আরব লীগ প্রতিষ্ঠা পায়-
A
১৯৪৯
B
১৯৫০
C
১৯৪৫
D
১৯৪০
উত্তরের বিবরণ
আরব লীগ (Arab League)
-
প্রতিষ্ঠা: আরব লীগ ১৯৪৫ সালের ২২ মার্চ গঠিত হয়।
-
প্রেক্ষাপট: ৭ অক্টোবর ১৯৪৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়ায় স্বাক্ষরিত প্রটোকল (Alexandria Protocol) আরব লীগের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে।
-
ধরন: এটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর আঞ্চলিক সংগঠন।
-
উদ্দেশ্য: সদস্য দেশগুলোর রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কার্যক্রমের সমন্বয় করা এবং দেশগুলোর মধ্যে বন্ধন শক্তিশালী করা।
-
সদর দপ্তর: কায়রো, মিশর।
-
সদস্য সংখ্যা: প্রতিষ্ঠাকালে ৭টি দেশ; বর্তমানে ২২টি দেশ (যেমন: মিশর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, লেবানন, জর্দান, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, লিবিয়া, বাহরাইন, ওমান, কাতার, ইরাক, তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া, মরোক্কো, সুদান, জিবুতি, ইয়েমেন, মৌরিতানিয়া, সোমালিয়া)।
-
ভাষা: অফিসিয়াল ভাষা হলো আরবি।
বিশেষ তথ্য: আরব লীগের মধ্যে ইরান অন্তর্ভুক্ত নয়।
উৎস: আরব লীগ ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
'উইঘুর' হলো-
Created: 1 month ago
A
চীনের একটি খাবারের নাম
B
চীনের একটি ধর্মীয় স্থানের নাম
C
চীনের একটি শহরের নাম
D
চীনের একটি সম্প্রদায়ের নাম
উইঘুর ও জিনজিয়াং
-
উইঘুর: চীনের একটি মুসলিম সম্প্রদায়।
-
জিনজিয়াং প্রদেশ:
-
চীনের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।
-
রাজধানী হলো উরুমকি।
-
এখানে উইঘুর এবং হানা সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করে।
-
-
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
-
১৯৪৯ সালের আগে জিনজিয়াং একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল, যার নাম ছিল পূর্ব তুর্কিস্থান।
-
স্বাধীনতা হারানোর পর চীনা কমিউনিস্ট সরকার দ্বারা এখানকার মুসলিমদের উপর কঠোর দমন চালানো হচ্ছে।
-
-
বর্তমান পরিস্থিতি:
-
পুনঃশিক্ষা কেন্দ্র বা "বন্দিশিবিরে" প্রায় ১২ লাখ উইঘুর মুসলিম আটক রয়েছেন।
-
এই কারণে জিনজিয়াংকে প্রায়ই “পৃথিবীর বৃহত্তম কারাগার” বলা হয়।
-
রোহিঙ্গাদের পরে উইঘুররা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।
-
তথ্যসূত্র: Amnesty International, Human Rights Watch, ব্রিটানিকা, Council on Foreign Relations (CFR) ও অন্যান্য অনলাইন সূত্র।

0
Updated: 1 month ago
বেল্ট ও রোড ইনিসিয়েটিভ (বিআরআই) প্রস্তাব করেছে :
Created: 1 month ago
A
চীন
B
জাপান
C
ভারত
D
আসিয়ান
বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI)
বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI) হলো চীনের একটি বিশাল পরিকল্পনা যা ২০১৩ সালে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং প্রথমবারের মতো ঘোষণা করেন। এটি ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড বা নিউ সিল্ক রোড নামেও পরিচিত।
এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপ পর্যন্ত ভৌত অবকাঠামোর মাধ্যমে বাণিজ্য ও বিনিয়োগকে সংযুক্ত করা, অর্থাৎ বিভিন্ন দেশকে একে অপরের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত করা।
বিশ্বব্যাংকের বিশ্লেষণ:
মে ২০১৮ থেকে, বিশ্বব্যাংক ১৯টি ব্যাকগ্রাউন্ড পেপার প্রকাশ করেছে এবং একটি সারসংক্ষেপ প্রতিবেদন তৈরি করেছে, যা দেখায় BRI কীভাবে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, ঋণ, পরিবেশ, দারিদ্র্য হ্রাস ও অবকাঠামোর উন্নয়নের সঙ্গে সংযুক্ত।
BRI-র প্রতিদ্বন্দ্বী উদ্যোগ – PGII
চীনের BRI-কে সমান্তরালে মোকাবিলা করার জন্য জি-৭ (G7) দেশগুলো একটি নতুন প্রকল্প শুরু করেছে, যার নাম PGII।
-
পূর্ণরূপ: Partnership for Global Infrastructure and Investment
-
প্রকল্পের উদ্দেশ্য: বৈশ্বিক অবকাঠামো ও বিনিয়োগ অংশীদ্বারিত্ব গড়ে তোলা এবং BRI-এর প্রভাবের মোকাবিলা করা।
-
উল্লেখযোগ্য ঘটনা: ৪৮তম জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন ২০২২ সালের ২৬–২৮ জুন জার্মানির ব্যাভারিয়ান রাজ্যের শ্লোস এলমাই শহরে অনুষ্ঠিত হয়।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য কয়টি?
Created: 1 month ago
A
১১
B
১৫
C
১৭
D
২১
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) হলো ২০১৫ সালে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সম্মেলনে নির্ধারিত একটি আন্তর্জাতিক কাঠামো, যা বিশ্বের সকল দেশের জন্য ২০৩০ সালের মধ্যে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে গৃহীত হয়।
এর মূল নীতি হলো “Leaving no one behind”, অর্থাৎ কারও পিছনে ফেলা হবে না। এই লক্ষ্যমাত্রাগুলো বাস্তবায়নের জন্য ১৭টি প্রধান লক্ষ্য এবং ১৬৯টি নির্দিষ্ট টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর মেয়াদকাল ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এবং বাস্তবায়ন শুরু হয় ১ জানুয়ারি, ২০১৬ থেকে, যার শেষ তারিখ ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩০।
এসডিজির ১৭টি মূল লক্ষ্যমাত্রা হলো:
-
দারিদ্র্য বিলোপ
-
ক্ষুধা মুক্তি
-
সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ
-
মানসম্মত শিক্ষা
-
লিঙ্গ সমতা
-
নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন
-
সাশ্রয়ী ও দূষণমুক্ত জ্বালানি
-
শোভন কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
-
শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো
-
অসমতার হ্রাস
-
টেকসই নগর ও জনপদ
-
পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন
-
জলবায়ু কার্যক্রম
-
জলজ জীবন
-
স্থলজ জীবন
-
শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান
-
অভীষ্ট অর্জনে অংশীদারিত্ব

0
Updated: 1 month ago