ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন -
A
নুরুল আমিন
B
নাজিমউদ্দীন
C
ফিরোজ খান নুন
D
মোহাম্মদউল্লাহ
উত্তরের বিবরণ
ভাষা আন্দোলন:
-
ফিরোজ খান নুন পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ভাষা আন্দোলনের সময়।
-
প্রধানমন্ত্রী: খাজা নাজিমউদ্দীন
-
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী: নুরুল আমিন
-
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ঘটনা হলো ভাষা আন্দোলন।
-
ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে।
-
এই আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে ১৯৪৭ সালে এবং চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহিদ- আবু সাঈদ এর পৈতৃক নিবাস কোথায়?
Created: 3 weeks ago
A
মিঠাপুকুর
B
পীরগঞ্জ
C
তারাগঞ্জ
D
পীরগাছা
আবু সাঈদ ২০০১ সালে রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামে মকবুল হোসেন ও মনোয়ারা বেগমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।
-
তিনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।
-
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বায়ক ছিলেন।
-
১৬ জুলাই, দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে গুলিবিদ্ধ হন আবু সাঈদ।
-
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহিদ।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
Who was the Governor of East Bengal during the language movement of 1952?
Created: 3 weeks ago
A
Malik Ghulam Muhammad
B
Khwaja Nazimuddin
C
Nurul Amin
D
Feroze Khan Noon
ভাষা আন্দোলন হলো বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ধাপ এবং এর মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে। এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয় ১৯৪৭ সালে এবং চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
-
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ফিরোজ খান নুন।
-
সময়ের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমউদ্দীন।
-
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন।
-
ভাষা আন্দোলন বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ঘটনা হিসেবে পরিচিত।
-
এই আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি জাতীয়তাবোধ দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 3 weeks ago
তমুদ্দিন মজলিশের নেতা অধ্যাপক আবুল কাশেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের শিক্ষক ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
রসায়ন
B
পদার্থবিজ্ঞান
C
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
D
গনিত
তমুদ্দিন মজলিশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেমের উদ্যোগে।
-
এটি মূলত একটি সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
-
তমুদ্দিন মজলিশের লক্ষ্য ছিল কুসংস্কার দূর করা এবং যুক্তিবাদের ওপর ভিত্তি করে সত্য, সুন্দর ও মানবীয় মূল্যবোধের মাধ্যমে শিল্প ও সাহিত্যের মাধ্যমে দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নেওয়া।
-
সংগঠনের বাংলা মুখপত্র ছিল সাপ্তাহিক সৈনিক।
-
১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর তমুদ্দিন মজলিশ প্রকাশ করে ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ শিরোনামের একটি পুস্তিকা।

0
Updated: 1 week ago