মুক্তিযোদ্ধাভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আগুনের পরশমণি' এর পরিচালক কে?
A
হুমায়ুন আহমেদ
B
মোরশেদুল ইসলাম
C
গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ
D
জহির রায়হান
উত্তরের বিবরণ
আগুনের পরশমণি
-
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ‘আগুনের পরশমণি’।
-
এ চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন হুমায়ূন আহমেদ।
-
নির্মাণকাল: ১৯৯৪ সাল
-
মুক্তির বছর: ১৯৯৫ সাল
-
কাহিনীতে তুলে ধরা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন অবরুদ্ধ ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর অভিযান এবং একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সংকট।
-
অভিনয় করেছেন: আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, ডলি জহুরসহ আরও অনেকে।
-
চলচ্চিত্রটি ৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।
🏆 প্রাপ্ত পুরস্কারসমূহ:
-
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র – প্রযোজক হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা – হুমায়ূন আহমেদ
-
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – বিপাশা হায়াত
-
শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক – সত্য সাহা
-
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক – মফিজুল হক
-
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী – শিলা আহমেদ
-
শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার – হোসনে আরা পুতুল
📌 তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 month ago
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর গ্রামকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
পুঞ্জি
B
মহল্লা
C
পাড়া
D
টোল
খাসিয়া
-
খাসিয়া বাংলাদেশে বসবাসরত একটি মাতৃতান্ত্রিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তারা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
এদের আদি নিবাস বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বিশেষ করে সুনামগঞ্জ জেলা।
-
বর্তমানে তারা সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও সদর থানায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর প্রধান উৎসব হলো খাসি সেং কুটস্নেম, যার মাধ্যমে তারা পুরোনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়।
-
খাসিয়ারা তাদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলে ডাকে।
-
প্রতিটি পুঞ্জির প্রধানকে বলা হয় ‘সিয়েম’।
-
বর্তমানে প্রায় ৮০%-৯০% খাসিয়া খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
-
প্রায় প্রতিটি পুঞ্জিতেই একটি করে গির্জা রয়েছে।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 month ago
কোন আলোক তরঙ্গ মানব চোখে দেখতে পাওয়া যায়?
Created: 2 months ago
A
১০ থেকে ৪০০ নেমি (nm)
B
৪০০ থেকে ৭০০ নেমি (nm)
C
১০০ মাইক্রোমিটার (um) থেকে ১ মি(m)
D
১ মি(m) - এর ঊধবে
আলো হলো একটি বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
আমরা সব ধরনের আলো দেখতে পাই না।
-
যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার পর্যন্ত, সেই আলোই আমরা দেখতে পাই।
-
ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বেগুনি রঙের হয়। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বাড়ে, আলো তার রঙ পরিবর্তন করে।
-
এই ধরনের আলোকে আমরা দৃশ্যমান আলো বা আই-লাইট বলি।
-
আলোর তরঙ্গ একটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য (nm = 10⁻⁹ m):
-
মহাজাগতিক রশ্মি: <0.00005 nm
-
গামা রশ্মি: 0.0005 – 0.15 nm
-
এক্স-রে (রঞ্জন রশ্মি): 0.01 – 10 nm
-
অতিবেগুনি রশ্মি: <380 nm
-
দৃশ্যমান আলো: 400 – 700 nm
-
ইনফ্রারেড (অবলোহিত) আলো: >700 nm
-
রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ: >2.2 × 10⁵ nm
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম উপন্যাস কোনটি?
Created: 1 month ago
A
কবর
B
আরেক ফাল্গুন
C
জীবন থেকে নেয়া
D
একুশে ফেব্রুয়ারি
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক সাহিত্য
-
প্রথম উপন্যাস: জহির রায়হানের ‘আরেক ফাল্গুন’
-
লেখা হয়েছে ১৯৫৫ সালে, ভাষা দিবস (২১ ফেব্রুয়ারি) পালন সংক্রান্ত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।
-
উপন্যাসে পুলিশ কর্তৃক গ্রেপ্তারকৃতদের পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে; একজন গ্রেপ্তারকৃত বলেন: “আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুন হবো।”
-
প্রধান চরিত্র: মুনিম, আসাদ, রসুল, সালমা ইত্যাদি।
-
এ উপন্যাসে বাঙালির জাতীয় ঐতিহাসিক ঘটনা রূপায়িত হয়েছে।
-
-
প্রথম বাংলা নাটক ভাষা আন্দোলন নিয়ে: মুনীর চৌধুরীর ‘কবর’
-
প্রথম গল্প ভাষা আন্দোলন নিয়ে: জহির রায়হানের ‘একুশের গল্প’
-
এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত।
-
📌 তথ্যসূত্র: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 1 month ago