জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী মুসলিম জনসংখ্যা কত শতাংশ?
A
৮৯.৬৩%
B
৯০.২৪%
C
৯১.০৮%
D
৯২.৫৭%
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যা
-
মুসলমান: ৯১.০৮%
-
হিন্দু: ৭.৯৬%
-
বৌদ্ধ: ০.৬১%
-
খ্রিষ্টান: ০.৩০%
-
অন্যান্য ধর্ম: ০.০৬%
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে শীর্ষ জেলা কোনটি?
Created: 1 week ago
A
ফরিদপুর
B
পিরোজপুর
C
জামালপুর
D
যশোর
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: জনসংখ্যা ও সাক্ষরতার পরিসংখ্যান
জনসংখ্যা ঘনত্ব ও সংখ্যা
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (১০,০৬৭ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (১০৬ জন/বর্গকিমি)
-
বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যা:
-
সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগ (৪৫,৬৪,৪৫৮৬ জন)
-
সবচেয়ে কম: বরিশাল বিভাগ (৯,৩২৫,৮২০ জন)
-
-
বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার ঘনত্ব:
-
সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগ (২,১৫৬ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম: বরিশাল বিভাগ (৬৮৮ জন/বর্গকিমি)
-
-
সিটি কর্পোরেশন ভিত্তিক:
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (৫,৯০,৯০,৭২৩ জন)
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা: বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (৭,০৮,৫৭০ জন)
-
সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (৩৯,৪০৬ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনত্ব: রংপুর সিটি কর্পোরেশন (৩,৪৪৫ জন/বর্গকিমি)
-
সাক্ষরতার হার
-
বিভাগভিত্তিক:
-
সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগ (৭৮.২৪%)
-
সবচেয়ে কম: ময়মনসিংহ বিভাগ (৬৭.২৩%)
-
-
জেলাভিত্তিক:
-
সবচেয়ে বেশি: পিরোজপুর (৮৫.৫৩%)
-
সবচেয়ে কম: জামালপুর (৬১.৭০%)
-
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসবের নাম কী?
Created: 1 week ago
A
সাংলান
B
চাপচারকৃত
C
বৈসু
D
ওয়ানগালা
সাধারণ বিজ্ঞান
ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর উল্লেখযোগ্য ঘটনা
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
মাতৃভাষা দিবস
No subjects available.
ত্রিপুরা
-
ত্রিপুরা একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জাতি। ব্রিটিশ শাসনের সময় ত্রিপুরা ছিল একটি দেশীয় রাজ্য।
-
১৯৪৭ সালের পর, ত্রিপুরী জনগোষ্ঠীর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বাংলাদেশে বসবাস করে এবং নাগরিকত্ব অর্জন করে।
-
বাংলাদেশে এরা বসবাস করে পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড ও মিরসরাই, নোয়াখালীর বিলোনীয়া অঞ্চল, কুমিল্লা, চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গল, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, ঢাকা এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে।
-
ত্রিপুরা জাতি যে ভাষায় কথা বলে তা কক্-বরক্ নামে পরিচিত।
-
কক্-বরক্ ভাষা ৫৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্বাধীন ত্রিপুরা রাজ্যের রাষ্ট্রভাষা ছিল।
-
ত্রিপুরা ভারতের সঙ্গে যুক্ত হলে কক্-বরক্ ভাষা রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা হারায়।
-
ত্রিপুরা জাতির সামাজিক কাঠামো পিতৃতান্ত্রিক।
-
এদের বর্ষবরণ উৎসবের নাম বৈসু।
-
ধর্মবিশ্বাসে ত্রিপুরা জাতি সনাতন ধর্মের অনুসারী।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ০৪ এপ্রিল ২০১৭

0
Updated: 1 week ago
'সাংগ্রাই' কোন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উৎসব?
Created: 1 week ago
A
ওরাও
B
মারমা
C
গারো
D
চাকমা
বিশদ ব্যাখ্যা:
-
উৎসবের নাম: সাংগ্রাই
-
উদ্দেশ্য: নতুন বছরের আগমনকে স্বাগত জানানো এবং আগের বছরের সব কষ্ট ও বিপদ থেকে মুক্তি লাভের কামনা।
-
উৎসবকাল: সাধারণত এপ্রিল মাসে উদযাপিত হয়।
-
প্রধান কার্যক্রম:
-
পানি উৎসব: এই দিনে একে অপরের উপর পানি ছিটিয়ে শুভকামনা জানানো হয়।
-
ঘরবাড়ি ও পুকুর পরিষ্কার করা হয়।
-
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যেমন নাচ, গান ও ভোজন।
-
-
সাংস্কৃতিক গুরুত্ব:
-
চাকমাদের ঐতিহ্য, সামাজিক ঐক্য ও সম্প্রদায়িক বন্ধনকে দৃঢ় রাখে।
-
বৌদ্ধ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও প্রকৃতি উপাসনার সঙ্গে জড়িয়ে আছে।
-
সারসংক্ষেপে, সাংগ্রাই হলো চাকমা জনগোষ্ঠীর নতুন বছরের উৎসব, যা ধর্ম, সংস্কৃতি ও সমাজের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।

0
Updated: 1 week ago