What is Ribon's rating?
A
Jute decomposition method
B
Wheat threshing method
C
Jute planting method
D
Rice Cultivation Method
উত্তরের বিবরণ
রিবন রেটিং (Ribbon Rating)
-
সংজ্ঞা: স্বল্প পানি অঞ্চলে পাট পচন ব্যবস্থাপনা কে বলা হয় রিবন রেটিং পদ্ধতি।
-
উদ্ভাবন: বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BJRI) গবেষণার পর বাঁশের হুক ব্যবহার করে পাটের ছালকরণ (Ribboning) ও ছাল পচন (Ribbon Rating) পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে।
-
উপকরণ:
১. সিঙ্গেল রোলার
২. ডাবল রোলার রিবনার-
কারিগরি দিক থেকে ডাবল রোলার রিবনার সবচেয়ে সুবিধাজনক প্রমাণিত।
-
-
সুবিধা:
-
পুরো পাট গাছ না পচিয়ে কাঁচা গাছ থেকে ছাল আলাদা করা হয়।
-
পচানোর জন্য কম পানি প্রয়োজন।
-
পচনের জন্য কম জায়গা ও সময় লাগে।
-
বহন খরচ কমে যায়।
-
আঁশে কোনো কাটিংস থাকে না, এবং আঁশের মান ভালো থাকে।
-
ফলে আঁশের মূল্য বৃদ্ধি পায়।
-
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশি নতুন ১০০ টাকার নোটে কোন মসজিদের ছবি আছে?
Created: 1 month ago
A
ষাট গম্বুজ মসজিদ
B
বায়তুল মোকাররম মসজিদ
C
শাহ সুজা মসজিদ
D
তারা মসজিদ
বাংলাদেশি নতুন ১০০ টাকার নোট:
- 'বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য' শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট ১২ আগস্ট, ২০২৫ থেকে বাজারে এসেছে।
- এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হয়।
- বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত ১০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটটির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪০ মিমি x ৬২ মিমি।
- নোটটি ১০০ শতাংশ সুতি কাগজে মুদ্রিত এবং নোটে জলছাপ হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ থাকছে। নোটটিতে থাকছে নীল রঙের আধিক্য।
- নোটের সামনে বাঁ পাশে আছে বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদের ছবি।
- নোটের মাঝখানের ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা-কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটের পেছন ভাগে আছে সুন্দরবনের ছবি।
- নোটটিতে মোট ১০ ধরনের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র - পত্রিকা প্রতিবেদন।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন কোন জেলায় ’জুম’ চাষ করা হয়?
Created: 1 week ago
A
রাঙামাটি
B
খাগড়াছড়ি
C
বান্দারবন
D
বর্ণিত সবগুলো
জুমচাষ হলো বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে সর্বাধিক প্রচলিত চাষাবাদ পদ্ধতি, যার প্রকৃত অর্থ স্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে চাষাবাদ করা। এই পদ্ধতিতে শুষ্ক মৌসুমে বনভূমি কেটে বা পুড়িয়ে স্বল্প সময়ের (১-৩ বছর) জন্য ফসল চাষ করা হয়। এরপর প্রাকৃতিক বনভূমির পুনর্জন্ম ও মৃত্তিকার উর্বরতা পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘ সময় (১০-৪০ বছর) জমি পতিত রাখা হয়। জুমচাষকে সাধারণভাবে 'সুইডেন চাষাবাদ' বা জঙ্গল পরিষ্কার ও পোড়ানো চাষাবাদ হিসেবেও বলা হয়।
-
জুমচাষ শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারত, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে প্রচলিত।
-
বাংলাদেশে এটি মূলত তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান-এ করা হয়।
-
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর জীবন ও সংস্কৃতি জুমচাষের ওপর নির্ভরশীল।
-
এছাড়া সিলেটের পাহাড়িয়া অঞ্চলেও কিছু কিছু জুমচাষ দেখা যায়।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি অবস্তুগত সংস্কৃতি?
Created: 1 month ago
A
শিল্পকলা
B
আদর্শ
C
মূল্যবোধ
D
উপরের সবগুলো
সংস্কৃতি: - সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা। - মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে। - কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে। - পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা। - সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই। ⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা: i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি। • বস্তুগত সংস্কৃতি: - সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম। • অবস্তুগত সংস্কৃতি: - যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।
সংস্কৃতি:
- সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা।
- মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে।
- কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে।
- পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা।
- সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই।
⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা:
i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং
ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি।
• বস্তুগত সংস্কৃতি:
- সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম।
• অবস্তুগত সংস্কৃতি:
- যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।

0
Updated: 1 month ago