কোন সম্মেলনের মাধ্যমে NAM গঠনের সিদ্ধান্ত হয়?
A
বান্দুং সম্মেলনে
B
প্যারিস সম্মেলন
C
মন্ট্রিল সম্মেলন
D
কাতার সম্মেলন
উত্তরের বিবরণ
• NAM (Non-Aligned Movement)
-
পূর্ণরূপ: Non-Aligned Movement (জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন)
-
আনুষ্ঠানিকভাবে গঠিত: ১৯৬১ সালে
-
প্রতিষ্ঠাতা নেতা: মার্শাল টিটো, জওহরলাল নেহেরু, জামাল আবদুল নাসের, সুকর্ণ ও নক্রমা
-
বর্তমান সদস্য রাষ্ট্র: ১২০টি
-
গঠনের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত: ১৯৫৫ সালের বান্দুং সম্মেলন
-
প্রথম শীর্ষ সম্মেলন: বেলগ্রেড, যুগোশ্লাভিয়া
-
সদস্য রাষ্ট্র: ১২০টি
-
পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র: ২০টি
-
পর্যবেক্ষক সংস্থা: ১০টি
উৎস: NAM ওয়েবসাইট ✅

0
Updated: 1 month ago
NAM-এর প্রথম সম্মেলন কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
১৯৬০ সালে
B
১৯৬১ সালে
C
১৯৬২ সালে
D
১৯৬৩ সালে
NAM সম্পর্কিত তথ্যগুলো নিম্নরূপ রিরাইট করা হলো। NAM বা The Non-Aligned Movement হলো একটি আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী, যার লক্ষ্য বিশ্ব রাজনীতিতে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখা।
-
প্রথম সম্মেলন: ১৯৬১ সালে বেলগ্রেডে অনুষ্ঠিত
-
সদস্য সংখ্যা: ১২১টি
-
পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র সংখ্যা: ১৭টি
-
শীর্ষ সম্মেলনের ফ্রিকোয়েন্সি: প্রতি ৪ বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয়
-
সদর দপ্তর: নেই

0
Updated: 3 weeks ago
NAM-এর প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে কে ছিলেন না?
Created: 1 month ago
A
কোয়ামে নক্রমা
B
গামাল আবদেল নাসের
C
জওহরলাল নেহেরু
D
জোসেফ স্ট্যালিন
ন্যাম (NAM – Non-Aligned Movement / জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন):-
-
এটি একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন, যা মূলত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর স্বার্থ ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য গঠিত হয়।
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী স্নায়ুযুদ্ধকালীন সময়ে পুঁজিবাদী দেশসমূহের জোট ন্যাটো (NATO) এবং সমাজতান্ত্রিক দেশসমূহের জোট ওয়ারশ (Warsaw Pact) থেকে নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণের লক্ষ্যেই এই আন্দোলন শুরু হয়।
-
প্রতিষ্ঠা: ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১।
-
গঠনের প্রেক্ষাপট: ১৯৫৫ সালের ১৮–২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলন।
-
প্রথম সম্মেলন: ১৯৬১ সালে, যুগোস্লাভিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে।
-
প্রতিষ্ঠাতা নেতারা (পঞ্চ-উদ্যোগ):
-
মার্শাল টিটো (যুগোস্লাভিয়া)
-
কোয়ামে নক্রমা (ঘানা)
-
জওহরলাল নেহেরু (ভারত)
-
জামাল আবদেল নাসের (মিশর)
-
ড. সুকর্ণ (ইন্দোনেশিয়া)
-
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ১২১টি দেশ।
-
সর্বশেষ সদস্য: দক্ষিণ সুদান।
-
বর্তমান চেয়ারম্যান: ইলহাম ইলিয়েভ (আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট)।
-
বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে NAM-এর সদস্যপদ লাভ করে।
🔹 মূল উদ্দেশ্য:
-
বিশ্বে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা।
-
আন্তর্জাতিক শক্তির সমতা প্রতিষ্ঠা করা।
-
কল্যাণমুখী অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
-
মানবাধিকার রক্ষা করা।
-
আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা।
-
উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
উৎস: NAM ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন সংস্থাটির স্থায়ী সদর দপ্তর নেই?
Created: 1 month ago
A
NATO
B
NAM
C
EU
D
ASEAN
NAM (Non-Aligned Movement / জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন)
-
NAM হলো একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন, যা মূলত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর স্বার্থ ও আকাঙ্ক্ষা রক্ষা করার জন্য গঠিত।
-
এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের সময়ে গঠিত হয়, যখন দেশগুলো স্নায়ুযুদ্ধকালীন পশ্চিমা পুঁজিবাদী দেশসমূহের (NATO) এবং সমাজতান্ত্রিক দেশসমূহের (Warsaw Pact) মধ্যে নিরপেক্ষ থাকতে চেয়েছিল।
-
প্রারম্ভিক ধারণা: ১৯৫৫ সালের ১৮-২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলন।
-
প্রতিষ্ঠা: ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১।
-
বর্তমান সদস্য দেশ সংখ্যা: ১২১টি (সর্বশেষ সদস্য: দক্ষিণ সুদান)।
-
চেয়ারম্যান: ইলহাম ইলিয়েভ।
-
সদর দপ্তর: স্থায়ী সদর দপ্তর নেই।
তুলনামূলকভাবে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা:
-
NATO: সদর দপ্তর – ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
-
ASEAN: সদর দপ্তর – জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া
-
EU: সদর দপ্তর – ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
উৎস: NAM অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago