A
বর্ণ সংস্করণ
B
নতুন শব্দ গঠন
C
যতি সংস্থাপন
D
ভাবের পার্থক্য নিরুপণ
উত্তরের বিবরণ
উপসর্গ
-
সংজ্ঞা: কিছু শব্দাংশ যা স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা যায় না, তবে অন্য শব্দের আগে বসে নতুন অর্থবোধক শব্দ গঠন করে।
-
মূল কাজ: নতুন শব্দ তৈরি করা।
-
গুরুত্ব: নিজস্ব অর্থ নেই, তবে শব্দের অর্থ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উপসর্গের প্রকার
১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ
২. সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ
৩. বিদেশি উপসর্গ

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন শব্দে 'উৎকৃষ্ট' অর্থে উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
সুজন
B
সাজিরা
C
সরাজ
D
সুখবর
- 'সাজিরা' শব্দের 'সা' - বাংলা উপসর্গ।
- 'সাজিরা' শব্দের 'সা' উৎকৃষ্ট অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
• উত্তম অর্থে ব্যবহৃত উপসর্গজাত শব্দ:
- সুনজর,
- সুখবর,
- সুনাম,
- সুজন;
- সুকাজ।
আবার,
'সরাজ' শব্দের 'স' সহিত অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)।

0
Updated: 1 month ago
'কদাকার' শব্দটি কোন উপসর্গযোগে গঠিত?
Created: 4 days ago
A
দেশি উপসর্গযোগে
B
বিদেশি উপসর্গযোগে
C
সংস্কৃত উপসর্গযোগে
D
কোনোটি নয়
•‘কদ’ খাঁটি বাংলা উপসর্গযোগে নিন্দিত অর্থে গঠিত শব্দ: কদবেল, কদাকার এবং কদর্য ইত্যাদি।
[অপশনে খাঁটি বাংলা উপসর্গ কথাটা লেখা না থাকায়, প্রশ্নটি 'কোনটিই নয়' সঠিক উত্তর হিসেবে গ্রহণ করা হলো।]
-------------------
• উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যেসব শব্দখণ্ড বা শব্দাংশ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে, সেগুলোকে বলে উপসর্গ।
• বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. খাটি বাংলা উপসর্গ,
২. সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ এবং
৩. বিদেশি উপসর্গ।
• সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যে সকল সংস্কৃত উপসর্গ ব্যবহার করা হয় তাদের সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ বলে। সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ ২০টি।
যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, অপি, উপ, আ।
• খাঁটি বাংলা উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজস্ব উপসর্গকে খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলা হয়। খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন (ঊনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
[বাংলা উপসর্গের মধ্যে আ, সু, বি, নি এই চারটি উপসর্গ তৎসম শব্দেও পাওয়া যায়।]
• বিদেশি উপসর্গ:
আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত আছে।
এছাড়া কিছু বিদেশি উপসর্গও বাংলায় চালু আছে।
• বিদেশি উপসর্গ অনির্দিষ্ট বা অনির্ণেয়।
যেমন:
- আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে এবং খয়ের।
- ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম।
- উর্দু উপসর্গ: হর।
- ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ।
উৎস: প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 4 days ago
নিচের কোনটির অর্থবাচকতা নেই কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে?
Created: 4 weeks ago
A
কারক
B
অনুসর্গ
C
উপসর্গ
D
সমাস
যেসব অব্যয় শব্দ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যের অর্থের সম্প্রসারণ, সংকোচন বা অন্য কোন পরিবর্তন ঘটায় সেগুলোকে উপসর্গ বলে। এ উপসর্গ গুলোর নিজস্ব কোন অর্থবাচকতা নেই কিন্তু অন্য শব্দের আগে যুক্ত হলে এদের অর্থদ্যোতকতা বা নতুন শব্দ সৃষ্টির ক্ষমতা থাকে।

0
Updated: 4 weeks ago