A
মীর মশাররফ হোসেন
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
নির্মলেন্দু গুণ
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরের বিবরণ
নির্মলেন্দু গুণ
-
জন্ম: ১৯৪৫, বারহাট্টার কাশবন, নেত্রকোনা
-
সম্পূর্ণ নাম: নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী
-
পরিচয়: বাংলাদেশের কবিদের কবি
-
পুরস্কার:
-
১৯৮২: বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার
-
১৯৮২: আলাওল সাহিত্য পুরস্কার
-
২০০১: একুশে পদক
-
রচিত কাব্যগ্রন্থ
-
প্রেমাংশুর রক্ত চাই
-
না প্রেমিক না বিপ্লবী
-
দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী
-
ও বন্ধু আমার
-
চাষাভূষার কাব্য
-
পৃথিবীজোড়া গান
-
দূর হ দুঃশাসন
-
ইসক্রা
-
নেই কেন সেই পাখি
-
মুজিব-লেনিন-ইন্দিরা
-
শিয়রে বাংলাদেশ
রচিত ভ্রমণকাহিনি
-
ভগলার তীরে
-
গীনসাবার্গের সঙ্গে
-
আমেরিকায় জুয়ালেখার স্মৃতি
-
ভ্রমি দেশে দেশে

0
Updated: 6 days ago
'পদ্মা নদীর মাঝি' উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়—
Created: 1 week ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৪৭ সালে
C
১৯৩৬ সালে
D
১৯২৮ সালে
পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস)
-
লেখক: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
-
প্রকাশ: ১৯৩৬
-
ভাষা ও সাহিত্য: বাংলা সাহিত্যের ক্লাসিক উপন্যাস
-
প্রেক্ষাপট: বাংলাদেশের পদ্মা নদীর তীরবর্তী গ্রামাঞ্চল
-
প্রধান চরিত্র:
-
কুবের (মাঝি)
-
কপিলা
-
মালা
-
হোসেন মিয়া
-
-
মূল বিষয়বস্তু: দরিদ্র মানুষের জীবন সংগ্রাম, আশা-আকাঙ্ক্ষা, ভালোবাসা এবং বেঁচে থাকার লড়াই
-
ছবিনির্মাণ: ১৯৯৩ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র তৈরি করেন
উৎস: বাংলা সাহিত্য জ্ঞান, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
কত সালে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যটি আবিষ্কৃত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৯০৯ সালে
B
১৯০৭ সালে
C
১৯১১ সালে
D
১৯১৭ সালে
‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য
মধ্যযুগে রচিত বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ হলো ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’। এটি একটি গীতি-আলেখ্য, যার বিষয়বস্তু রাধাকৃষ্ণের প্রণয়লীলা। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদ-এর পরেই এর স্থান।
১৩১৬ বঙ্গাব্দে (খ্রি. ১৯০৯) বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের নিকট থেকে এর পুঁথি আবিষ্কার করেন।
এই কাব্যের রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস। তাঁর প্রধান পরিচয়ই হলো ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের স্রষ্টা হওয়া। বসন্তরঞ্জন বিদ্বদ্বল্লভের মতে, বড়ু চণ্ডীদাসের জন্ম ১৩৩৯ খ্রিষ্টাব্দে এবং মৃত্যু ১৩৯৯ খ্রিষ্টাব্দে।

0
Updated: 2 weeks ago
‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়।' - উক্তিটি মুনীর চৌধুরী রচিত কোন নাটকের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 6 days ago
A
রক্তাক্ত প্রান্তর
B
কবর
C
মহাশ্মশান
D
জোহরা
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক
-
লেখক: মুনীর চৌধুরী
-
উৎসাহ / প্রেরণা: মহাকবি কায়কোবাদের ‘মহাশ্মশান’ গ্রন্থের কাহিনি
-
ধরণ: ইতিহাস-আশ্রিত নাটক (ঐতিহাসিক নয়)
-
ঘটনার প্রেক্ষাপট: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ (১৭৬১)
-
গঠন: তিন অঙ্ক বিশিষ্ট নাটক
-
জনপ্রিয় উক্তি:
‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়।’ — নবাব সুজাউদ্দৌলা
-
প্রধান চরিত্র: ইব্রাহিম কার্দি, জোহরা, হিরণবালা
মুনীর চৌধুরী
-
জন্ম: ২৭ নভেম্বর ১৯২৫, মানিকগঞ্জ
-
পেশা: শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক
-
রাজনৈতিক/সাংস্কৃতিক সংযোগ: বামপন্থী রাজনীতি ও প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলন
মুনীর চৌধুরীর নাটকসমূহ
মৌলিক নাটক
-
রক্তাক্ত প্রান্তর
-
চিঠি
-
কবর
-
দণ্ডকারণ্য
অনুবাদ নাটক
-
কেউ কিছু বলতে পারে না
-
রূপার কৌটা
-
মুখরা রমণী বশীকরণ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 6 days ago