বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের পদবি কী ছিল?
A
সিপাহী
B
ল্যান্সনায়েক
C
লেফটেন্যান্ট
D
ক্যাপ্টেন
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদক ‘বীরশ্রেষ্ঠ’-এ ভূষিত ৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার একজন হলেন বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান। তাঁর পদবি ছিল ‘সিপাহী’।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখায় যাঁরা পেয়েছেন 'বীরশ্রেষ্ঠ' খেতাব:
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের জন্য বাংলাদেশের ৭ জন বীর সন্তানকে সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ প্রদান করা হয়েছে। তাঁরা সবাই শহীদ।
৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের নাম ও পদবি:
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 months ago
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বের জন্য কয়জনকে সর্বোচ্চ সম্মান 'বীরশ্রেষ্ঠ' খেতাব দেয়া হয়?
Created: 2 months ago
A
৯ জন
B
৭ জন
C
৮ জন
D
১০ জন
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহসিকতা, দেশপ্রেম ও বীরত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের চারটি শ্রেণিতে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকার ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এই খেতাব প্রদান করেন।
চারটি বীরত্বসূচক খেতাব ছিল নিম্নরূপ:
-
বীরশ্রেষ্ঠ (সর্বোচ্চ খেতাব) – ৭ জন
-
বীর উত্তম (দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব) – ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম (তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব) – ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক (চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব) – ৪২৬ জন
মোট সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল: ৬৭৬ জন
খেতাব বাতিল ও হালনাগাদ তথ্য
২০২১ সালের ৬ জুন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডে জড়িত চারজন খেতাবপ্রাপ্ত ব্যক্তির খেতাব বাতিল করা হয়। এই সিদ্ধান্তের ফলে মোট খেতাবপ্রাপ্ত ব্যক্তির সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৬৭২ জনে।
হালনাগাদ খেতাবধারীদের পরিসংখ্যান:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – ৭ জন (অপরিবর্তিত)
-
বীর উত্তম – ৬৭ জন
-
বীর বিক্রম – ১৭৪ জন
-
বীর প্রতীক – ৪২৪ জন
তথ্যসূত্র:
-
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
-
বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 months ago
নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন কে?
Created: 3 weeks ago
A
রফিক
B
নূর হোসেন
C
শামসুজ্জোহা
D
আসাদ
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন
-
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সামরিক অভ্যুত্থারের মাধ্যমে সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা দখল করে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয় প্রধানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
-
টানা ৯ বছর চলা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ওঠে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য, যা স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূল শক্তি হিসেবে কাজ করে।
-
১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অবশেষে এরশাদ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
-
আন্দোলনের সময়ে গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে রাস্তায় নামা তরুণ নুর হোসেন পুলিশের গুলিতে শহিদ হন।
-
নুর হোসেন শহিদের মৃত্যু হয় ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর।
তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।

0
Updated: 3 weeks ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, কোন বিভাগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে কম?
Created: 3 weeks ago
A
রংপুর
B
সিলেট
C
খুলনা
D
রাজশাহী
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ইন্টারনেট ব্যবহার
-
ইন্টারনেট ব্যবহারকারী (৫ বছর ও তদূর্ধ্ব):
-
মোট ব্যবহারকারী: ৩০.৬৯%
-
পুরুষ ব্যবহারকারী: ৩৮.০৪%
-
নারী ব্যবহারকারী: ২৩.৫২%
-
-
বিভাগভিত্তিক ব্যবহার:
-
ঢাকা বিভাগে সর্বাধিক: ৪০.৪২%
-
রংপুর বিভাগে সর্বনিম্ন: ২৩.৫২%
-
-
শহর ও গ্রাম:
-
শহরে: ৪১.৩০%
-
গ্রামে: ২৫.৭৩%
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 weeks ago