'বনি আদম' কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
A
গোলাম মোস্তফা
B
হুমায়ুন আজাদ
C
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
D
হুমায়ুন কবির
উত্তরের বিবরণ
কাব্যগ্রন্থ:
-
রক্তরাগ
-
খোশরোজ
-
কাব্যকাহিনী
-
গীতি সঞ্চয়ন
-
সাহারা
-
হাসনাহেনা
-
বুলবুলিস্তান
-
বনি আদম ইত্যাদি
অনুবাদকাব্য:
-
মুসাদ্দাস-ই-হালী
-
কালামে ইকবাল
-
শিকওয়া ও জওয়াব-ই-শিকওয়া (১৯৬০)
গদ্যগ্রন্থ:
-
বিশ্বনবী
-
ইসলাম ও জেহাদ
-
ইসলাম ও কমিউনিজম
-
আমার চিন্তাধারা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।
0
Updated: 5 months ago
'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে' লাইনটি নিম্নোক্ত কোন কাব্যে পাওয়া যায়?
Created: 1 month ago
A
অন্নদামঙ্গল
B
মনসামঙ্গল
C
চণ্ডীমঙ্গল
D
ধর্মমঙ্গল
‘প্রণমিয়া পাটুনী কহিছে জোড় হাতে আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ পঙক্তিটি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত অন্নদামঙ্গল কাব্যের ‘আমার সন্তান’ কবিতার অন্তর্গত। এখানে লেখক ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ কথাটি ঈশ্বরী পাটনীর মুখ দিয়ে উপস্থাপন করেছেন।
অন্নদামঙ্গল কাব্য সংক্রান্ত তথ্য:
-
রচয়িতা: ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
-
তাঁকে মধ্যযুগের প্রথম নাগরিক কবি বলা হয়।
-
প্রধান চরিত্রসমূহ: মানসিংহ, ভবানন্দ, বিদ্যাসুন্দর, মালিনী, ঈশ্বরী পাটনী ইত্যাদি।
-
কাব্যটি তিন খণ্ডে বিভক্ত: শিবনারায়ণ, কালিকামঙ্গল, মানসিংহ-ভবানন্দ খণ্ড।
কাব্যের কিছু বিখ্যাত পঙক্তি হলো:
-
‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’
-
‘নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়?’
-
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’
0
Updated: 1 month ago
"শূণ্যপুরান' কোন ধরনের রচনা?
Created: 2 weeks ago
A
চম্পুকাব্য
B
বিরহ সংগীত
C
রাগ-তাল বিষয়ক শাস্ত্রীয় গ্রন্থ
D
গীতি সংকলন
‘শূন্যপুরাণ’ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ধর্মতাত্ত্বিক ও দার্শনিক গ্রন্থগুলোর মধ্যে অন্যতম, যা অন্ধকার যুগের সাহিত্য নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত। এটি রামাই পণ্ডিত রচিত একটি ধর্মীয় তত্ত্বগ্রন্থ, যেখানে মূলত বৌদ্ধ ধর্মের দর্শন ও শূন্যবাদ তত্ত্ব বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
-
গ্রন্থটি ধর্মপূজা পদ্ধতি নির্ভর, যেখানে শূন্যতত্ত্ব তথা অদ্বৈত ও অনিত্য দর্শনকে ধর্মীয় আচারব্যবস্থার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।
-
এটি গদ্য ও পদ্য মিশ্রিত রচনা, অর্থাৎ এক ধরনের চম্পুকাব্য, যা বাংলা ভাষার প্রারম্ভিক সাহিত্যরীতির এক অনন্য নিদর্শন।
-
‘শূন্যপুরাণ’ গ্রন্থটি মোট ৫১টি অধ্যায়ে বিভক্ত, যার প্রথম পাঁচটি অধ্যায়ে সৃষ্টিতত্ত্ব আলোচিত হয়েছে।
-
ভাষা ও বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ থেকে ধারণা করা হয়, গ্রন্থটি ত্রয়োদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচিত।
-
এটি প্রথমে নামহীন পুথি আকারে পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীতে বিশ্বকোষ প্রণেতা নাগেন্দ্রনাথ বসু তিনটি পুথির পাঠ সংগ্রহ করে ১৩১৪ বঙ্গাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ থেকে ‘শূন্যপুরাণ’ নামে প্রকাশ করেন।
-
গ্রন্থে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা ও আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে, যা বাংলা ধর্মীয় সাহিত্যের প্রাচীন ধারা ও দর্শনচেতনার সাক্ষ্য বহন করে।
0
Updated: 2 weeks ago
‘ইউসুফ জোলেখা’ কী জাতীয় রচনা?
Created: 3 months ago
A
নাটক
B
উপন্যাস
C
রোমান্টিক প্রণয় কাব্য
D
রম্যরচনা
ইউসুফ - জোলেখা মধ্যযুগের পুঁথি লেখকদের রচিত বাংলা সাহিত্যের একটি প্রণয় - কাব্য। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহম্মদ সগীর, গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে (১৩৯৩ - ১৪০৯ খ্রিষ্টাব্দ) ইউসুফ - জোলেখা কাব্য রচনা করেন। শাহ মুহম্মদ সগীর ছাড়াও মধ্যযুগের আরো অনেক কবি ইউসুফ - জোলেখা নাম দিয়ে কাব্য রচনা করেন। তার মধ্যে আবদুল হাকিম, শাহ গরিবুল্লাহ, গোলাম সফাতুল্লাহ, সাদেক আলী এবং ফকির মোহাম্মদ উল্লেখযোগ্য।
0
Updated: 3 months ago