A
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
B
সমুদ্রসীমা বিজয়
C
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
D
বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি
উত্তরের বিবরণ
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে সাধারণত সমুদ্রসীমা বিজয়কে ধরা হয়।
ব্যাখ্যা:
-
২০১২ সালে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে (ICJ) বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা চূড়ান্তভাবে স্বীকৃত হয়েছে, যা দেশের জন্য কৌশলগত, অর্থনৈতিক ও জ্বালানি সম্পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধিও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আন্তর্জাতিক গুরুত্ব এবং জাতীয় স্থায়িত্বের দিক থেকে সমুদ্রসীমা বিজয়কে বড় অর্জন ধরা হয়।
✅ সঠিক উত্তর: সমুদ্রসীমা বিজয়

0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুযায়ী গড় সাক্ষরতার হার-
Created: 1 week ago
A
৬১.১%
B
৫৭.৯%
C
৫৬.৮%
D
৬৫.৫%
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুসারে দেশের গড় সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৫৭.৯%।
কিন্তু পরবর্তীতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী:
-
৭ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনগণের গড় সাক্ষরতার হার দাঁড়ায় ৭৬.৪%।
-
এর মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৮.৬% এবং মহিলার সাক্ষরতার হার ৭৪.২%।
অন্যদিকে, জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত রিপোর্টে পাওয়া তথ্য হলো—
-
মোট সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%
-
পুরুষ সাক্ষরতার হার: ৭৬.৭১%
-
নারী সাক্ষরতার হার: ৭২.৯৪%
-
বিভাগভিত্তিক হিসেবে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার ঢাকা বিভাগে, আর সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে।
-
জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার পিরোজপুরে, আর সর্বনিম্ন জামালপুরে।
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ এবং জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ (চূড়ান্ত রিপোর্ট)।

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা কোথায়?
Created: 2 weeks ago
A
চট্টগ্রাম
B
পাকশি
C
সৈয়দপুর
D
আখাউড়া
দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা
বাংলাদেশ রেলপথ, যা সরকারি মালিকানাধীন ও সরকার পরিচালিত, দেশের প্রধান পরিবহন সংস্থা, সৈয়দপুরে দেশের সবচেয়ে বড় রেলওয়ে কারখানার অবস্থান। এজন্য সৈয়দপুরকে প্রায়শই রেলওয়ে শহর বলা হয়।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানাটি ১৮৭০ সালে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর শহরে স্থাপিত হয়। এই কারখানার কারণে সৈয়দপুর শহরের বিকাশ ও গোড়াপত্তন মূলত ঘটে। কারখানাটি বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত হয়।
কারখানার কাজের মধ্যে রয়েছে নাট-বল্টু প্রস্তুতি, রেলওয়ের ব্রডগেজ এবং মিটারগেজ লাইনের বগি মেরামত এবং অন্যান্য সব প্রয়োজনীয় মেরামত। এটি ১১০.২৯ একর জমির ওপর বিস্তৃত এবং এতে মোট ২৮টি শপ (উপকারখানা) রয়েছে।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ইত্তেফাক।

0
Updated: 2 weeks ago
মহাস্থবীর শিলভদ্র কোন মহাবিহারের আচার্য ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
আনন্দ বিহার
B
নালন্দা বিহার
C
গোসিপো বিহার
D
সোমপুর বিহার
মহাস্থবীর শীলভদ্র নালন্দা মহাবিহারের আচার্য ছিলেন
নালন্দা মহাবিহার
-
নালন্দা প্রাচীন ভারতের এক খ্যাতনামা বৌদ্ধ মহাবিহার।
-
সপ্তম শতকে এটি বৌদ্ধ শিক্ষা ও সংস্কৃতির কেন্দ্র হিসেবে বিশেষ প্রসিদ্ধি লাভ করেছিল।
-
ধারণা করা হয়, গুপ্ত সম্রাটরাই এই বিখ্যাত মহাবিহারটি নির্মাণ করেছিলেন।
-
পঞ্চম শতক থেকে প্রায় ১২০০ শতক পর্যন্ত নালন্দা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল।
-
এটি বিহারের পাটনা থেকে প্রায় ৯৫ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে এবং বিহার শরিফ শহরের কাছে অবস্থিত।
-
চৈনিক তীর্থযাত্রী জুয়ান জাং ও ইজিং নালন্দা সম্পর্কে লিখেছেন; তাঁরা সপ্তম শতকে এখানে ভ্রমণ করেছিলেন।
-
বিখ্যাত চীনা তীর্থযাত্রী হিউয়েন-সাংও নালন্দায় কয়েক বছর পড়াশোনা করেছিলেন।
-
নালন্দার পণ্ডিতগণ তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিখ্যাত ছিলেন।
-
হিউয়েন-সাংয়ের সময়, নালন্দার আচার্য ছিলেন বাঙালি বৌদ্ধ ভিক্ষু শীলভদ্র, যিনি সমতটের প্রথম প্রধান দার্শনিক ছিলেন।
-
শীলভদ্র সন্ন্যাস জীবন শুরু করার আগে যুক্তিবিদ্যা, ভাষাতত্ত্ব, সাংখ্যদর্শন ও ধর্মশাস্ত্রে প্রগভভাবে অধ্যয়ন করেছিলেন।
-
তিনি প্রথম বাঙালি বৌদ্ধ শিক্ষক, যিনি বাংলার বাইরে এই ধরনের মর্যাদা অর্জন করেছিলেন।
উল্লেখযোগ্য:
-
বর্তমান নালন্দা মহাবিহার ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago