জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্য সংগ্রহে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে?
A
BBSI
B
CAPI
C
MDFA
D
CPIO
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) কর্তৃক ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়।
-
এ শুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২ তারিখ পর্যন্ত।
-
এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহে ব্যবহৃত পদ্ধতি হলো CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing)।
-
গণনায় অনুসৃত পদ্ধতি ছিল Modified De-facto পদ্ধতি।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
ভাষা আন্দোলন নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ফাগুন হাওয়ায়
B
মেঘের পর মেঘ
C
আবার তোরা মানুষ হ
D
আমার জন্মভূমি
ফাগুন হাওয়ায়
-
‘ফাগুন হাওয়ায়’ হলো ভাষা আন্দোলনভিত্তিক চলচ্চিত্র।
-
ছবিটির নির্মাতা: তৌকীর আহমেদ
-
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান: ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড
-
প্রধান অভিনেতা/অভিনেত্রী: নুসরাত ইমরোজ তিশা ও সিয়াম আহমেদ
-
উল্লেখযোগ্য: ‘আমার জন্মভূমি’, ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ও ‘মেঘের পর মেঘ’ হলো মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র।
📌 তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 month ago
কোনটি অর্ধ-পরিবাহী (Semi-conductor) নয়?
Created: 2 months ago
A
লোহা
B
সিলিকন
C
জার্মেনিয়াম
D
গ্যালিয়াম
পরিবাহী (Conductor)
-
যেসব পদার্থের ভেতর দিয়ে খুব সহজে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে, তাদের বলা হয় পরিবাহী।
-
সাধারণত ধাতব পদার্থ বিদ্যুতের ভালো পরিবাহক হয়। যেমন— তামা, রূপা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি।
-
পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রতিরোধ (রোধ) খুবই কম, প্রায় মাত্রার।
-
সব ধাতুর মধ্যে রূপা সবচেয়ে ভালো পরিবাহক।
অপরিবাহী (Insulator)
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না, তাদেরকে অপরিবাহী বা অন্তরক বলে।
-
উদাহরণ: কাচ, কাঠ, রাবার, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
এ ধরনের পদার্থ বিদ্যুৎ খুব কম পরিবাহন করে এবং এদের রোধের মান অত্যন্ত বেশি।
অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)
-
যেসব পদার্থের বিদ্যুৎ পরিবাহিতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি, তাদেরকে অর্ধপরিবাহী বলে।
-
উদাহরণ: সিলিকন, জার্মেনিয়াম, গেলিয়াম ইত্যাদি।
-
অর্ধপরিবাহীর রোধ মাঝারি মানের হয়, যা প্রায় থেকে পর্যন্ত হতে পারে।
সহজভাবে বললে—
-
পরিবাহী বিদ্যুৎ সহজে চালায়।
-
অপরিবাহী বিদ্যুৎ একদমই চালায় না।
-
আর অর্ধপরিবাহী মাঝামাঝি, কখনো বিদ্যুৎ চালায় আবার কখনো চালায় না, তাই প্রযুক্তিতে এগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
গাছের খাদ্য তালিকায় আছে-
Created: 2 months ago
A
N, P, K, S ও Zn
B
Na, P, K, S ও Zn
C
N, B, K, S ও Al
D
N, P, K, S ও Al
গাছের খাদ্য তালিকায় আছে- N, P, K, S ও Zn.
গাছের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানসমূহ
উদ্ভিদের পুষ্টির তালিকায় গুরুত্বপূর্ণভাবে উপস্থিত থাকে—নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), পটাশিয়াম (K), সালফার (S), এবং জিঙ্ক (Zn)।
অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া এবং প্রজননের জন্য যেসব উপাদান অপরিহার্য, সেগুলোর মোট সংখ্যা ১৬টি। এদেরকে সম্মিলিতভাবে "অত্যাবশ্যকীয় উপাদান" বলা হয়।
উপাদানগুলোর প্রয়োজনের পরিমাণ অনুসারে এদের দুই শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে:
১। ম্যাক্রো উপাদান (Macro Nutrients):
এই শ্রেণির উপাদানগুলো গাছের শরীরে অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়। মোট ১০টি উপাদান এই দলে অন্তর্ভুক্ত। এগুলো হলো—
-
নাইট্রোজেন (N)
-
ফসফরাস (P)
-
পটাশিয়াম (K)
-
ক্যালসিয়াম (Ca)
-
ম্যাগনেসিয়াম (Mg)
-
সালফার (S)
-
কার্বন (C)
-
হাইড্রোজেন (H)
-
অক্সিজেন (O)
-
লৌহ বা আয়রন (Fe)
নাইট্রোজেন (N)
ফসফরাস (P)
পটাশিয়াম (K)
ক্যালসিয়াম (Ca)
ম্যাগনেসিয়াম (Mg)
সালফার (S)
কার্বন (C)
হাইড্রোজেন (H)
অক্সিজেন (O)
লৌহ বা আয়রন (Fe)
২। মাইক্রো উপাদান (Micro Nutrients):
এই উপাদানগুলো উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজন খুবই কম পরিমাণে, তবে তা অপরিহার্য। মোট ৬টি উপাদান এই দলে রয়েছে:
-
জিঙ্ক বা দস্তা (Zn)
-
ম্যাঙ্গানিজ (Mn)
-
মোলিবডেনাম (Mo)
-
বোরন (B)
-
তামা বা কপার (Cu)
-
ক্লোরিন (Cl)
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান বই
জিঙ্ক বা দস্তা (Zn)
ম্যাঙ্গানিজ (Mn)
মোলিবডেনাম (Mo)
বোরন (B)
তামা বা কপার (Cu)
ক্লোরিন (Cl)

0
Updated: 2 months ago