কোনটি সহায়ক মেমোরি নয়?
A
ফ্লপি ডিস্ক
B
হার্ড ডিস্ক
C
সিডি
D
রম
উত্তরের বিবরণ
কম্পিউটারের স্মৃতি
কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার:
-
প্রধান স্মৃতি (Main Memory / Primary Memory)
-
সহায়ক স্মৃতি (Auxiliary Memory / Secondary Memory)
১. প্রধান স্মৃতি (Main Memory)
-
CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত, তাই অভ্যন্তরীণ স্মৃতি বলেও পরিচিত।
-
প্রক্রিয়াকরণের জন্য তথ্যসমূহ এখানে রাখা হয়।
-
যতক্ষণ প্রক্রিয়াকরণ চলছে, তথ্যগুলো এখানে অবস্থান করে।
-
প্রতিটি স্থান চিহ্নিত থাকে ঠিকানা (Address) দ্বারা।
-
প্রধান স্মৃতির ধরনসমূহ:
-
চুম্বকীয় কোর স্মৃতি (Magnetic Core Memory)
-
চুম্বকীয় বুদবুদ স্মৃতি (Magnetic Bubble Memory)
-
অর্ধপরিবাহী স্মৃতি (Semiconductor Memory): RAM, ROM
-
পাতলা পর্দা স্মৃতি (Thin Film Memory)
-
চার্জ কাপল স্মৃতি (Charge Coupled Memory)
-
২. সহায়ক স্মৃতি (Auxiliary Memory)
-
প্রধান স্মৃতিতে থাকা তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
ধারণক্ষমতা প্রধান স্মৃতির তুলনায় বহুগুণ বেশি।
-
স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য মুছে যায় না।
-
উদাহরণ:
-
ফ্লপি ডিস্ক (Floppy Disc)
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disc)
-
সিডি (CD-Compact Disc)
-
চৌম্বক ফিতা (Magnetic Tape / Disc)
-
চৌম্বক ড্রাম (Magnetic Drum)
-

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কম্পিউটার যুগের যাত্রা আরম্ভ হয়েছিল কত সালে?
Created: 3 weeks ago
A
১৯৭৯ সালে
B
১৯৬২ সালে
C
১৯৬৪ সালে
D
১৯৭২ সালে1
বাংলাদেশে কম্পিউটার যুগের সূচনা ঘটে ১৯৬৪ সালে, যখন দেশে IBM 1620 মডেলের কম্পিউটার আনা হয়। এটি মূলত বৈজ্ঞানিক ও শিক্ষামূলক কাজে ব্যবহৃত হতো। এর মাধ্যমে শিক্ষাবিদ ও গবেষকরা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, ডেটা ব্যবস্থাপনা এবং জটিল গণিত সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এই কম্পিউটারই বাংলাদেশে আধুনিক প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করে এবং পরবর্তী সময়ে প্রযুক্তি শিক্ষার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই বলা যায়, বাংলাদেশের কম্পিউটার যুগের যাত্রা শুরু হয় ১৯৬৪ সালেই।
উত্তর: গ) ১৯৬৪ সালে
-
১৯৬৪ সালে দ্বিতীয় প্রজন্মের IBM 1620 কম্পিউটার দিয়ে বাংলাদেশে কম্পিউটারের ব্যবহার শুরু হয়।
-
এটি ছিল আইবিএম কোম্পানির একটি মেইনফ্রেইম কম্পিউটার।
-
IBM 1620 সিরিজের এই কম্পিউটার স্থাপন করা হয় তৎকালীন পাকিস্তান পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রে, যার বর্তমান নাম বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র।
-
কম্পিউটারটি বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ১৯৬৯ সালের দিকে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার শুরু করে।

0
Updated: 3 weeks ago
Quantum Computer এবং Classical Computer এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য কী?
Created: 1 month ago
A
গতির পার্থক্য
B
মেমরির পার্থক্য
C
সিকিউরিটির পার্থক্য
D
তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিগত পার্থক্য
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
Classical Computer তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে Binary Bit (0 বা 1) ব্যবহার করে।
Quantum Computer তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে Qubit (Quantum Bit) ব্যবহার করে।
বৈশিষ্ট্য
আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানে বিপ্লবী ধারণা।
কোয়ান্টাম মেকানিক্সের ধারণা ব্যবহার করে।
Qubit একই সাথে একাধিক অবস্থায় থাকতে পারে (Superposition)।
একই সাথে অনেক হিসাব করতে সক্ষম হওয়ায় নির্দিষ্ট কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষভাবে সম্পন্ন করে।
অ্যালগরিদম
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের জন্য বিশেষ অ্যালগরিদম তৈরি হয়েছে।
এই অ্যালগরিদমগুলো ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের তুলনায় অনেক দ্রুত।
Shor’s Algorithm → বড় সংখ্যার Integer Factorization (গুণফল বের করা) এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 month ago
এমবেডেড কম্পিউটার কেন সাধারণ কম্পিউটার থেকে আলাদা?
Created: 3 weeks ago
A
অপারেটিং সিস্টেম নেই
B
আকারে বড় ও ব্যয়বহুল
C
নির্দিষ্ট কাজের জন্য ডিজাইন করা
D
ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে না
এমবেডেড কম্পিউটার হলো একটি বিশেষ ধরনের কম্পিউটার সিস্টেম যা সরাসরি একটি যন্ত্র বা ডিভাইসের ভিতরে স্থাপন করা থাকে এবং সেই যন্ত্রের নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য ডিজাইন করা হয়। এগুলো সাধারণত ছোট আকারের এবং কম শক্তিশালী হয়, তবে মূল পার্থক্য হলো এগুলো সাধারণ কম্পিউটারের মতো বহুমুখী কাজ করতে পারে না, বরং এক বা কিছু নির্দিষ্ট কাজের জন্য সীমাবদ্ধ থাকে।

0
Updated: 3 weeks ago