Full screen চালু বা বন্ধ করতে কোন কী ব্যবহৃত হয়?
A
F12
B
F9
C
F10
D
F11
উত্তরের বিবরণ
ফাংশন কী (Function Keys)
সংজ্ঞা:
কিবোর্ডে থাকা বিশেষ ধরনের কী, যা বিভিন্ন সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধারণত এগুলো F1 থেকে F12 পর্যন্ত থাকে।
বৈশিষ্ট্য:
-
কিবোর্ডে ১২টি ফাংশন কী আছে।
-
কিবোর্ডে মোট ১০৫টি কী থাকে।
F1–F12 কী-এর কাজ
কী | কাজ |
---|---|
F1 | সাধারণত Help মেনু খুলে |
F2 | নির্বাচিত ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন (Rename) |
F3 | দ্রুত সার্চ বা খোঁজার অপশন চালু করে |
F4 | Alt + F4 চাপলে বর্তমান উইন্ডো বন্ধ হয় |
F5 | ব্রাউজারে বা ডেস্কটপে Refresh করার জন্য |
F6 | ব্রাউজারে Address bar সিলেক্ট করে |
F7 | মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Spelling ও Grammar Check চালু করে |
F8 | উইন্ডোজ চালুর সময় Safe Mode চালুর জন্য |
F9 | কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে মেজারমেন্ট টুলবার চালু করার জন্য |
F10 | মেনু বার চালু করে |
F11 | ফুলস্ক্রিন মোড চালু বা বন্ধ করে |
F12 | ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি পরিবর্তন করতে ব্যবহার করা হয় |

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের উদাহরণ?
Created: 3 weeks ago
A
ক্যালকুলেটর
B
স্মার্টফোন
C
ডিজিটাল ঘড়ি
D
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি বিশেষ ধরণের কম্পিউটার, যা একসাথে ডিজিটাল এবং অ্যানালগ উভয় ধরণের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করতে সক্ষম। এর মাধ্যমে সংবেদনশীল বা ধারাবাহিক (analog) ডেটা সংগ্রহ করে সেটিকে ডিজিটাল আকারে রূপান্তর করা হয় এবং পরবর্তী ধাপে জটিল হিসাব সম্পন্ন করা হয়। এই কারণে হাইব্রিড কম্পিউটারকে সংকর কম্পিউটারও বলা হয়।
প্রশ্নে দেওয়া বিকল্পগুলির মধ্যে ক্যালকুলেটর, স্মার্টফোন এবং ডিজিটাল ঘড়ি মূলত ডিজিটাল কম্পিউটার, কারণ এগুলো শুধুমাত্র সংখ্যাগত তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে। কিন্তু আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা একটি হাইব্রিড কম্পিউটারের সঠিক উদাহরণ। কারণ এতে তাপমাত্রা, বায়ুচাপ, বাতাসের গতি ইত্যাদির মতো অ্যানালগ সংকেত সংগ্রহ করা হয় এবং তারপর সেই তথ্য ডিজিটাল আকারে রূপান্তর করে বিশ্লেষণ করা হয়। ফলস্বরূপ, এটি রিপোর্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে কাজ করে।
-
অ্যানালগ অংশের মাধ্যমে ধারাবাহিক ডেটা যেমন সিগন্যাল, তাপমাত্রা বা চাপ সংগ্রহ করা হয়।
-
ডিজিটাল অংশ সেই তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে চূড়ান্ত ফলাফল দেয়।
-
উচ্চ নির্ভুলতা, দ্রুতগতি এবং রিয়েল-টাইম ডেটা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে কার্যকর।
হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহারসমূহ:
১। সামরিক ও মিসাইল প্রযুক্তিতে।
২। বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও নভোযান নকশায়।
৩। রাসায়নিক দ্রব্যের গুণাগুণ নির্ণয় ও পরমাণুর গঠন বিশ্লেষণে।
৪। পরীক্ষাগারে ঔষধের মান নির্ধারণে।
৫। হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (ICU) রোগীর শরীরের তাপমাত্রা, রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন ইত্যাদি পর্যবেক্ষণে।

0
Updated: 3 weeks ago
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
EDSAC
B
ENIAC
C
Mark-I
D
UNIVAC
সারসংক্ষেপ: UNIVAC হলো প্রথম বাণিজ্যিকভাবে তৈরি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার (১৯৫১, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) যা ব্যবসা ও সরকারি হিসাবনিকাশের জন্য ব্যবহৃত হত। ENIAC, Mark-I বা EDSAC এর আগে গবেষণা বা সামরিক কাজে ব্যবহৃত হলেও বাণিজ্যিক উৎপাদন হয়নি।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
কোন প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি সম্ভব হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
BIOS প্রযুক্তি
B
LSI প্রযুক্তি
C
VLST প্রযুক্তি
D
CMOS প্রযুক্তি
মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor)
সংজ্ঞা:
মাইক্রোপ্রসেসর হলো একটি ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যা CPU-এর গাণিতিক, যুক্তিগত ও নিয়ন্ত্রণ কার্য সম্পাদন করে। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) যা প্রোগ্রামের নির্দেশনা ব্যাখ্যা ও সম্পাদন করতে পারে।
উদ্ভব ও বিকাশ
-
LSI (Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে ১৯৭০-এর দশকে হাজার হাজার যন্ত্রাংশ একত্রে একটি সিলিকন চিপে বসানো সম্ভব হয়েছিল।
-
বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর: Intel 4004, ১৯৭১ সালে বাজারে আসে।
-
VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে ১৯৮০-এর দশকে মাইক্রোপ্রসেসরের ঘনত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
-
২০১০-এর দশকে একটি ছোট চিপেই বিলিয়ন সংখ্যক যন্ত্রাংশ বসানো সম্ভব হয়েছে।
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজ
-
ইনপুট ও আউটপুট অংশের সাথে কাজের সমন্বয় সাধন করা।
-
গাণিতিক ও যুক্তিসংক্রান্ত কাজ সম্পাদন করা।
-
কম্পিউটারের স্মৃতিতে সঞ্চিত প্রোগ্রাম নির্বাহ করা।
-
স্মৃতি ও গাণিতিক/যুক্তি অংশের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং অন্যান্য অংশের সাথে তথ্য বিনিময়ের কাজ নিয়ন্ত্রণ করা।

0
Updated: 1 month ago