What is the time limit for harvesting Aman paddy?
A
December - early January
B
November - early December
C
October - early November
D
January - early February
উত্তরের বিবরণ
ফসল রোপন ও উত্তোলনের সময়সূচি
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ– ২০২৪ (বিবিএস)
১. রোপনের সময়
ফসল | রোপনের সময় |
---|---|
আউশ ধান | মধ্য মার্চ – মধ্য এপ্রিল |
আমন ধান | জুনের শেষ – সেপ্টেম্বরের শুরু |
বোরো ধান | মধ্য নভেম্বর – মধ্য জানুয়ারি |
২. উত্তোলনের সময়
ফসল | উত্তোলনের সময় |
---|---|
আউশ ধান | মধ্য জুলাই – আগস্টের শুরু |
আমন ধান | ডিসেম্বর – জানুয়ারির শুরু |
বোরো ধান | এপ্রিল – মে |

0
Updated: 1 month ago
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
১ম
B
২য়
C
৩য়
D
৪র্থ
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান:
-
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৩য়।
-
-
ধান উৎপাদনে শীর্ষ ৫ দেশ (ভাগের শতাংশ অনুযায়ী):
১. ভারত – ২৮%
২. চীন – ২৭%
৩. বাংলাদেশ – ৭%
৪. ইন্দোনেশিয়া – ৬%
৫. ভিয়েতনাম – ৫%
উৎস: USDA Foreign Agricultural Service (.gov) ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের কোন কোন জেলায় ’জুম’ চাষ করা হয়?
Created: 1 week ago
A
রাঙামাটি
B
খাগড়াছড়ি
C
বান্দারবন
D
বর্ণিত সবগুলো
জুমচাষ হলো বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে সর্বাধিক প্রচলিত চাষাবাদ পদ্ধতি, যার প্রকৃত অর্থ স্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে চাষাবাদ করা। এই পদ্ধতিতে শুষ্ক মৌসুমে বনভূমি কেটে বা পুড়িয়ে স্বল্প সময়ের (১-৩ বছর) জন্য ফসল চাষ করা হয়। এরপর প্রাকৃতিক বনভূমির পুনর্জন্ম ও মৃত্তিকার উর্বরতা পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘ সময় (১০-৪০ বছর) জমি পতিত রাখা হয়। জুমচাষকে সাধারণভাবে 'সুইডেন চাষাবাদ' বা জঙ্গল পরিষ্কার ও পোড়ানো চাষাবাদ হিসেবেও বলা হয়।
-
জুমচাষ শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারত, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে প্রচলিত।
-
বাংলাদেশে এটি মূলত তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান-এ করা হয়।
-
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর জীবন ও সংস্কৃতি জুমচাষের ওপর নির্ভরশীল।
-
এছাড়া সিলেটের পাহাড়িয়া অঞ্চলেও কিছু কিছু জুমচাষ দেখা যায়।

0
Updated: 1 week ago
How many physiographic units is the land of Bangladesh divided into?
Created: 1 month ago
A
26
B
18
C
20
D
17
• কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
বাংলাদেশের ভূমিকে ২০টি ফিজিওগ্রাফিক ইউনিটে ভাগ করা হয়।
-
৩০টি এগ্রো-ইকোলজিক্যাল জোনে ভাগ করা হয়।
-
কৃষি বিজ্ঞানীরা বাংলাদেশের ভূমিকে প্রকৃতি অনুসারে ১৯টি মাটি এককে (Soil type units) ভাগ করেছেন।
-
বন্যায় প্লাবিত হওয়ার ভিত্তিতে বাংলাদেশের ভূমিকে ৮টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
-
ঋতুর ভিত্তিতে বাংলাদেশের ফসলগুলোকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে:
-
খরিফ ফসল
-
রবি ফসল
-
-
খরিফ ফসল: বসন্তের শেষে ও গ্রীষ্মের সময়ে রোপন করা হয় এবং শীতের পূর্বেই ফসল তোলা হয়।
-
রবি ফসল: শীতের সময়ে রোপন করা হয় এবং বসন্ত বা গ্রীষ্মের শুরুতে ফসল তোলা হয়।
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ– ২০২৪ (বিবিএস)

0
Updated: 1 month ago