A
মারমা
B
মণিপুরী
C
ত্রিপুরা
D
গারো
উত্তরের বিবরণ
মণিপুরী
-
মণিপুরী নাচ বাংলাদেশের বিখ্যাত নৃত্যশিল্প, বিশেষত সিলেট অঞ্চলের।
-
বর্তমানে মণিপুরীরা বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে বসবাস করছে, যেমন:
-
সিলেট শহর ও শহরতলি
-
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া ও বড়লেখা
-
হবিগঞ্জের চুনারঘাট
-
সুনামগঞ্জের ছাতক
-
-
মণিপুরী সংস্কৃতি সমৃদ্ধশালী ও ঐতিহ্যবাহী, যেখানে নৃত্য ও সঙ্গীত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
মণিপুরী সংস্কৃতির সবচেয়ে সমৃদ্ধ শাখা হলো মণিপুরী নৃত্য।
-
মণিপুরী ভাষায় নৃত্যের প্রতিশব্দ হলো জাগই (Jagoi)।
-
এই নৃত্যে শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চালনার মাধ্যমে বৃত্ত বা উপবৃত্ত সৃষ্টি করা হয়।
-
সংস্কৃতির সবচেয়ে উৎকৃষ্ট নিদর্শন হলো রাস (Rasa) নৃত্য, যা ভারতীয় সংস্কৃতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
পাংখোয়া জনগোষ্ঠী কোন ধর্মে বিশ্বাসী?
Created: 1 week ago
A
বৌদ্ধ
B
খ্রিস্টান
C
হিন্দু
D
মুসলিম
পাংখোয়া
-
পাংখোয়া হলো বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত অন্যতম আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এদের বসতি বিস্তৃত রাঙামাটি জেলার সাজেক উপত্যকা থেকে বান্দরবানের রুমা পর্যন্ত এবং ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সংলগ্ন সীমান্ত এলাকায়।
-
পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাস বৌদ্ধধর্ম, তবে প্রকৃতি উপাসনাও সমাজে প্রচলিত।
-
তাদের সৃষ্টিকর্তার নাম: ‘পত্যেন’
-
প্রধান উপাস্য দেবতার নাম: ‘খোজিং’
-
খোজিং পূজা শ্রাবণ মাসে অনুষ্ঠিত হয় এবং এটি পাংখোয়া সমাজের সর্ববৃহৎ উৎসব।
-
পাংখোয়া সমাজ পিতৃতান্ত্রিক, পিতার মৃত্যুর পর পুত্রসন্তানরা পারিবারিক সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়।
-
জনগোষ্ঠীটি দুইটি গোত্রে বিভক্ত: পাংখোয়া ও ভানজাঙ।
-
ধর্মীয় বিশ্বাস, সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান ও পূজাপার্বণ নিয়ে এদের নিজস্ব সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে।
-
পাংখোয়া জনগোষ্ঠীতে মৃতদেহ কবর দেওয়ার রীতি প্রচলিত।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
স্বাধীনতা পুরস্কার প্রবর্তন করা হয় কত সালে?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭৫ সালে
D
১৯৭৭ সালে
সাধারণ বিজ্ঞান
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
পুরস্কার ও সম্মাননা
ভাষা আন্দোলন
স্বাধীনতা দিবস
No subjects available.
স্বাধীনতা পুরস্কার
-
স্বাধীনতা পুরস্কার হলো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
-
মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে এবং রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সরকার এই পুরস্কার প্রবর্তন করে।
-
এটি প্রদান করা হয় জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ।
-
পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রসমূহ:
-
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান
-
ভাষা আন্দোলনে অবদান
-
শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
-
চিকিৎসা বিজ্ঞান
-
সাংবাদিকতা, জনসেবা, সামাজিক বিজ্ঞান
-
সঙ্গীত, ক্রীড়া, চারুকলা
-
পল্লী উন্নয়নে অবদান
-
-
এছাড়া জাতীয় জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে অসাধারণ কৃতিত্ব প্রদর্শনকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও এই পুরস্কারে ভূষিত করার বিধান রয়েছে।
-
প্রতিটি পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে স্বর্ণপদক, সম্মাননাপত্র এবং নগদ অর্থ।
-
সূচনালগ্নে নগদ অর্থের পরিমাণ: ২০,০০০ টাকা
-
২০০৪ সালে উন্নীত: ১,০০,০০০ টাকা
-
-
পুরস্কার স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে প্রদান করা হয়।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
কাবাডি খেলাকে জাতীয় খেলার মর্যাদা দেয়া হয় কত সালে?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
কাবাডি
-
কাবাডি খেলাকে বাংলাদেশে জাতীয় খেলার মর্যাদা দেওয়া হয় ১৯৭২ সালে।
-
বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।
-
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ প্রথম কাবাডি টেস্ট খেলে ভারতের সফররত দলের সঙ্গে।
-
১৯৭৮ সালে এশিয়ান অ্যামেচার কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়।
-
১৯৮০ সালে প্রথম এশীয় কাবাডি চ্যাম্পিয়নশিপ সফলভাবে আয়োজন করা হয়; এতে ভারত চ্যাম্পিয়ন এবং বাংলাদেশ রানার্স-আপ হয়।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago