A
১৭টি
B
২০টি
C
৬৪টি
D
১৯টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা
-
১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় পূর্ব বাংলার মোট ১৭টি জেলা ছিল।
-
দেশভাগের আগে পূর্ব বাংলায় ১৫টি জেলা ছিল।
-
১৯৪৭ সালে নদীয়া জেলার কিছু অংশসহ বৃহত্তর কুষ্টিয়াকে পাকিস্তানের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে জেলার সংখ্যা হয়ে যায় ১৬টি।
-
পরবর্তীতে গণভোটের মাধ্যমে বৃহত্তর সিলেট পাকিস্তানে যোগদান করলে জেলা সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭টি।
-
পাকিস্তান শাসনাধীন সময় ১৯৬৯ সালে ঢাকা জেলা থেকে টাঙ্গাইল এবং বরিশাল জেলা থেকে পটুয়াখালী জেলা সৃষ্টি হয়। তখন স্বাধীনতার পূর্বে বৃহত্তর জেলার সংখ্যা হয় ১৯টি।
-
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সময়ও বৃহত্তর জেলা ছিল ১৯টি।
-
পরে ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের ৬৪টি জেলা গঠন করা হয়, যাতে সরকারি সেবা জনগণের কাছে সহজলভ্য হয়।
এই প্রশ্নের ক্ষেত্রে যেহেতু “বাংলাদেশ” উল্লেখ আছে, তাই স্বাধীনতার সময়ের জেলা সংখ্যা ১৯টি ধরা হয়।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা (নবম-দশম শ্রেণি), জাতীয় তথ্য বাতায়ন, বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 6 days ago
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 6 days ago
A
ঢাকায়
B
খুলনায়
C
নারায়ণগঞ্জে
D
চাঁদপুরে
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও অন্যান্য মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র
-
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (মৎস্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) চাঁদপুর জেলার বাবুরহাটে অবস্থিত। এখানে মৎস্য খাতের কর্মকর্তাদের, কর্মচারীদের এবং মৎস্য চাষীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
-
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরিদপুর শহরের কাছাকাছি এলাকায় অবস্থিত।
-
সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র কক্সবাজারে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সংলগ্ন এলাকায় আছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট

0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ কোনটি?
Created: 6 days ago
A
যুক্তরাজ্য
B
পূর্ব জার্মানি
C
স্পেন
D
গ্রিস
মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান
-
৬ ডিসেম্বর ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের পর প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ভুটান, এবং দ্বিতীয় দেশ হিসেবে ভারত।
-
১১ জানুয়ারি ১৯৭২: বিশ্বের তৃতীয় দেশ ও প্রথম ইউরোপীয় দেশ হিসেবে পূর্ব জার্মানি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। একই দিন বুলগেরিয়া চতুর্থ দেশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
১২ জানুয়ারি ১৯৭২: পোল্যান্ড বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
-
৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২: যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২: ফ্রান্স স্বীকৃতি দেয়।
-
১২ মে ১৯৭২: স্পেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, প্রথম আলো, নিউইয়র্ক টাইমস

0
Updated: 6 days ago
১৯ মে ২০১২ তারিখে কোন বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন?
Created: 1 week ago
A
ওয়াসফিয়া নাজনীন
B
মুসা ইব্রাহিম
C
এম.এ. মুহিত
D
নিশাত মজুমদার
নিশাত মজুমদার ও এভারেস্ট জয়
-
নিশাত মজুমদার বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্ট জয়ী।
-
তিনি ২০১২ সালের ১৯ মে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে আরোহণ করেন।
-
নিশাতের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অভিযানগুলোর মধ্যে রয়েছে: মেরা, সিংগু চুলি, মাকালু, চেকিগো, শিশাপাংমা, কিয়োজো রি, পিসাং, এলব্রুস, ইমজা সে ও লবুচে পর্বত।
বাংলাদেশী এভারেস্ট জয়ী
-
মাউন্ট এভারেস্ট (Mount Everest) প্রথম জয় করেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে, ১৯৫৩ সালে।
-
বাংলাদেশ ৬৭তম দেশ হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছে।
-
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ছয়জন ব্যক্তি এভারেস্ট জয় করেছেন:
-
মুসা ইব্রাহিম – ২০১০ সালের ২৩ মে
-
এম এ মুহিত – ২০১১ সালের ২১ মে
-
নিশাত মজুমদার – ২০১২ সালের ১৯ মে
-
ওয়াসফিয়া নাজরিন – ২০১২ সালের ২৬ মে
-
বাবর আলী – ২০২৪ সালের ১৯ মে
-
মো. খালেদ হোসেন – ২০১৩ সালের ২০ মে (দুর্ভাগ্যবশত চূড়া থেকে নামার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করায় আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী হিসেবে নিবন্ধিত হননি)
-
উৎস: The Business Standard, ২০ মে ২০২৪, প্রথম আলো, ২৯ আগস্ট ২০২২

0
Updated: 1 week ago