A
মিশরীয় সভ্যতা
B
মায়া সভ্যতা
C
চৈনিক সভ্যতা
D
সুমেরীয় সভ্যতা
উত্তরের বিবরণ
চৈনিক সভ্যতা
-
প্রাচীন চৈনিক সভ্যতা পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন এবং ধারাবাহিকভাবে বিকশিত সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত।
-
এটি প্রায় ৪০০০ বছর পূর্বে (খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দে) হোয়াংহো ও ইয়াংসিকিয়াং নদীর তীরে গড়ে ওঠে।
-
নদীগুলোর উর্বর তীরভূমি এবং পানির সহজলভ্যতা কৃষিভিত্তিক জীবনব্যবস্থার বিকাশে সহায়তা করে।
-
সমাজ ও শাসনব্যবস্থার দৃঢ় ভিত্তি স্থাপিত হয়।
-
চীনের তিনটি অঞ্চল—হোয়াংহো নদী তীর, ইয়াংসিকিয়াং নদী তীর, এবং দক্ষিণ চীনের ভূখণ্ডে—এই সভ্যতার বিস্তৃত প্রভাব পড়ে।
বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্বপূর্ণ দিক
-
ভাগ্যগণনা এবং রেকর্ড রাখার জন্য হাড়ের উপর লেখা হতো, যা ‘ওরাকল বোন’ নামে পরিচিত।
-
প্রত্নতাত্ত্বিকরা এর মাধ্যমে প্রাচীন চীনা লিখন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
-
চৈনিক সভ্যতা কখনো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি; বরং এটি আজ পর্যন্ত সাংস্কৃতিক ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।
-
শাং (Shang) ও জোও (Zhou) রাজবংশের শাসনামলে সভ্যতার ভিত দৃঢ় হয় এবং সমাজ, প্রশাসন ও ধর্মীয় রীতিনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিকাশ ঘটে।
📚 সূত্র: History.com ও Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 week ago