জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
A
গারো
B
ত্রিপুরা
C
মারমা
D
চাকমা
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তথ্য
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন
-
বিভাগভিত্তিক:
-
সবচেয়ে বেশি বাস: চট্টগ্রাম বিভাগ (ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ৬০.০৪%)
-
সবচেয়ে কম বাস: বরিশাল বিভাগ (০.২৫%)
-
-
বেসি জনসংখ্যা বিশিষ্ট ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভুক্ত বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংখ্যা:
-
চাকমা: ৪,৮৩,৩৬৫
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮
-
গারো: ৭৬,৮৫৪
-
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
পাংখোয়া জনগোষ্ঠী কোন ধর্মে বিশ্বাসী?
Created: 1 week ago
A
বৌদ্ধ
B
খ্রিস্টান
C
হিন্দু
D
মুসলিম
পাংখোয়া
-
পাংখোয়া হলো বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত অন্যতম আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এদের বসতি বিস্তৃত রাঙামাটি জেলার সাজেক উপত্যকা থেকে বান্দরবানের রুমা পর্যন্ত এবং ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সংলগ্ন সীমান্ত এলাকায়।
-
পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাস বৌদ্ধধর্ম, তবে প্রকৃতি উপাসনাও সমাজে প্রচলিত।
-
তাদের সৃষ্টিকর্তার নাম: ‘পত্যেন’
-
প্রধান উপাস্য দেবতার নাম: ‘খোজিং’
-
খোজিং পূজা শ্রাবণ মাসে অনুষ্ঠিত হয় এবং এটি পাংখোয়া সমাজের সর্ববৃহৎ উৎসব।
-
পাংখোয়া সমাজ পিতৃতান্ত্রিক, পিতার মৃত্যুর পর পুত্রসন্তানরা পারিবারিক সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়।
-
জনগোষ্ঠীটি দুইটি গোত্রে বিভক্ত: পাংখোয়া ও ভানজাঙ।
-
ধর্মীয় বিশ্বাস, সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান ও পূজাপার্বণ নিয়ে এদের নিজস্ব সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে।
-
পাংখোয়া জনগোষ্ঠীতে মৃতদেহ কবর দেওয়ার রীতি প্রচলিত।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
'ওরাওঁ' ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে কোন জেলায়?
Created: 1 week ago
A
খাগড়াছড়ি
B
বান্দরবান
C
রাঙ্গামাটি
D
রাজশাহী
ওরাওঁ
-
ওরাওঁ বাংলাদেশের একটি নৃগোষ্ঠী, যাদের প্রধান আবাস বরেন্দ্র অঞ্চল।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে তারা অস্ট্রিক, আবার ভাষাতাত্ত্বিক সূত্রে তারা দ্রাবিড়।
-
মুঘল শাসনামলে তারা বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করে।
-
বর্তমানে ওরাওঁরা বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, জয়পুরহাট, বগুড়া, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, গাজীপুর, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় বসবাস করছে।
-
ওরাওঁরা জড়োপাসক; তাদের ভগবানের নাম ধরমী বা ধার্মেশ/ধরমেশ।
-
তারা সৃষ্টিকর্তা ধরমেশকে সন্তুষ্ট রাখতে পূজা অর্চনা করে এবং তাঁর উদ্দেশ্যে ‘ডানডাকাঁটা’ উৎসব পালন করে।
-
ওরাওঁদের ভাষার নাম কুরুক।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযোদ্ধাভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আগুনের পরশমণি' এর পরিচালক কে?
Created: 1 week ago
A
হুমায়ুন আহমেদ
B
মোরশেদুল ইসলাম
C
গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ
D
জহির রায়হান
সাধারণ বিজ্ঞান
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
তথ্য (Information)
বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা
হুমায়ুন আজাদ
No subjects available.
আগুনের পরশমণি
-
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ‘আগুনের পরশমণি’।
-
এ চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন হুমায়ূন আহমেদ।
-
নির্মাণকাল: ১৯৯৪ সাল
-
মুক্তির বছর: ১৯৯৫ সাল
-
কাহিনীতে তুলে ধরা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন অবরুদ্ধ ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর অভিযান এবং একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সংকট।
-
অভিনয় করেছেন: আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, ডলি জহুরসহ আরও অনেকে।
-
চলচ্চিত্রটি ৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।
🏆 প্রাপ্ত পুরস্কারসমূহ:
-
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র – প্রযোজক হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – বিপাশা হায়াত
-
শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক – সত্য সাহা
-
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক – মফিজুল হক
-
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী – শিলা আহমেদ
-
শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার – হোসনে আরা পুতুল
📌 তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 week ago