জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে সর্বনিম্ন অবস্থানে আছে কোন বিভাগ?
A
ময়মনসিংহ
B
রংপুর
C
সিলেট
D
খুলনা
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০,০৬৭ জন)।
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০৬ জন)।
-
সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে: ঢাকা বিভাগে (৪,৫৬,৪৪,৫৮৬ জন)।
-
সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে: বরিশাল বিভাগে (৯৩,২৫,৮২০ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগে (২,১৫৬ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটার)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম: বরিশাল বিভাগে (৬৮৮ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটার)।
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা রয়েছে: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে (৫৯,৯০,৭২৩ জন)।
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা রয়েছে: বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে (৭,০৮,৫৭০ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩৯,৪০৬ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম: রংপুর সিটি কর্পোরেশনে (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩,৪৪৫ জন)।
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষে: ঢাকা বিভাগ।
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে সর্বনিম্ন অবস্থানে: ময়মনসিংহ বিভাগ।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
মানব দেহে সাধারণভাবে ক্রোমোজোম থাকে-
Created: 2 months ago
A
২৫ জোড়া
B
২৪ জোড়া
C
২৩ জোড়া
D
২০ জোড়া
নবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।
-
অর্থাৎ, প্রতিটি মানব কোষে মোট ৪৬টি ক্রোমোজোম আছে।
-
এই ২৩ জোড়ার মধ্যে ২২ জোড়াকে বলা হয় অটোজোম।
-
অটোজোম দেহের বিভিন্ন গঠন এবং জীববৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
লিঙ্গ নির্ধারণে এদের কোনো ভূমিকা নেই।
-
-
বাকি একটি জোড়া ক্রোমোজোমকে বলা হয় সেক্স ক্রোমোজোম বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম।
-
এটি নির্ধারণ করে যে সন্তানের লিঙ্গ ছেলে হবে নাকি মেয়ে।
-
লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম জোড়াকে X এবং Y দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান-২য় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
-

0
Updated: 2 months ago
অপটিক্যাল ফাইবার (Optical fibre) হচ্ছে-
Created: 2 months ago
A
খুব সরু এবং নমনীয় কাচ তন্তুর আলোক নল
B
খুব সূক্ষ্ম সুপরিবাহী তামার তার তন্তু নল
C
খুব সরু এসবেস্টোস ফাইবার নল
D
সূক্ষ্ম প্লাস্টিক ঘটিত নল
অপটিক্যাল ফাইবার:
-
অপটিক্যাল ফাইবার হলো একটি খুব পাতলা ও নমনীয় কাঁচের নল।
-
এটি আলোর রশ্মি বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
যখন আলোর রশ্মি ফাইবারের মধ্যে প্রবেশ করে, তখন এটি বারবার ফাইবারের দেয়ালে প্রতিফলিত হয়।
-
এই প্রতিফলন চলতে থাকে যতক্ষণ না আলোর রশ্মি ফাইবারের শেষ প্রান্ত দিয়ে বের হয়।
-
চিকিৎসকরা মানুষের শরীরের ভিতরের অংশ যেমন পাকস্থলী বা কোলন দেখার জন্য যে আলোক নল ব্যবহার করেন, তা অনেকগুলো অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে তৈরি।
-
এছাড়া, টেলিযোগাযোগেও অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহৃত হয়।
-
এর সাহায্যে একই সাথে অনেকগুলো তথ্য সংকেত পাঠানো যায় এবং সংকেত যতদূরই পাঠানো হোক না কেন, শক্তি কমে না।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
নিচের কোন জেলায় কন্দ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
মৌলভীবাজার
B
বান্দরবান
C
কক্সবাজার
D
রাঙ্গামাটি
কন্দ
-
কন্দ বাংলাদেশের অন্যতম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তাদের আদিনিবাস ভারতের উড়িষ্যা রাজ্য।
-
উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে তারা চা ও রেল শ্রমিক হিসেবে বাংলাদেশে আসে এবং রেললাইন নির্মাণের কাজে যোগ দেয়। রেললাইন নির্মাণ শেষে একাংশ স্থায়ীভাবে থেকে যায় এবং চা-বাগানের শ্রমিক হিসেবে কাজ শুরু করে।
-
বর্তমানে তারা মূলত মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হরিণছড়া, উদনাছড়া, পুটিয়া, লাখাউড়া এবং কমলগঞ্জ উপজেলার কুরমাছড়া চা-বাগানে বসবাস করছে।
-
অন্যান্য জনগোষ্ঠী তাদের স্থানীয়ভাবে ‘কুই’ নামে ডাকে; আবার কোথাও কোথাও তারা ‘উড়িয়া’ নামেও পরিচিত।
-
তাদের সঙ্গে মধ্যভারতের ভীল, কোল, মুন্ডা প্রভৃতি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর সাদৃশ্য রয়েছে।
-
কন্দ জনগোষ্ঠী পাঁচটি দলে বিভক্ত, আর প্রতিটি দল ভিন্ন ভিন্ন গোত্র বা বংশে ভাগ করা।
-
তাদের সমাজ পুরুষ-প্রধান; পরিবারের পুত্রসন্তানেরাই পারিবারিক সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়।
-
কন্দরা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মতো বিভিন্ন দেব-দেবীর পূজা করে।
-
নিজেদের ভাষায় দেবতাদের বিশেষ নাম রয়েছে, যেমন: ময়মুরুবিব, ত্রিনাথ প্রভৃতি; এগুলো তাদের পারিবারিক দেবতা।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago