'Gitanjali' of Rabindranath Tagore was translated by-
A
W. B. Yeats
B
Robert Frost
C
John Keats
D
Rudyard Kipling
উত্তরের বিবরণ
• Gitanjali or Song of Offerings:
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলীর ইংরেজি অনুবাদ হচ্ছে Song of Offerings.
- Tagore then translated it into prose poems in English as 'Gitanjali : Song Offerings' and it was published in 1912 with an preamble written by W.B. Yeats.
অর্থাৎ, এর অনুবাদের কাজটি লেখক নিজেই করেন।
- তবে এর Introduction বা ভূমিকা লেখেন, W.B. Yeats.
• অতএব গীতাঞ্জলির সাথে W. B Yeats এর গভীর সম্পর্ক রয়েছে।
- তাই, W. B Yeats গীতাঞ্জলির অনুবাদ না করলেও,যেহেতু এর preface লিখেছেন এবং এর সাথে সম্পর্কিত, তাই উত্তর ক) রাখা হয়েছে।
• W.B. Yeats
- He was born in Ireland in 1865.
- Irish Poet, Dramatist, and Prose writer.
- বিংশ শতকে অনুষ্ঠিত হওয়া সাহিত্যে জগতে আইরিশ পুনর্জাগরণের অন্যতম পথিকৃত এই লেখক।
- প্রথম আইরিশ লেখক হিসেবে তিনি নোবেল পুরষ্কার পান ১৯২৩ সালে।
- তিনি তার রচিত সাহিত্যকর্মে symbolism এবং mysticism ব্যবহার করেছিলেন।
• শ্রেষ্ঠ কবিতাসমূহ:
- The Wild Swans at Coole,
- Responsibilities: Poems and a Play,
- The Tower,
- A Vision,
- No Second Troy,
- The Lake Isle of Innisfree,
- Sailing to Byzantium, etc.
Source: Live MCQ Lecture এবং ইংরাজী সাহিত্যের ইতিহাস// লেখক: সৈয়দ সাজ্জাদ হোসাইন।

0
Updated: 1 month ago
কনরাড বিযুক্তি ভূ-অভ্যন্তরের কোন স্তরসমূহের মাঝে অবস্থান করে?
Created: 3 weeks ago
A
সিয়াল ও সিমা
B
অশ্বমণ্ডল ও গুরুমণ্ডল
C
গুরুমণ্ডল ও কেন্দ্রমণ্ডল
D
সিমা ও অশ্বমণ্ডল
কনরাড বিযুক্তি হলো ভূ-অভ্যন্তরের Sial ও Sima স্তরের মাঝে অবস্থানকারী একটি বিভাজনীয় স্তর, যা ভূ-ত্বকের উপরের ও মধ্যবর্তী স্তরের শিলান্তরকে আলাদা করে। এটি মূলত সেই সীমারেখা যেখানে ভূ-ত্বকের লঘু শিলা (সিয়াল) এবং গুরু শিলা (সিমা) মিলিত হয়।
-
কনরাড বিযুক্তি রেখা হলো Sial ও Sima স্তরকে আলাদা করা স্তর।
-
অর্থাৎ, ভূ-ত্বকের উপরের লঘুশিলা ও নিচের গুরু শিলা সীমারেখায় মিলিত হওয়াকেই কনরাড বিযুক্তি (Conrad Discontinuity) বলা হয়।
-
সমুদ্র তলদেশের ভূত্বক প্রধানত ব্যাসল্টজাতীয়, যা মূলত ম্যাগনেসিয়াম (Mg) এবং সিলিকন (Si) সমৃদ্ধ। এই স্তরকে সিমা (Sima) বলা হয়। ধারণা করা হয় যে, এই ব্যাসল্ট স্তর মহাদেশের মেফিক স্তরের নিচে এবং গভীর সমুদ্রের তলদেশে বিস্তৃত। ভূ-ত্বকের নিচের দিকে প্রতি কিলোমিটারে প্রায় ৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
-
সিয়াল (Sial) হলো ভূ-ত্বকের উপরের লঘুশিলা, যা গ্রানাইট প্রভৃতি শিলায় সমৃদ্ধ। এতে সিলিকা (SiO₂) এবং অ্যালুমিনিয়াম (Al) প্রধান। এই স্তরে গাছপালা ও তৃণাদি জন্মাতে পারে। মহাদেশগুলো প্রধানত এই ধরনের শিলায় গঠিত।
-
ভূ-ত্বকের গঠন মোটামুটি নিম্নরূপ:
• সিয়াল (গ্রানাইট) → ভূ-ত্বকের উপরের স্তর, কনরাড বিযুক্তি পর্যন্ত বিস্তৃত।
• সিমা (ব্যাসল্ট) → মধ্যবর্তী স্তর।
• অলিভিন → ভূ-ত্বকের নিম্ন স্তর। -
পৃথিবীর অভ্যন্তর তিনটি প্রধান স্তরে বিভক্ত:
• অশ্বমন্ডল (Lithosphere) → সবচেয়ে উপরের স্তর, গুরুমন্ডলের উপরে অবস্থিত, কঠিন বহিরাবরণ। গভীরতা প্রায় ৩০–৬৪ কি.মি., শিলায় সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম, লৌহ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন রয়েছে।
• গুরুমন্ডল (Mantle) → অশ্বমন্ডল থেকে কেন্দ্রমন্ডলের নিচ পর্যন্ত বিস্তৃত, পৃথিবীর আয়তনের ৮২% এবং ওজনের ৬৮% দখল করে।
• কেন্দ্রমন্ডল (Core) → পৃথিবীর কেন্দ্রের চারপাশে প্রায় ৩,৪৮৬ কি.মি. ব্যাসার্ধের একটি স্তর। ঘনত্ব প্রায় ১০.৭৮ গ্রাম/সে.মি³, যা গুরুমন্ডলের প্রায় দ্বিগুণ। মূলত লৌহ, নিকেল, পারদ, সীসা দ্বারা গঠিত। লৌহ ও নিকেল সমৃদ্ধ হওয়ায় একে নাইফ (Nife) বলা হয়। -
পৃথিবীর মোট ব্যাসার্ধ প্রায় ৬,৪৩৪ কি.মি।।

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশের 'দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন' কবে প্রণীত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
২০০৫
B
২০০৮
C
২০১২
D
২০১৫
বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন ২০১২ সালে প্রণীত হয় এবং এটি দেশের দুর্যোগ মোকাবেলার কার্যক্রমকে আরও সমন্বিত, লক্ষ্যভিত্তিক ও শক্তিশালী করার জন্য গঠিত।
আইনটি সকল ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় কার্যকর একটি কাঠামো তৈরি করার উদ্দেশ্যে প্রণীত।
• দুর্যোগ মোকাবেলার কাঠামো: আইনটি দুর্যোগ মোকাবেলা সংক্রান্ত কার্যক্রমকে সুসংগঠিত ও কার্যকর করার জন্য বিধান নির্ধারণ করে।
• প্রণয়ন তারিখ: ২০১২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর এই আইন প্রণীত হয়।
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর: ২০১২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার এই অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করে।
• সংসদে পাস: বাংলাদেশের সংসদে ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২’ পাসের মাধ্যমে অধিদপ্তর গঠিত হয়।

0
Updated: 3 weeks ago
প্রতি ৩০° দ্রাঘিমার স্থানান্তরে সময়ের ব্যবধান কত মিনিট হয়?
Created: 3 weeks ago
A
১৫ মিনিট
B
৩০ মিনিট
C
৬০ মিনিট
D
১২০ মিনিট
প্রতি ৩০° দ্রাঘিমার স্থানান্তরে সময়ের ব্যবধান এবং গ্রিনিচ মান সময় ও স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিচের মতো ব্যাখ্যা করা যায়।
-
প্রতি ১° দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হচ্ছে ৪ মিনিট।
-
প্রতি ৩০° দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৩০ × ৪ = ১২০ মিনিট বা ২ ঘন্টা।
-
গ্রিনিচ মান সময় (Greenwich Mean Time বা GMT) থেকে বাংলাদেশ সময় ৬ ঘণ্টা এগিয়ে আছে।
-
পৃথিবী প্রতি ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্য তৈরি করে।
-
বাংলাদেশ মূল মধ্যরেখা বা গ্রিনিচ মানমন্দির থেকে ৯০° পূর্বে অবস্থিত। তাই বাংলাদেশের এবং গ্রিনিচের সময়ের পার্থক্য = ৯০ × ৪ = ৩৬০ মিনিট = ৬ ঘন্টা।
-
গ্রিনিচের পূর্বে অবস্থিত স্থানগুলোর সময় গ্রিনিচ থেকে এগিয়ে থাকে, আর পশ্চিমে অবস্থিত স্থানের সময় গ্রিনিচ থেকে পিছিয়ে থাকে।
স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য:
-
পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘূর্ণায়মান, এজন্য পূর্ব দিকের দেশগুলোতে দিনের শুরু আগে, আর পশ্চিম দিকের দেশগুলোতে দিন পরে আসে।
-
প্রতি ১° দ্রাঘিমার দূরত্বে ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্য হয়।
-
দূরত্বের মিনিটকে সময়ের মিনিটের সাথে ভুলভাবে মিশানো যায়, কিন্তু বাস্তবে ১° কে ৬০ মিনিটে ভাগ করা হয়।
-
এই ৬০ মিনিটের প্রতিটিতে সময়ের পার্থক্য ৪ সেকেন্ড, অর্থাৎ ৬০ × ৪ = ২৪০ সেকেন্ড = ৪ মিনিট।

0
Updated: 3 weeks ago