A
ব্যারন রথচাইল্ড
B
থিয়োডোর হার্জেল
C
আর্থার বেলফোর
D
মেনোটেম বেগিন
উত্তরের বিবরণ
ইসরাইল
-
১৯৪৮ সালের ১৪ মে ব্রিটেন ফিলিস্তিন ছেড়ে গেলে ইহুদিরা নিজস্ব রাষ্ট্র ইসরাইল ঘোষণা করে।
-
ইসরাইল একমাত্র দেশ যেখানে ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব সরাসরি প্রদান করা হয়, বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের ইহুদি হোক না কেন।
-
ইতিহাসে “ইসরাইল” নামে পূর্বে কোনো রাষ্ট্র ছিল না।
-
ইসরাইলের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন অস্ট্রিয়ান সাংবাদিক থিওডোর হার্জেল।
-
১৮৯৬ সালে তিনি ‘জুডেনস্টাট’ বা ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ শীর্ষক বই লিখেন, যা ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ এবং রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী।
-
হার্জেল লিখেছেন, “আমরা সেখানে (ফিলিস্তিনে) এশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপের দুর্গপ্রাচীর বানাব।”
-
যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 week ago
আধুনিক সিঙ্গাপুরের জনক হলেন-
Created: 1 week ago
A
লি কুয়ান ইউ
B
সুকর্ণ দিয়ান
C
কুই কিন মিন
D
দিন জু ইউ
লি কুয়ান ইউ
-
আধুনিক সিঙ্গাপুরের জনক হিসেবে পরিচিত লি কুয়ান ইউ।
-
তিনি ১৯৫৯ সালের জুন মাসে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী হন।
-
১৯৫৯ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত তিনি সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
তাঁর দীর্ঘ শাসনামলে সিঙ্গাপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হয়।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 week ago
হায়ারোগ্লিফিক কোন সভ্যতার প্রাচীন লিখন-পদ্ধতি?
Created: 1 week ago
A
মিশরীয় সভ্যতা
B
পারস্য সভ্যতা
C
গ্রিক সভ্যতা
D
মায়া সভ্যতা
হায়ারোগ্লিফিক
-
মিশরীয় সভ্যতার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল লিপি বা অক্ষর আবিষ্কার।
-
নগর সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে মিশরীয় লিখন পদ্ধতি উদ্ভব হয়।
-
প্রায় ৫,০০০ বছর আগে তারা প্রথম ২৪টি ব্যঞ্জনবর্ণের বর্ণমালা তৈরি করে।
-
প্রাথমিকভাবে তারা ছবি আঁকেই মনের ভাব প্রকাশ করত।
-
এই লিখন পদ্ধতির নাম ছিল চিত্রলিপি (Hieroglyphics)।
-
প্রাচীন মিশরীয়রা চিত্রলিপিকে ‘হায়ারোগ্লিফিক’ বা পবিত্র অক্ষর বলতেন।
-
মিশরীয় সভ্যতা মানব ইতিহাসে গৌরবময় স্থান দখল করেছে।
-
তাদের অবদানে মানব সভ্যতার অগ্রগতি সমৃদ্ধ হয়েছে।
-
স্থাপত্য ও ভাস্কর্যে তারা ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা।
-
চিত্রকলায় মিশরীয় সভ্যতার বিশেষ বৈচিত্রপূর্ণ অবদান রয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এস এস সি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
মেসোপটেমিয়া সভ্যতার সাথে কোন নদীটি জড়িত?
Created: 1 week ago
A
নীলনদ
B
ইউফ্রেটিস
C
ভলগা
D
দানিয়ুব
মেসোপটেমীয় সভ্যতা
-
মেসোপটেমীয়া একটি গ্রিক শব্দ, যার অর্থ “দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমি”।
-
টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর মধ্যবর্তী উপত্যকাটির নাম মেসোপটেমিয়া, যা গ্রীক লেখকরা নামকরণ করেন।
-
মেসোপটেমিয়া দুই ভাগে বিভক্ত ছিল: উত্তর অংশ: অ্যাসেরীয়, দক্ষিণ অংশ: মেসোপটেমিয়া। তবে এটি মূলত একটি অভিন্ন এলাকা হিসাবেই পরিচিত।
-
এই অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল।
-
বর্তমান ভৌগোলিক অবস্থান: প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চল বর্তমান ইরাকের মধ্যে অবস্থিত। এছাড়াও সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান ও কুয়েতের কিছু অংশে এই সভ্যতার অবশেষ রয়েছে।
-
মেসোপটেমিয়ার মানুষ বহু-ঈশ্বরবাদী ছিলেন।
উৎস: হিস্টোরি.কম ও ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 week ago