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি প্রভাব ছিল।
-
এটি পূর্বে প্রযোজ্য মেইজি সংবিধান (Meiji Constitution)-এর পরিবর্তে প্রণয়িত হয়।
Article 9 (যুদ্ধ বর্জন):
"Aspiring sincerely to an international peace based on justice and order, the Japanese people forever renounce war as a sovereign right of the nation and the threat or use of force as means of settling international disputes. In order to accomplish the aim of the preceding paragraph, land, sea, and air forces, as well as other war potential, will never be maintained. The right of belligerency of the state will not be recognized."
সংক্ষেপে, এই অনুচ্ছেদ জাপানকে আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো সামরিক আক্রমণ বা যুদ্ধের অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখে।
তবে, ২০১৫ সালে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে যুদ্ধ বা সামরিক পদক্ষেপের অনুমতি দেওয়া হয়, যার ফলে অনেকেই এখন জাপানের সংবিধানকে সম্পূর্ণ শান্তির সংবিধান হিসেবে মানতে নারাজ।
উৎস: এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটানিকা ও জাপানের সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
BRICS এর সদর দপ্তর কোথায়?
Created: 3 days ago
A
সাংহাই
B
মস্কো (ভুল উত্তর)
C
প্রিটোরিয়া
D
নয়াদিল্লী
BRICS
-
BRICS হলো একটি অর্থনৈতিক জোট, যা মূলত উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোকে একত্রিত করে।
-
মূল পাঁচটি দেশ: ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।
-
সদর দপ্তর নেই।
-
সম্প্রতি BRICS-এর সদস্য সংখ্যা ১০টি দেশে উন্নীত হয়েছে।
-
বর্তমান সদস্য দেশগুলো:
ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরব, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, এবং ইথিওপিয়া। -
উল্লেখযোগ্য ঘটনা:
-
১৫তম BRICS শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০২৩ সালে, জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা।
-
উক্ত সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সৌদি আরব, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, এবং ইথিওপিয়া ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে যোগদান করে।
BRICS-এর সদর দপ্তর নেই।
-
সূত্র: BRICS ওয়েবসাইট।

0
Updated: 3 days ago
Amnesty International কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৭
B
১৯৭৮
C
১৯৭৯
D
১৯৮১
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
-
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল হলো একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা যা যুক্তরাজ্য থেকে পরিচালিত হয়।
-
এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬১ সালে।
-
এর সদর দপ্তর অবস্থিত লন্ডনে, যুক্তরাজ্যে।
-
বর্তমানে সংস্থাটির মহাসচিবের পদে আছেন অ্যাগনেস ক্যালামার্ড।
-
১৯৭৭ সালে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল শান্তির জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: অ্যাগনেস ক্যালামার্ড, ফ্রান্সের নাগরিক, ২০২১ সালে এই সংস্থার মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত হন।
তথ্যের উৎস: Amnesty International-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago