মৌর্য সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল?
A
গৌড়
B
পাটলিপুত্র
C
বিক্রমপুর
D
তাম্রলিপ্ত
উত্তরের বিবরণ
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ও মৌর্য সাম্রাজ্য
-
মৌর্য সাম্রাজ্য ভারতের ইতিহাসে প্রথম সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য।
-
এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, যিনি খ্রিস্টপূর্ব ৩২২–২৯৮ অব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন।
-
সাম্রাজ্যের কেন্দ্রীয় রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র, যা বর্তমান ভারতের বিহারের পাটনা শহরের কাছে অবস্থিত।
-
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সময় থেকেই সর্বভারতীয় শাসন ব্যবস্থা ও চিন্তা-চেতনার প্রসার শুরু হয়।
-
এই সময়ে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায়।
-
তার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন কৌটিল্য, যিনি অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
সূত্র:

0
Updated: 14 hours ago
তমদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠা করেন কে?
Created: 2 weeks ago
A
অধ্যাপক আবদুল মতিন
B
অধ্যাপক আবুল কাসেম
C
অধ্যাপক আবদুস সালাম
D
অধ্যাপক কামরুদ্দিন মতিন
ভাষা আন্দোলন
-
১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাসেম তমদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠা করেন।
-
একই বছর, ১৫ সেপ্টেম্বর, সংগঠনটি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে।
-
প্রকাশিত পুস্তিকার নাম ছিল: ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’।
-
তমদ্দুন মজলিশ ছাত্র ও শিক্ষক মহলে বাংলাভাষার গুরুত্ব ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে।
-
১৯৪৭ সালের মধ্যেই বহু লেখক বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে সমর্থন জানান।
-
পাকিস্তানের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের বিষয়তালিকা থেকে এবং নৌ ও অন্যান্য বিভাগের নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলাকে বাদ দেওয়া হয়।
-
গণপরিষদের সরকারি ভাষা হিসেবে ইংরেজি ও উর্দু নির্বাচিত হওয়ায় বাঙালিরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
মারমা জাতিগোষ্ঠী গ্রামকে তাদের ভাষায় কী বলে?
Created: 4 days ago
A
রোয়া
B
পুঞ্জি
C
রোয়াজা
D
কার্বারি
মারমা
-
বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের নৃগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে মারমাদের অবস্থান দ্বিতীয়।
-
অধিকাংশ মারমা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায় বসবাস করেন। 'মারমা' শব্দটি ‘ম্রাইমা’ থেকে উদ্ভূত।
-
পার্বত্য অঞ্চলে বোমাং সার্কেলের অন্তর্ভুক্ত মারমা সমাজের প্রধান বোমাং চিফ বা বোমাং রাজা।
-
প্রত্যেক মৌজায় বিভিন্ন গ্রাম থাকে, এবং গ্রামবাসী গ্রামের প্রধান মনোনীত করে।
-
মারমারা গ্রামকে তাঁদের ভাষায় ‘রোয়া’ এবং গ্রামের প্রধানকে ‘রোয়াজা’ বলে।
-
মারমাদের জীবিকার প্রধান উপায় কৃষি, এবং তাদের চাষাবাদের প্রধান পদ্ধতি জুম।
-
মারমারা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং এই ধর্মের অনুষ্ঠানাদি উদযাপন করে।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ৮ম শ্রেণি।

0
Updated: 4 days ago
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে 'হেমায়েত বাহিনী' কোন অঞ্চলে যুদ্ধ করে?
Created: 2 weeks ago
A
টাঙ্গাইল
B
মাগুরা
C
পাবনা
D
বরিশাল
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
বাংলাদেশ বিষয়াবলী
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল
যুক্তফ্রন্ট
No subjects available.
আঞ্চলিক বাহিনী (মুক্তিযুদ্ধের সময়)
সেক্টর এলাকার বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে গঠিত গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিবাহিনী ও গেরিলা দলসমূহ:
বাহিনীর নাম | স্থান/অঞ্চল |
---|---|
কাদেরিয়া বাহিনী | টাঙ্গাইল |
আফসার ব্যাটালিয়ন | ভালুকা, ময়মনসিংহ |
বাতেন বাহিনী | টাঙ্গাইল |
হেমায়েত বাহিনী | গোপালগঞ্জ, বরিশাল |
হালিম বাহিনী | মানিকগঞ্জ |
আকবর বাহিনী | মাগুরা |
লতিফ মীর্জা বাহিনী | সিরাজগঞ্জ, পাবনা |
জিয়া বাহিনী | সুন্দরবন |
ঢাকার গেরিলা দল (‘ক্র্যাক প্লাটুন’) | ঢাকা শহর |
-
ঢাকার গেরিলা দল প্রধানত শহরের বড় বড় স্থাপনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ব্যাংক ও টেলিভিশন ভবনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটাত।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago