A
ওয়ানগালা
B
বৈসু
C
বিজু
D
সাংগ্রাই
উত্তরের বিবরণ
চাকমা
-
চাকমা বাংলাদেশের বৃহত্তম আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
তারা নিজেদেরকে চাঙমা নামে পরিচিত করে।
-
পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য ও উত্তরাঞ্চল তাদের প্রধান বসতি।
-
চাকমাদের প্রায় ৯০% রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় কেন্দ্রীভূত।
-
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের অরুণাচল, মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে তাদের কিছু বসতি রয়েছে।
-
চাকমারা মূলত মধ্য মায়ানমার ও আরাকান অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন।
-
তাদের বর্ষবরণ উৎসব হলো বিজু।
-
চাকমা ভাষার নিজস্ব লিপি থাকলেও বর্তমানে এটি ব্যবহৃত হয় না; এখন চাকমা ভাষা সাধারণত বাংলা লিপিতে লেখা হয়।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ০৪ এপ্রিল ২০১৭

0
Updated: 1 week ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী মুসলিম জনসংখ্যা কত শতাংশ?
Created: 1 week ago
A
৮৯.৬৩%
B
৯০.২৪%
C
৯১.০৮%
D
৯২.৫৭%
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যা
-
মুসলমান: ৯১.০৮%
-
হিন্দু: ৭.৯৬%
-
বৌদ্ধ: ০.৬১%
-
খ্রিষ্টান: ০.৩০%
-
অন্যান্য ধর্ম: ০.০৬%
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
'ওরাওঁ' ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে কোন জেলায়?
Created: 1 week ago
A
খাগড়াছড়ি
B
বান্দরবান
C
রাঙ্গামাটি
D
রাজশাহী
ওরাওঁ
-
ওরাওঁ বাংলাদেশের একটি নৃগোষ্ঠী, যাদের প্রধান আবাস বরেন্দ্র অঞ্চল।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে তারা অস্ট্রিক, আবার ভাষাতাত্ত্বিক সূত্রে তারা দ্রাবিড়।
-
মুঘল শাসনামলে তারা বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করে।
-
বর্তমানে ওরাওঁরা বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, জয়পুরহাট, বগুড়া, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, গাজীপুর, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় বসবাস করছে।
-
ওরাওঁরা জড়োপাসক; তাদের ভগবানের নাম ধরমী বা ধার্মেশ/ধরমেশ।
-
তারা সৃষ্টিকর্তা ধরমেশকে সন্তুষ্ট রাখতে পূজা অর্চনা করে এবং তাঁর উদ্দেশ্যে ‘ডানডাকাঁটা’ উৎসব পালন করে।
-
ওরাওঁদের ভাষার নাম কুরুক।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসবের নাম কী?
Created: 1 week ago
A
সাংলান
B
চাপচারকৃত
C
বৈসু
D
ওয়ানগালা
সাধারণ বিজ্ঞান
ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর উল্লেখযোগ্য ঘটনা
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
মাতৃভাষা দিবস
No subjects available.
ত্রিপুরা
-
ত্রিপুরা একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জাতি। ব্রিটিশ শাসনের সময় ত্রিপুরা ছিল একটি দেশীয় রাজ্য।
-
১৯৪৭ সালের পর, ত্রিপুরী জনগোষ্ঠীর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বাংলাদেশে বসবাস করে এবং নাগরিকত্ব অর্জন করে।
-
বাংলাদেশে এরা বসবাস করে পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড ও মিরসরাই, নোয়াখালীর বিলোনীয়া অঞ্চল, কুমিল্লা, চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গল, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, ঢাকা এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে।
-
ত্রিপুরা জাতি যে ভাষায় কথা বলে তা কক্-বরক্ নামে পরিচিত।
-
কক্-বরক্ ভাষা ৫৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্বাধীন ত্রিপুরা রাজ্যের রাষ্ট্রভাষা ছিল।
-
ত্রিপুরা ভারতের সঙ্গে যুক্ত হলে কক্-বরক্ ভাষা রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা হারায়।
-
ত্রিপুরা জাতির সামাজিক কাঠামো পিতৃতান্ত্রিক।
-
এদের বর্ষবরণ উৎসবের নাম বৈসু।
-
ধর্মবিশ্বাসে ত্রিপুরা জাতি সনাতন ধর্মের অনুসারী।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ০৪ এপ্রিল ২০১৭

0
Updated: 1 week ago