জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে বর্তমান সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা কত?
A
১০টি
B
১১টি
C
১২টি
D
১৩টি
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
দেশে মোট সিটি কর্পোরেশন: ১২টি
-
মোট উপজেলা: ৪৯৫টি
-
মোট মেট্রো থানা: ১০৫টি
-
মোট পৌরসভা: ৩২৭টি
-
মোট ইউনিয়ন: ৪,৫৯৬টি
-
মোট গ্রাম: ৯০,০৪৯টি
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
হীরক উজ্জ্বল দেখার কারণ-
Created: 2 months ago
A
পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য
B
প্রতিসরণের জন্য
C
প্রতিফলনের জন্য
D
অপবর্তনের জন্য
হীরক খুব উজ্জ্বল দেখায়, কারণ এতে আলো পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়।
-
প্রকৃতিতে কার্বন বিভিন্ন আকারে পাওয়া যায়; হীরক এবং গ্রাফাইট এরই মধ্যে দু’টি রূপ।
-
হীরক স্বচ্ছ, রঙহীন এবং স্ফটিকের মতো দেখতে।
-
হীরক পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন পদার্থ।
-
হীরক তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহণ করতে পারে না।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; ব্রিটানিকা।

0
Updated: 2 months ago
মুক্তিযোদ্ধাভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আগুনের পরশমণি' এর পরিচালক কে?
Created: 1 month ago
A
হুমায়ুন আহমেদ
B
মোরশেদুল ইসলাম
C
গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ
D
জহির রায়হান
আগুনের পরশমণি
-
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ‘আগুনের পরশমণি’।
-
এ চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন হুমায়ূন আহমেদ।
-
নির্মাণকাল: ১৯৯৪ সাল
-
মুক্তির বছর: ১৯৯৫ সাল
-
কাহিনীতে তুলে ধরা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন অবরুদ্ধ ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর অভিযান এবং একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সংকট।
-
অভিনয় করেছেন: আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, ডলি জহুরসহ আরও অনেকে।
-
চলচ্চিত্রটি ৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।
🏆 প্রাপ্ত পুরস্কারসমূহ:
-
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র – প্রযোজক হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – বিপাশা হায়াত
-
শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক – সত্য সাহা
-
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক – মফিজুল হক
-
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী – শিলা আহমেদ
-
শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার – হোসনে আরা পুতুল
📌 তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 month ago
কোনটি অর্ধ-পরিবাহী (Semi-conductor) নয়?
Created: 2 months ago
A
লোহা
B
সিলিকন
C
জার্মেনিয়াম
D
গ্যালিয়াম
পরিবাহী (Conductor)
-
যেসব পদার্থের ভেতর দিয়ে খুব সহজে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে, তাদের বলা হয় পরিবাহী।
-
সাধারণত ধাতব পদার্থ বিদ্যুতের ভালো পরিবাহক হয়। যেমন— তামা, রূপা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি।
-
পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রতিরোধ (রোধ) খুবই কম, প্রায় মাত্রার।
-
সব ধাতুর মধ্যে রূপা সবচেয়ে ভালো পরিবাহক।
অপরিবাহী (Insulator)
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না, তাদেরকে অপরিবাহী বা অন্তরক বলে।
-
উদাহরণ: কাচ, কাঠ, রাবার, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
এ ধরনের পদার্থ বিদ্যুৎ খুব কম পরিবাহন করে এবং এদের রোধের মান অত্যন্ত বেশি।
অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)
-
যেসব পদার্থের বিদ্যুৎ পরিবাহিতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি, তাদেরকে অর্ধপরিবাহী বলে।
-
উদাহরণ: সিলিকন, জার্মেনিয়াম, গেলিয়াম ইত্যাদি।
-
অর্ধপরিবাহীর রোধ মাঝারি মানের হয়, যা প্রায় থেকে পর্যন্ত হতে পারে।
সহজভাবে বললে—
-
পরিবাহী বিদ্যুৎ সহজে চালায়।
-
অপরিবাহী বিদ্যুৎ একদমই চালায় না।
-
আর অর্ধপরিবাহী মাঝামাঝি, কখনো বিদ্যুৎ চালায় আবার কখনো চালায় না, তাই প্রযুক্তিতে এগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago