বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি ভাগ রয়েছে?
A
১টি
B
৪টি
C
৭টি
D
১১টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান
-
রচনা ও গৃহীত: গণপরিষদের মাধ্যমে
-
গৃহীত: ৪ নভেম্বর, ১৯৭২
-
কার্যকর: ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ (বিজয় দিবস থেকে)
-
মোট অনুচ্ছেদ: ১৫৩টি
-
অধ্যায়/ভাগ: ১১টি
-
তফসিল: ৭টি
-
প্রস্তাবনা: ১টি
-
মূলনীতি: ৪টি
-
সংবিধান খসড়া: ১১ অক্টোবর, ১৯৭২ - প্রণয়ন কমিটি চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন
-
প্রমাণীকরণ: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭২ - স্পিকার কর্তৃক
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য কে?
Created: 5 days ago
A
ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম
B
বেগম রাজিয়া বানু
C
বেগম মতিয়া চৌধুরী
D
বেগম সুফিয়া কামাল
বেগম রাজিয়া বানু ছিলেন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য। তিনি ১৯৭২ সালে গঠিত ৩৪ সদস্যের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হন। এই কমিটি ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল গঠিত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়।
বেগম রাজিয়া বানু ছিলেন একজন অভিজ্ঞ সরকারি কর্মকর্তা এবং সংবিধান প্রণয়নে তাঁর অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

0
Updated: 5 days ago
কোনটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়?
Created: 5 months ago
A
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
B
পাবলিক সার্ভিস কমিশন
C
নির্বাচন কমিশন
D
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়
সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান (Constitutional Body) বলতে বুঝায়—যে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা বাংলাদেশের সংবিধানে সরাসরি উল্লেখ আছে এবং যেটি সংবিধান অনুযায়ী গঠিত ও পরিচালিত হয়।
- নিচের প্রতিষ্ঠানগুলো সংবিধানে উল্লেখ আছে:
- পাবলিক সার্ভিস কমিশন – সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৩৭–১৪১ এ উল্লেখ আছে।
- নির্বাচন কমিশন – অনুচ্ছেদ ১১৮–১২৬ এ বর্ণিত আছে।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয় – রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অংশ, তাই এটি সাংবিধানিক কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত।
কিন্তু: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (UGC) – এটি সংবিধানে নেই, বরং এটি একটি আইন দ্বারা গঠিত স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, যা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান তদারকি করে।

0
Updated: 5 months ago
বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি প্রস্তাবনা রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
১টি
B
৪টি
C
৭টি
D
১০টি
প্রস্তাবনা:
- বাংলাদেশের সংবিধানে ১টি প্রস্তাবনা রয়েছে।
- বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনার ৫টি ভাগ রয়েছে।
- ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা করে [জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের] মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়।
- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি।
- সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও .
সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে।
- আমরা যাহাতে স্বাধীন সত্তায় সমৃদ্ধি লাভ করিতে পারি এবং মানবজাতির প্রগতিশীল আশা-আকাঙ্খার সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে পূর্ণ ভূমিকা পালন করিতে পারি, সেইজন্য বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তিস্বরূপ এই সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুণ্ণ রাখা এবং ইহার রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান আমাদের পবিত্র কর্তব্য।
- এতদ্বারা আমাদের এই গণপরিষদে, অদ্য তের শত ঊনআশী বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসের আঠারো তারিখ, মোতাবেক ঊনিশ শত বাহাত্তর খ্রীষ্টাব্দের নভেম্বর মাসের চার তারিখে, আমরা এই সংবিধান রচনা ও বিধিবদ্ধ করিয়া সমবেতভাবে গ্রহণ করিলাম।

0
Updated: 1 month ago